Advertisment

গুজরাত দাঙ্গা মামলায় জাকিয়া জাফরির আবেদনের শুনানি পিছিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট

গুজরাত দাঙ্গা মামলায় তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী-সহ একাধিক রাজনৈতিক নেতাকে এবং উচ্চপদস্থ আমলাদের ক্লিন চিট দেওয়ার আদালতের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেন জাকিয়া জাফরি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

জাকিয়া জাফরি

২০০২ সালের গুজরাত দাঙ্গা মামলায় নরেন্দ্র মোদী সহ আরও অনেক বিজেপি নেতাকে মুক্তি দিয়েছিল আদালত। আদালতের সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে আবেদন করেছিলেন জাকিয়া জাফরি। সোমবার জাফরির সেই আবেদনের শুনানি পিছিয়ে দিল শীর্ষ আদালত। আগামী ২৬ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

Advertisment

২০০২ সালের আমেদাবাদের গুলবার্গ সোসাইটিতে বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে খুন হন জাকিয়া জাফরির স্বামী এহসান জাফরি।

গুজরাত দাঙ্গা মামলায় তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী-সহ একাধিক রাজনৈতিক নেতাকে এবং উচ্চপদস্থ আমলাদের ক্লিন চিট দেওয়ার আদালতের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেন জাকিয়া জাফরি। আদালতের বিশেষ তদন্তকারী দলের রিপোর্টে উল্লেখ করা ছিল, তাঁদের বিরুদ্ধে 'দোষ সাব্যস্ত হয় এমন কোনও প্রমাণ' না পাওয়ায় মুক্তি দেওয়া হয়েছে তাঁদের।

আরও পড়ুন, ‘দেশদ্রোহীদের আখড়া’ জেএনইউ-এর তীব্র সমালোচনার পরেও টিকিট পেলেন না ভোটের, দল ছাড়লেন বিজেপি বিধায়ক

জাকিয়া অভিযোগ এনেছিলেন, নারোদা পাতিয়া, নারদা গাঁও এবং গুলবার্গ হত্যাকাণ্ড বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। গত বছর গুজরাত উচ্চ আদালত জাকিয়া জাফরির এই অভিযোগ নাকচ করে দেয়। ২০০৭ সালে গুজরাতের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী-সহ একাধিক রাজনৈতিক নেতা এবং উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিলেন জাকিয়া জাফরি।

গোধরা পরবর্তী দাঙ্গায় (৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল দাঙ্গায়) অভিযুক্ত ৫৮ জনকেই বেকসুর খালাস করে মেট্রোপলিটান কোর্ট। আদালতের বিশেষ তদন্তকারী দল (এসআইটি) এই প্রসঙ্গে জানায়, জাকিয়া জাফরির অভিযোগের সূত্র ধরে ৫৮ জনের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ প্রমাণ করা যায়নি।

Read the full story in English

gujarat
Advertisment