scorecardresearch

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির ডাক, G-20 সম্মেলনে বিশ্বশান্তি বজায় রাখার বার্তা মোদীর

ইউক্রেনে হামলার পর রাশিয়ার বিদ্যুৎ-তেলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পশ্চিমি দুনিয়া। তা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন মোদী।

G-20 summit: PM Modi calls for ceasefire in Ukraine, stresses India’s energy security needs
সোমবার ইন্দোনেশিয়ার বালিতে আয়োজিত এই সম্মেলনে দেরি করে পৌঁছন মোদী।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ফের সরব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মঙ্গলবার ইন্দোনেশিয়ায় জি-২০ সম্মেলনে অবিলম্বে ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির ডাক দিলেন মোদী। পাশাপাশি, এনার্জি সাপ্লাইয়ে কোনওরকম বিধিনিষেধ আরোপের বিরোধিতা করেছেন তিনি।

মোদী এদিন বলেন, “আমি বার বার বলছি, ইউক্রেনে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের পথ খোঁজা উচিত এবং যুদ্ধবিরতি করা উচিত। বিগত শতকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিশ্বে কী প্রভাব ফেলেছিল তা আমরা দেখেছি। বিশ্বযুদ্ধের পর তখন বিশ্বনেতারা শান্তির পথ খুঁজতে অনেক চেষ্টা করেন। এবার আমাদের পালা। কোভিড পরবর্তী সময়ে সুন্দর পৃথিবী গড়ার দায়িত্ব আমাদের কাঁধে।”

এদিন মোদী সমস্ত সদস্য দেশগুলিকে শান্তি-সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য এবং বিশ্বের সুরক্ষার খাতিরে কংক্রিট ও মজবুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলেন। আগামী বছর ভারতে বসবে জি-২০ সম্মেলন। তার আগে মোদীর বার্তা, “পরের বছর যখন বুদ্ধ ও গান্ধির পবিত্র ভূমিতে সম্মেলন বসবে তখন আমরা বিশ্বশান্তির কড়া বার্তা গোটা দুনিয়াকে দিতে পারব।”

আরও পড়ুন বাইডেন-জিনপিং বৈঠক, মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাইওয়ান ইস্যুতে চিনকে সমর্থন করেছেন, দাবি বেজিঙের

সোমবার ইন্দোনেশিয়ার বালিতে আয়োজিত এই সম্মেলনে দেরি করে পৌঁছন মোদী। সেখানে তিনি জলবায়ু পরিবর্তন, কোভিড অতিমারি, ইউক্রেন পরিস্থিতি-সহ বিশ্বের নানান সমস্যা নিয়ে সরব হন। ইউক্রেন যুদ্ধ কী ভাবে বিশ্বের সরবরাহ চেইনকে ধ্বংস করছে তা বলেন মোদী।

এই সম্মেলনে অংশ নেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর বদলে রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ সম্মেলনে অংশ নেন। প্রসঙ্গত, ইউক্রেনে হামলার পর রাশিয়ার বিদ্যুৎ-তেলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পশ্চিমি দুনিয়া। তা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন মোদী।

Stay updated with the latest news headlines and all the latest General news download Indian Express Bengali App.

Web Title: G 20 summit pm modi calls for ceasefire in ukraine stresses indias energy security needs