New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/03/mask-759.jpg)
প্রতীকী ছবি
করোনাভাইরাসের দাপটে দেশে ক্রমবর্দ্ধমান আক্রান্তের সংখ্যা। বেড়েছে মৃত্যু। এদিকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তেই পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মাস্ক এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় জিনিষের চাহিদা।
প্রতীকী ছবি
করোনাভাইরাসের দাপটে দেশে ক্রমবর্দ্ধমান আক্রান্তের সংখ্যা। বেড়েছে মৃত্যু। কিন্তু ১৩০ কোটির দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে নেই মাস্ক, নেই করোনা পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই)ও। এদিকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তেই পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মাস্ক এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় জিনিষের চাহিদা। কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে যে এই মুহুর্তে দেশের প্রয়োজন ২ কোটি ৭০ লক্ষ এন৯৫- মাস্ক, ১ কোটি ৫০ লক্ষ পিপিই, ৫০ হাজার ভেন্টিলেটর, এমনটাই জানতে পেরেছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, এপ্রিলের ৩ তারিখের বৈঠকে এই খবর জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সমস্ত ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধিদের। বৈঠকে ছিলেন নীতি আয়োগের সিইও অমিতাভ কান্ত। এনজিও, বেসরকারি এবং বিদেশি সংস্থাদের সঙ্গে নিয়ে কীভাবে এই উৎপাদন বৃদ্ধি করা যায় তাও পর্যালোচনা করার কথা জানিয়েছেন তিনি। বৈঠকে উপস্থিত এক সূত্রের খবর, "জুন ২০২০ এর মধ্যে ২ কোটি ৭০ লক্ষ মাস্ক, ১ কোটি ৬০ লক্ষ টেস্টিং কিট, ১ কোটি ১৫ লক্ষ পিপিই-এর চাহিদা রয়েছে। আর তা পূরণ করার জন্য যাবতীয় পদ্ধতি অবলম্বন করতেও বলা হয়েছে।" এক আধিকারিক জানিয়েছেন, "আগামী জুন মাসের মধ্যে ভেন্টিলেটরের চাহিদা রয়েছে ৫০ হাজার। যার মধ্যে ১৬ হাজার এই মুহুর্তে উপলব্ধ রয়েছে আর বাকি ৩৪ হাজারের অর্ডার দেওয়া হয়েছে।"
এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নীতি আয়োগের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা এবং ইন্ডাস্ট্রির কর্মকর্তারা। এদিকে করোনা মোকাবিলায় জটিল এই চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহের জন্য লড়াই চালাচ্ছে সরকার। গত কয়েক সপ্তাহ যাবৎ নিষিদ্ধ হয়েছে এই সব পণ্যের রফতানি।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন