বিহারে বাজ পড়ে ৮৩ জনের মৃত্য়ু হল। করোনা আবহে সিবিএসই-র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির বাকি পরীক্ষা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। এদিকে, দেশের জরুরি অবস্থা জারির ৪৫ তম বছরে কংগ্রেসকে বিঁধলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অন্য়দিকে, দিল্লির প্রায় ৩ হাজারটি হোটেলে চিনা নাগরিকদের বুকিং দেওয়া হবে না, এমনটাই জানিয়ে দিল দিল্লি হোটেল এবং রেস্তোরাঁ অ্যাসোসিয়েশন। দেশের এমনই সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ে নিন এক এক করে...
বিহারে বজ্রাঘাতে মৃত ৮৩
বজ্রাঘাতে বিহারে ৮৩ জনের মৃত্য়ু হল। মৃতদের মধ্য়ে রয়েছে ২৬ জন শিশু। বৃহস্পতিবার ১২ ঘণ্টার মধ্য়ে এই মর্মান্তিক মৃত্য়ু হয়েছে বলে জানিয়েছে বিহার বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। বিহারের ২৩টি জেলায় বজ্রাঘাতে মৃত্য়ু হয়েছে। এর মধ্য়ে গোপালগঞ্জে মৃত্য়ু হয়েছে ১৩ জনের।
* মৃতদের পরিজনদের ৪ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য় প্রদানের কথা ঘোষণা করেছেন বিহারের মুখ্য়মন্ত্রী নীতীশ কুমার।
* বিহারের পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশেও বজ্রাঘাতে মৃত্য়ু হয়েছে। সে রাজ্য়ে ৩ জনের মৃত্য়ুর খবর মিলেছে।
बिहार और उत्तर प्रदेश के कुछ जिलों में भारी बारिश और आकाशीय बिजली गिरने से कई लोगों के निधन का दुखद समाचार मिला। राज्य सरकारें तत्परता के साथ राहत कार्यों में जुटी हैं। इस आपदा में जिन लोगों को अपनी जान गंवानी पड़ी है, उनके परिजनों के प्रति मैं अपनी संवेदना प्रकट करता हूं।
— Narendra Modi (@narendramodi) June 25, 2020
* বিহার ও উত্তরপ্রদেশের ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
Very disturbed by the death of 83 persons in lightning strikes and storms in Bihar, especially in Gopalganj district. People of Bengal stand by the affected people and express condolences to the families of the deceased.
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) June 25, 2020
* এ ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ও। (Read in English)
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপুর্ণ খবর পড়ুন নীচে
সিবিএসই-র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির বাকি পরীক্ষা বাতিল
দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির বাকি থাকা বোর্ড পরীক্ষা বাতিলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিল সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন। সেই সঙ্গে দ্বাদশ শ্রেণির বাকি থাকা কয়েকটি বিষয়ের পরীক্ষা ঐচ্ছিক হয়ে গেল। স্কুলের শেষ তিন পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে নম্বর দেওয়া হবে পরীক্ষার্থীদের। সন্তুষ্ট না হলে, পরবর্তীকালে তা বোর্ডকে জানালে, পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।
*অন্যদিকে একইসঙ্গে কাউন্সিল পর দ্য ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট এক্সমিনেশন বোর্ড আইসিএসসি এবং আইএসসি পরীক্ষা বাতিল করেছে।
*করোনা ভাইরাসের কারণে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি র সৃষ্টি হয়েছে,সেক্ষেত্রে পরীক্ষা সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিল করার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেন এক দল অভিভাবক। সিবিএসই-র বাকি পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল ১ থেকে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে। তবে সিআইএসসিই এর আগে বোর্ড পরীক্ষায় অংশ নেওয়াকে ঐচ্ছিক ঘোষণা করেছিল। ইন্টার্নালের উপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করাই যথাযথ বলে মনে করছিল বোর্ড। (বিস্তারিত পড়ুন- দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা ঐচ্ছিক ঘোষণা করল সিবিএসই)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপুর্ণ খবর পড়ুন নীচে
'দেশের থেকে পারিবারিক স্বার্থ আগে', জরুরি অবস্থা জারির ৪৫ তম বছরে কংগ্রেসকে তোপ শাহের
দেশের জরুরি অবস্থা জারির ৪৫ তম বছরেও একাধিক প্রসঙ্গে কংগ্রেসকেই বিঁধলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৃহস্পতিবার নাম না করে গান্ধী পরিবারকে নিশানা করে শাহ বলেন যে একটি পরিবারের কাছে নিজেদের স্বার্থ প্রাধান্য পেয়েছে, দেশের স্বার্থ নয়। অমিত শাহ এও প্রশ্ন তোলেন যে এখনও কেন সেই পরিবারের মনে 'এমারজেন্সি মানসিকতা' থেকে গিয়েছে?
এই প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার একাধিক টুইটও করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি দাবি করেন যে কংগ্রেসের অন্দরে নেতারা সবাই দমবন্ধ পরিবেশে রয়েছেন এবং দেশের মানুষের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগও কমে আসছে।
As one of India’s opposition parties, Congress needs to ask itself:
Why does the Emergency mindset remain?
Why are leaders who don’t belong to 1 dynasty unable to speak up?
Why are leaders getting frustrated in Congress?
Else, their disconnect with people will keep widening.
— Amit Shah (@AmitShah) June 25, 2020
একটি টুইটে শাহ লেখেন, “আজ থেকে ৪৫ বছর আগে একটি পরিবার কেবল ক্ষমতার লোভে দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে। রাতারাতি গোটা দেশকে কারাগারে পরিণত করে। সংবাদমাধ্যম, আদালত এবং বাকস্বাধীনতা সবই পদললিত হয়েছিল। দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উপর নৃশংস অত্যাচার চালানো হয়েছিল।"
On this day, 45 years ago one family’s greed for power led to the imposition of the Emergency. Overnight the nation was turned into a prison. The press, courts, free speech...all were trampled over. Atrocities were committed on the poor and downtrodden.
— Amit Shah (@AmitShah) June 25, 2020
প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন দেশব্যাপী এমারজেন্সি ঘোষণা করেছিল প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ১৯৭৭ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত চলেছিল সেই এমারজেন্সি সময়। যদিও শাহের মত কংগ্রেস এখনও সেই মানসকিতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি।
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপুর্ণ খবর পড়ুন নীচে
মে মাসের শুরুতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় সেনা মোতায়েন করে চিন: ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক
মে মাসের শুরু থেকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এলাকায় সেনা মোতায়েন করতে শুরু করেছিল চিন। তারপরই পাল্টা সেনা মোতায়েন করে ভারত, বৃহস্পতিবার ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের তরফে এমনটাই জানানো হল।
MEA: "When this attempt was foiled, Chinese troops took violent actions on 15 June 2020 that directly resulted in casualties. Thereafter, both sides remain deployed in large numbers in the region, while military and diplomatic contacts are continuing."@IndianExpress
— Shubhajit Roy (@ShubhajitRoy) June 25, 2020
* বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, ''মে মাসের শুরুতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনা ও অস্ত্রশস্ত্র মোতায়েন করেছিল চিন''।
* তিনি আরও জানিয়েছেন, ''দু'দেশের মধ্য়ে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি মেনে করা হয়নি এটা''।
* চিনের পরই পাল্টা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনা মোতায়েন করে ভারত, এমনটাই জানানো হয়েছে। (Read in English)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপুর্ণ খবর পড়ুন নীচে
ডিএভিপি-র আধিকারিকদের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্ত
ডিএভিপি-র অজ্ঞাতপরিচয় আধিকারিকদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করল সিবিআই। অস্তিত্বহীন সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দেওয়ার অভিযোগে আরও দুই ব্য়ক্তির বিরুদ্ধেও প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সূত্রের খবর, এমন কয়েকটি সংবাদপত্র, যেগুলি এখন সরকারের রেকর্ডে রয়েছে, হয় আর প্রকাশিত হয় না অথবা সামান্য় কপি প্রকাশিত হয়, সেরকম কয়েকটি সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন প্রকাশ ঘিরে আর্থিক অনিয়ম চোখে পড়েছে।
* এ প্রসঙ্গে এক সিবিআই আধিকারিক জানিয়েছেন, ''২০১৬ সাল থেকে ২০১৯ সালের মধ্য়ে ওই সব সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন নিয়ে অনিয়ম লক্ষ্য় করা গিয়েছে। ওই সংবাদপত্রগুলি সরকারি বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য় সার্কুলেশন রয়েছে বলে মিথ্য়া দাবি করেছে। হয় আর প্রকাশিত হয় না, নাহলে মাত্র ১০০টি কপি প্রকাশ করে তা সরকারি দফতরে পাঠিয়ে এটাই বোঝানো হয় যে ওই সংবাদপত্রগুলির সার্কুলেশন রয়েছে''।
* ওই আধিকারিক আরও জানিয়েছেন, ''প্রাথমিক তদন্ত শুরু হয়েছে। যদি আরও প্রমাণ মেলে, তাহলে এফআইআর দায়ের করা হবে''। (Read the full story in English)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপুর্ণ খবর পড়ুন নীচে
রামদেবের আয়ুর্বেদিক 'করোনার কিট'-এর নেই সরকারি অনুমোদন, ট্রায়ালে ব্যবহৃত হল অ্যালোপ্যাথিক ড্রাগ
করোনা নিরাময়ের দাবি তোলা রামদেবের পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ সংস্থার ওষুধ উৎপাদন নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। পতঞ্জলির তরফে দাবি করা হয় যে করোনাভাইরাস নির্মূল করতে সক্ষম তাঁদের আবিষ্কৃত 'করোনা কিট'। বুধবারই তাঁদের এই প্রচার বন্ধের নির্দেশ দেয় আয়ুষ মন্ত্রক। উত্তরাখন্ডের সরকার জানিয়েছে যে করোনার কিট প্রস্তুতিতে কোনওরকম সরকারি অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
শুধু তাই নয়, করোনা আক্রান্ত রোগীদের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে করোনিল ও স্বসারি নামের দুটি ওষুধে সুফল মিলেছে বলেছে বলে দাবি করেছে পতঞ্জলি। সেই দাবি নস্যাৎ করে রাজস্থান সরকার দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানায় যে রামদেব উল্লিখিত ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ এবং জয়পুরের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের দেহে পতঞ্জলীর ওষুধ ব্যবহার করে কোনও ক্লিনিকাল ট্রায়াল করা হয়নি।
জানান হয় যে যেসব রোগীর দেহে জ্বরের মৃদু লক্ষণ ছিল তাঁদেরকে অ্যালোপ্যাথি ওষুধই দেওয়া হয়। এই ক্লিনিকাল ট্রায়াল কেবল করোনার মৃদু উপসর্গবিশিষ্ট রোগীদের উপরই করা হয়েছিল। তীব্র শ্বাসকষ্ট রয়েছে কিংবা গুরুতর অসুস্থদের দেহে পতঞ্জলি উল্লিখিত কোনও ক্লিনিকাল ট্রায়াল হয়নি।
প্রসঙ্গত, হরিদ্বারে সাংবাদিক বৈঠকে রামদেব দাবি করেছেন, ”৭ দিনেই সুস্থ হয়ে যাবেন, ১০০ শতাংশ সুস্থতার হার রয়েছে”। রামদেব আরও জানিয়েছেন, ২৮০ জন করোনা রোগীর উপর এই ওষুধ প্রয়োগ করা হয়েছিল, যাঁদের মধ্যে ৬৯ শতাংশ তিনদিনের মধ্য়ে সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন। Read the full story in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপুর্ণ খবর পড়ুন নীচে
জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে সাইকেলে প্রতিবাদ তেজস্বী-দিগ্বীজয়ের
টানা ১৯ দিন দেশে বাড়ল পেট্রোল-ডিজেলের দাম। মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এবার সাইকেলে চেপে প্রতিবাদ জানাল পাটনা মধ্যপ্রদেশের নেতারা। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় জনতা দল (আরজেডি)-এর কর্মীদের নেমে সাইকেলে চেপে প্রতিবাদ করেন লালু-পুত্র তেজস্বী যাদব এবং তেজ প্রতাপ যাদব।
অন্যদিকে সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে একইভাবে প্রতিবাদ জানায় মধ্যপ্রদেশের বর্ষীয়াণ কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং এবং তাঁর দলের কর্মীরা। যদিও ভোপালে তাঁর নামে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মধ্যপ্রদেশের বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের বাড়ির এলাকা থেকে সকাল ১১টা নাগাদ এই সাইকেল মিছিল শুরু করেন দিগ্বিজয়।
पूरे देश में सबसे महँगा पेट्रोल मध्यप्रदेश में।
लगातार आज 17 वे दिन भी पेट्रोल - डीज़ल की क़ीमतो में वृद्धि।
जनता पर महंगाई की मार।पिछले 17 दिनो के दौरान पेट्रोल 8.50 रुपये और डीज़ल 10.12 रुपये प्रति लीटर महँगा हुआ है।
1/3— Office Of Kamal Nath (@OfficeOfKNath) June 23, 2020
মঙ্গলবারই মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথ বলেন, দেশের মধ্যে জ্বালানির দাম মধ্যপ্রদেশেই সবচেয়ে বেশি। তিনি জানান যে রাজ্য সরকারের অবিলম্বে উচিত এই সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হঠা এবং জ্বালানির উপর থেকে শুল্ক কমিয়ে দেওয়া।
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপুর্ণ খবর পড়ুন নীচে
চিনের নাগরিকদের হোটেল বুকিং বন্ধ করল দিল্লি
গালওয়ান সীমান্তে ভারত-চিন সংঘর্ষে ভারতীয় জওয়ানদের শহিদ হওয়ার ঘটনার পর থেকেই চিনা দ্রব্য বাতিল এবং চিনা নাগরিকদের ভারতে থাকা নিয়ে উত্তাল হয়েছে দেশের একাধিক এলাকা। এবার সেই আবহে দিল্লির প্রায় ৩ হাজারটি হোটেলে চিনা নাগরিকদের বুকিং দেওয়া হবে না এমনটাই জানিয়ে দিল দিল্লি হোটেল এবং রেস্তোরাঁ অ্যাসোসিয়েশন।
চিনা দ্রব্য বয়কটের পাশাপাশি মঙ্গলবারই এই সিদ্ধান্ত নেয় কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স। এই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সন্দীপ খান্ডেলওয়াল বলেন, "চিনারা আমাদের সব কিছু নয়। আমরা তাঁদের ছাড়াও বাঁচতে পারি। আইন কেউ নিজের হাতে তুলে নিচ্ছে না। কিন্তু চিনাদের চিন্তা করা উচিত এই বিষয়টি নিয়ে। যুদ্ধ এবং ব্যবসা তো একসঙ্গে চলতে পারে না।"
লকডাউনের ফলে পর্যটন ব্যবসা বন্ধ হওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়েছে হোটেল ব্যবসা। তবে ভারত-চিন পরিস্থিতি দীর্ঘমেয়াদি নয় বলেই মনে করছেন তিনি। সন্দীপবাবু সাফ বলেন, "সব কিছু সরকারের নীতি এবং দেশগুলির মধ্যে সম্পর্কের উপর নির্ভর করছে।"
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপুর্ণ খবর পড়ুন নীচে
রাজস্থান হাইকোর্টের সামনে থেকে মনুর মূর্তি সরানোর দাবি জানিয়ে সোনিয়াকে চিঠি দলিতের
সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবিদ্বেষের প্রতিবাদে রুজভেল্টের মূর্তি সরানোর ছায়া দেখা গেল ভারতেও। এবার রাজস্থান হাইকোর্টের সামনে থেকে মনুর মূর্তি সরানোর দাবিতে কংগ্রেসনেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে চিঠি দিলেন দলিত মানবাধিকার কর্মী মার্টিন ম্যাকওয়ান।
* চিঠিতে বলা হয়েছে যে মনুর মূর্তি 'ভারতীয় সংবিধান এবং দলিতদের অপমান' করে বর্তমান প্রেক্ষাপটে।
* দলিতদের হয়ে লড়াই করা ভীমরাও আম্বেদকরের মনুস্মৃতি পুড়িয়ে দেওয়া প্রসঙ্গ এনে ম্যাকওয়ান বলেন, “মূর্তিটি কেবল দলিত নিপীড়নের প্রতীক নয়, বরং এটি নারী ও শূদ্রদের নিপীড়নের প্রতীক। অথচ দেশের মোট জনসংখ্যার ৮৫ শতাংশ মানুষ এই জাতিভুক্ত।"
* মনুস্মৃতি হিন্দু এবং ব্রাক্ষ্মণদের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে রচনা করা হয়েছে বলেও জানান হয়। যেখানে নারীদের প্রতিও বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
* ম্যাকওয়ান এও বলেন যে এই মূর্তি কয়েকশ বছর আগে স্থাপন করা হয়নি। আইনজ্ঞ হিসেবে প্রাচীন ভারতে অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করা হত মনুকে। কয়েকজন আইনজীবী ৩১ বছর আগে এই মূর্তি স্থাপন করেন।
* দলিত কর্মীর মত এই মূর্তি এমন এক জায়গায় স্থাপন করা হয়েছে যেটি সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান। কীভাবে এই বিষয়টিকে সমর্থন করা যায় সে বিষয়েও প্রশ্ন তোলেন ম্যাকওয়েন।
দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে