দিল্লির মদ কেলেঙ্কারিতে আরও সক্রিয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। দিল্লি মদ কেলেঙ্কারিতে এবার ইডির জালে অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলেঙ্গানার দুই বড় ব্যবসায়ী। অরবিন্দ ফার্মার ডিরেক্টর শরৎ চন্দ্র রেড্ডি এবং মদ ব্যবসায়ী বিনয় বাবুকে গ্রেফতার করেছে ইডি আধিকারিকরা।
ইডি সূত্রে এই তথ্য জানা গিয়েছে। ইডি আধিকারিকরা জানিয়েছেন যে ২১, ২২ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর, দিল্লিতে অরবিন্দ গ্রুপের ডিরেক্টর শরৎ চন্দ্র রেড্ডিকে মদ কেলেঙ্কারি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সিবিআই মদ কেলেঙ্কারির মামলায় এফআইআর-এ ট্রাইডেন্ট লাইফ সায়েন্স-কেও এই মামলায় যুক্ত করেছে। শরৎ রেড্ডি বিজয় সাই রেড্ডির ঘনিষ্ঠ।
দিল্লির মদ কেলেঙ্কারিতে তদন্তে আরও গতি বাড়াচ্ছে ইডি। এই ঘটনায় আরও দুজনকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিনয় বাবু সহ অরবিন্দ ফার্মার ডিরেক্টর শরৎ রেড্ডিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : < ‘যুদ্ধের জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকা উচিত’! ভারত-চিন সীমান্ত বিরোধের মাঝে জোরালো বার্তা রাজনাথের >
ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, শরৎ চন্দ্র রেড্ডি ও বিনয় বাবুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ইডি জানিয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানার এই দুই বড় ব্যবসায়ী মদের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। জানা গিয়েছে, শরৎ চন্দ্র রেড্ডি এবং বিনয় বাবুর কোটি টাকার মদের ব্যবসা রয়েছে।
শরৎ চন্দ্র রেড্ডি অরবিন্দ ফার্মা কোম্পানির প্রধান। গত ২১,২২ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর, ইডি আধিকারিকরা দিল্লিতে অরবিন্দ গ্রুপের ডিরেক্টর পেন্নাকা শরৎ চন্দ্র রেড্ডিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন। তিনি অরবিন্দ গ্রুপের ১২টি কোম্পানির ডিরেক্টর। ট্রাইডেন্ট লাইফ সায়েন্স কোম্পানির ডিরেক্টর হিসেবেও কাজ করছেন। মদ কেলেঙ্কারির মামলায় এফআইআর-এ ট্রাইডেন্ট লাইফ সায়েন্স-কে অন্তর্ভুক্ত করেছে সিবিআই। তখনই দিল্লি মদ কেলেঙ্কারির মামলায় এফআইআর-এ শরৎচন্দ্র রেড্ডির নাম যুক্ত করে সিবিআই।
হায়দরাবাদের শ্রীনগর কলোনি অফিসে হানা দেন ইডি আধিকারিকরা। ১১ ঘন্টা ধরে ধরে চলে তল্লাশি। হায়দরাবাদের পাশাপাশি করিমনগর অফিসেও অভিযান চালানো হয়।