Advertisment

দৈনিক সংক্রমণ কমলেও উদ্বেগ কাটছে না, করোনায় মৃত্যুহার নিয়ে নয়া আতঙ্ক

দেশজুড়ে হু হু করে বাড়ছে করোনা সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাও ৮ হাজার পার করেছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
India reports COVID 19 omicron cases 18 february 2022

করোনার তৃতীয় ঢেউ সামলে ক্রমশ সুস্থ হচ্ছে দেশ।

দেশের কোভিড-গ্রাফ নিম্নমুখী। গতকালের চেয়ে এদিন বেশ খানিকটা কমেছে সংক্রমণ। তবে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মৃত্যু হার। হু হু করে বাড়ছে করোনা সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও। ইতিমধ্যেই দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার পার করেছে। মহারাষ্ট্র, দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু-সহ একাধিক রাজ্যের সংক্রমণ পরিস্থিতি এখনও বেশ উদ্বেগজনক।

Advertisment

নিম্নমুখী দেশের কোভিডগ্রাফ। সপ্তাহের প্রথম দিনে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ৫৮ হাজার ৮৯ জন। গতকালের চেয়ে ১৩ হাজারের বেশি সংক্রমিতের সংখ্যা কমেছে। তবে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মৃত্যু-হার।

একদিনে দেশে করোনার বলি ৩৮৫। গতকাল এই সংখ্যাটা ছিল ৩১৪। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনামুক্ত হয়েছেন ১ লক্ষ ৫১ হাজার ৭৪০ জন। বর্তমানে দেশে করোনা সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে ১৬ লক্ষ ৫৬ হাজার ৩৪১। অন্যদিকে, দেশজুড়ে বাড়ছে করোনার অত্যন্ত সংক্রামক ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাও। দেশে এখনও পর্যন্ত ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৮ হাজার ২০৯।

আরও পড়ুন- ৭০% শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ডাবল ডোজ পেয়েছেন, এবার লক্ষ্য ১৫-এর কম বয়সীদের টিকাকরণ

করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দেশজুড়ে জারি টিকাকরণ কর্মসূচি। গতকালই দেশের টিকাকরণ অভিযানের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। তথ্য বলছে, দেশের ৭০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক করোনা টিকার দুটি ডোজই পেয়ে গিয়েছেন। ৩ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে ১৫-১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণ শুরু হয়। ইতিমধ্যেই দেশের ৪৬ শতাংশ কিশোর-কিশোরীও করোনা টিকার প্রথম ডোজটি পেয়ে গিয়েছেন।

শিশুদের টিকাকরণ শুরুর দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে তাদের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়ে গিয়েছে। প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি ১৫-১৮ বছর বয়সী জনসংখ্যার প্রত্যেকের টিকাকরণকে অগ্রাধিকার হিসেবে দেখছে সরকার। ১৫-১৮ বছর বয়সীদের সিংহভাগের টিকাকরণ হয়ে গেলেই টিকা নিতে বয়সসীমা আরও কমানো হবে। সেক্ষেত্রে ১৫ বছরের নীচে থাকা শিশুরাও করোনা টিকা নিতে পারবে।

Read full story in English

coronavirus Omicron health Ministry
Advertisment