করোনা চিকিৎসায় ব্যবহৃত অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ রেমডেসিভির তৈরির অনুমতি দিল কেন্দ্র

যেসব করোনায় আক্রান্ত রোগীদের খুব মারাত্মক অবস্থার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, তাঁদেরকে এই রেমডিসিভির ইঞ্জেকশন দেওয়া হবে।

যেসব করোনায় আক্রান্ত রোগীদের খুব মারাত্মক অবস্থার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, তাঁদেরকে এই রেমডিসিভির ইঞ্জেকশন দেওয়া হবে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

ভারতে এখনও করোনা দাপট অব্যাহত। সেই আবহে অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ রেমডেসিভির তৈরি করতে অনুমতি দিল দেশের শীর্ষ ওষুধ প্রস্তুতকারী বডি, দ্য সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিএসসিও)। শনিবারই জরুরিকালীন ভিত্তিতে দেশের দুই ওষুধপ্রস্তুতকারক সংস্থা সিপলা এবং হেটেরো-কে অনুমোদন দিয়েছে এই ওষুধ প্রস্তুত করতে।

Advertisment

যেসব করোনায় আক্রান্ত রোগীদের খুব মারাত্মক অবস্থার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, তাঁদেরকে এই রেমডিসিভির ইঞ্জেকশন দেওয়া হবে। বিশ্বে এই ওষুধের ব্যবহার শুরু হলেও ভারতের বাজারে উপলব্ধ ছিল না। শনিবার রেমডেসিভির প্রস্তুত করার আবেদন অনুমোদন করেন ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া ডাঃ ভি জি সোমানি।

তবে রেমডেসিভির প্রস্তুতের ক্ষেত্রে ডিসিজিআই-এর যে নির্দেশ রয়েছে জেনেরিক উপাদান Gilead ব্যবহার করতে তা মেনে চলতে বলা হয়েছে। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে সরকারি সূত্র বলে, "হেটেরো এবং সিপলা এই অনুমোদন পেয়েছে। তারা যে নথি এবং নমুনা জমা দিয়েছিল তা অনুমোদনের আগে খুঁটিয়ে মূল্যায়ন করা হয়েছিল।"

দেশের ক্লিনিকাল ম্যানেজমেন্ট নির্দেশানুসারে, করোনাইয় আক্রান্ত রোগীকে সর্বোচ্চ পাঁচদিনের জন্য দেওয়া যেতে পারে। সরকারি আধিকারিক বলেন, "আমরা আশা করছি এই সংস্থাগুলি রোগীদের এই রেমডেসিভির সরবরাহ করতে সক্ষম হবে। ভারতে যত রোগী আছে তাঁর চেয়েও বেশি ওষুধ উৎপাদন করতে পারবে বলেই বিশ্বাস করা হচ্ছে।" তবে আধিকারিকের মতে আরও চারটি সংস্থা - বিডিআর ফার্মাসিউটিক্যালস, জুবিল্যান্ট লাইফ সায়েন্সেস, মাইলান ল্যাবরেটরিজ এবং ডাঃ রেড্ডিস ল্যাবরেটরিস - এখনও চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে না এই ওষুধ প্রস্তুত করতে।

Advertisment

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

coronavirus