বিশাখাপত্তনমের হিন্দুস্থান শিপইয়ার্ডে ক্রেন চাপা পড়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ১১ জন। এদিকে, দীর্ঘ রোগভোগের পর প্রয়াত হলেন প্রাক্তন সমাজবাদী পার্টির নেতা ও রাজ্য়সভার সাংসদ অমর সিং। অন্য়দিকে, নয়া শিক্ষানীতি নিয়ে পড়ুয়াদের আশ্বাস দিয়ে নমো বলেন, “এই শিক্ষানীতির মাধ্যমে পড়ুয়ারা চাকরি না খুঁজে নিজেরাই চাকরি তৈরি করতে পারবেন।” আবার, শচিন পাইলটের নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী কংগ্রেস বিধায়কদের দলে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত তিনি, এমনটাই জানালেন রাজস্থানের মুখ্য়মন্ত্রী অশোক গেহলট। দেশের এমনই সব খবর পড়ে নিন এক এক করে...
বিশাখাপত্তনমে ক্রেন ভেঙে মৃত কমপক্ষে ১১
বিশাখাপত্তনমের হিন্দুস্থান শিপইয়ার্ডে ক্রেন চাপা পড়ে মৃত ১১ জন। পুলিশ কমিশনার আরকে মিনা জানিয়েছেন যে, শিপইয়ার্ডে শনিবার বিশালাকার ক্রেনটির মেরামতির কাজ চলছিল। অফিসার ও ওপরেটররা ক্রেনটি পর্যবেক্ষণের সময়ই সেটি ভেঙে পড়ে যায়। সুবিশাল ক্রেনের নীচে চাপা পড়ে প্রাণ হারান ১১ জন। তবে দুর্ঘটনায় কেউ আহত হয়নি বলেই দাবি সংস্থান আধিকারিকদের।
জেলাশাসক বিনয় চাঁদ জানিয়েছেন যে, নিহতদের মধ্যে ৪ জন এইচসিএল-এর কর্মী ও বাকিরা চুক্তিকারী সংস্থায় কাজ করতেন। বিশাখাপত্তনমের হিন্দুস্থান শিপইয়ার্ডে এই প্রথম এতবড় দুর্ঘটনা ঘটল। টিভি সম্প্রচারে দেখা যাচ্ছে যে, ৭৫ টন ওজনের ক্রেনটি ভেঙে মাটিতে পড়ার সময় বিকট শব্দ হয়।
দুর্ঘটনায় কারোর গাফিলতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে সরকার ইতিমধ্যেই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। এইচসিএল কর্তপক্ষও পৃথকবাবে তদন্ত করবে। Read in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
অমর সিংয়ের জীবনাবসান
প্রয়াত প্রাক্তন সমাজবাদী পার্টির নেতা ও রাজ্য়সভার সাংসদ অমর সিং। দীর্ঘ রোগভোগের পর শনিবার শেষ নিঃশ্বাস ত্য়াগ করেন তিনি। মৃত্য়ুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৪। বেশ কয়েক মাস ধরে সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।
*২০১৭ সালে সমাজবাদী পার্টি থেকে অমর সিংকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। একদা সপা-র প্রাণপুরুষ মুলায়ম সিং যাদবের অত্য়ন্ত আস্থাভাজন ছিলেন অমর।
*২০১১ সালে রাষ্ট্রীয় লোক মঞ্চ তৈরি করেন। পরের বছর উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনে তিনশোরও বেশি প্রার্থী দেন। কিন্তু কেউই জিততে পারেননি। পরে, রাষ্ট্রীয় লোক দলে যোগ দিয়ে ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ফতেপুর সিক্রি থেকে লড়েন, কিন্তু হেরে যান। বহিষ্কারের ৬ বছর পর, ২০১৬ সালে রাজ্য়সভায় তাঁকে মনোনীত করে সপা।
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
নয়া শিক্ষানীতিতে চাকরিপ্রার্থীরাই চাকরি তৈরি করবেন, আশ্বাস মোদীর
অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল অফ টেকনিক্য়াল এডুকেশনের তরফে আয়োজিত স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথন ২০২০ অনুষ্ঠানের চূড়ান্ত পর্বে দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য ভবিষ্যতের আশ্বাসবার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রি নরেন্দ্র মোদী। নয়া শিক্ষানীতি নিয়ে পড়ুয়াদের আশ্বাস দিয়ে নমো বলেন, “এই শিক্ষানীতির মাধ্যমে পড়ুয়ারা চাকরি না খুঁজে নিজেরাই চাকরি তৈরি করতে পারবেন।”
*শনিবারের এই অনুষ্ঠান থেকে মোদী বলেন, “নয়া শিক্ষানীতি কেবলমাত্র কোনও নীতি নয়। ভারতীয়দের উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণের লক্ষ্য। এর মাধ্যমে চাকরি প্রার্থীরা নিজেরাই চাকরির ভিত তৈরি করবেন।” এরপর শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জীবনে তিনটি বিষয় কখনও ভুললে চলবে না- শেখা, প্রশ্ন করা এবং সমাধান করা।কারণ বিশ্বে এমন কোনও কঠিন চ্যালেঞ্জ নেই তা যুবসম্প্রদায় সমাধান করতে পারে না।”
*নয়া শিক্ষানীতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, একটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে পড়ুয়াদের যোগ্য়তা বিচার করা হল, যে বিষয়ে হয়তো তাদের কোনও আগ্রহই নেই। বাবা-মা, আত্মীয়স্বজনদের চাপে পড়ুয়াদের বিষয় বাছতে হয়। ফলে, পড়ুয়াদের হয়তো ডিগ্রি থাকে, কিন্তু তা সত্ত্বেও আত্মবিশ্বাস পায় না তারা। এই ধারনাই বদল আনবে নয়া শিক্ষানীতি।
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
বিদ্রোহী বিধায়কদের হাইকমান্ড ক্ষমা করে দিলে, তাঁদের স্বাগত জানাব: গেহলট
শচিন পাইলটের নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী কংগ্রেস বিধায়কদের দলে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত তিনি, এমনটাই জানালেন রাজস্থানের মুখ্য়মন্ত্রী অশোক গেহলট। যদি কংগ্রেস হাইকমান্ড বিদ্রোহীদের ক্ষমা করে দেন, তাহলে তাঁদের তিনি স্বাগত জানাবেন বলে মন্তব্য় করেছেন গেহলট।
*দলীয় হুইপ জারি হলেই আসন্ন অধিবেশনে যোগ দেবেন শচিন পাইলট শিবিরের কংগ্রেস বিধায়করা। বল্লাভাবনগরের বিধায়ক গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের এই ঘোষণাতেই মরু রাজ্যের রাজনীতিতে ফের ঝড়ের আভাস। শচিন নীরবতা বজায় রাখলেও সরকার বাঁচাতে নতুন করে অঙ্ক কষা শুরু করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। নিজের নাক কেটে শচিন অপরের যাত্রাভঙ্গ করতে পারেন বলেই মনে করছে গেহলট শিবির।
*দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে কংগ্রেসের ‘বিদ্রোহী’ বিধায়কদের অন্যতম গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, ‘আমরা শচিন পাইলটের সঙ্গে রয়েছি, উনি যা সিদ্ধান্ত নেবেন আমরা তা মেনে চলব। কিন্তু, আমি ও আমরা কেউই কংগ্রেস ছাড়তে চাই না। দল অধিবেশনে যোগ দিতে হুইপ জারি করলে আমরা অবশ্যই যোগ দেব। আমাদের অসন্তোষের কথা, দাবি-দাওয়া দলের অন্দরেই জারি থাকবে।’
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
স্বাধীনতা সংগ্রামকে ভারতীয়দের আন্দোলনে পরিণত করেন তিলকই: শাহ
'স্বাধীনতা সংগ্রামকে প্রকৃত অর্থেই ভারতীয়দের আন্দোলনে পরিণত করতে পেরেছিলেন বাল গঙ্গাধর তিলক।' শনিবার তিলকের শততম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর) আয়োজিত একটি ওয়েবিনারের উদ্বোধনী অধিবেশনে এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অতীত গর্বের উপরই ভারতের ভবিষ্যত নির্ভরশীল। দেশের অতীতকে গর্বিত করেছেন তিলক বলেও এদিন জানান শাহ।
অনুষ্ঠানে অমিত শাহ বলেন, 'স্বরাজ আমার জন্মগত অধিকার- আমি তা দখল করবই। তিলকই কালজয়ী এই ডাকের প্রবক্তা। এই ডাক কোনও সাধারণ ডাক নয়। স্বাধীনতা আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়েছিল তিলকের এই ডাক। কংগ্রেসের নেতৃত্বে আন্দোলন এরপর থেকেই গণআন্দোলনের রূপ ধারন করে।'
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সংযোজন, 'একদিকে তিল স্বাধানীতা সংগ্রামী ছিলেন, অন্যদিকে গো হত্যার বিরুদ্ধেও সরব হয়েছিলেন। পাশাপাশি নারী অধিকার নিয়েও কথা বলেছিলেন। কেশরী সংবাদ পত্র প্রকাশের সঙ্গেই শিব জয়ন্তী ও গণপতি উৎসবকে গণ আন্দোলনে রূপান্তরিত করেছিলেন।' শাহের কথায়, 'শিবাজী মহারাজকে মূল্যবোধকে কেউ যদি মানুষের কাছে প্রথম তুলে ধরে তবে তিনি বাল গঙ্গাধর তিলক।'
অমিত শাহের দাবি, 'কেউ যদি মহাত্মা গান্ধী, বীর সাভারকার এবং মদন মোহন মালভ্যের চিন্তাভাবনাগুলি পড়ে থাকেন তবে তাঁরা বুঝতে পারবেন যে তিলক তাদের উপর কতটা প্রভাব ফেলেছিল।' আজও তিলক প্রাসঙ্গিক বলে মনে করেন স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী। যুব সমাজকে বাল গঙ্গাধর তিলকের বই পড়ার জন্য অহ্বান জানান তিনি। 'আত্মনির্ভর ভারতের' মূল চিন্তার সঙ্গে তিলকের ভাবনার মিল রয়েছে বলে জানান অমিত শাহ।
আঞ্চলিক ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়ে তিলকই প্রথম সরব হয়েছিলেন বলে জানান শাহ। তাঁর কথায়, সম্প্রতি জাতীয় শিক্ষানীতিতেও নরেন্দ্র মোদী সরকার তিলকের এই ভাবনাকে প্রাধান্য দিয়ে সংস্কৃত সহ অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষাকে গুরুত্ব দিয়েছে বলে দাবি করেন কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
লাদাখে বাড়তি বাহিনী ভারতীয় সেনার
নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে সেনা সরাতে প্রতিপক্ষ চিনের পদক্ষেপ আশাতীত নয়। এই পরিস্থিতিতে বেজিংয়ের উদ্দেশ্য নিয়ে যথেষ্ট সন্দিহান ভারতীয় সেনা। তাই যেকোনও সম্ভাবনার জন্যই তারা প্রস্তুতি চূড়ান্ত করতে তৎপর। প্যাংগং ও পিপি ১৭-এ সহ নিয়ন্ত্রণরেখায় বিরোধের জায়গাগুলো থেকে লাল ফৌজ না সরলে সীমান্তে বাড়তি বাহিনী মোতায়েনের বিবেচনা করছে ভারতীয় সেনা।
দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে ভারতীয় সেনার এক সিনিয়ার অফিসার বলেছেন যে, ‘প্রতপক্ষের কাজের উপর আমাদের পদক্ষেপ নির্ভর করে। ওরা যরক্ষঁণ না সরছে ততক্ষণ আমাদের সবকিছুর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ অভিপ্রায় যখন-তখন বদল হতে পারে। পর্যায়োলচার ভিত্তিতে আমরা বহিনী মোতায়েন করব।’
অর্থাৎ, নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে লাল ফৌজের সম্পূর্ণ না সরা পর্যন্ত লাদাখে দু’দেশের বিরোধের পয়েন্টগুলোতে বাড়তি ভারতীয় সেনার বাহিনী মোতায়েন থাকবে। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
পাক হানায় নিহত ভারতীয় জওয়ান
পাক হামলায় এক ভারতীয় সেনা জওয়ানের মৃত্য়ু হয়েছে। শনিবার জম্মু-কাশ্মীরের রাজৌরি জেলায় ফরওয়ার্ড পোস্ট এলাকায় পাক গোলাগুলিতে এক ভারতীয় জওয়ানের মৃত্য়ু হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা দফতরের মুখপাত্র।
* রাজৌরি সেক্টরে সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে পাক সেনা।
*প্রতিরক্ষা দফতরের মুখপাত্র জানিয়েছেন, পাল্টা যোগ্য় জবাব দিয়েছে ভারতীয় বাহিনী।
* নিহত জওয়ানের নাম রোহিন কুমার। তিনি হিমাচল প্রদেশের বাসিন্দা বলে খবর। (Read in English)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
আইন-শৃঙ্খলার অবনতি, যোগীকে ফের চিঠি প্রিয়াঙ্কার
উত্তরপ্রদেশের আইন-শৃঙ্খলার অবনতি নিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে চিঠি লিখলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। একই সঙ্গে চিঠিতে প্রিয়াঙ্কা জানিয়েছেন যে, রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি হাতের বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে। সরকারের এই দুটি বিষয়ে অবিলম্বে আলোকপাত করা উচিত। দু'দিন আগেই চিকিৎসর কাফফিল খানের ন্যায্য বিচারের দাবিতে যোগীকে চিঠি দিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা।
চিঠিতে প্রিয়াঙ্কা লখেছেন, 'দিন কয়েক আগেই চিঠি দিয়ে আপনাকে রাজ্যের অপরাধের ঘটনা বৃদ্ধির কথা তুলে ধরেছিলাম। এছাড়া করোনা পরিস্থিতিও হাতের বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে। এই দুই কারণেই মানুষ আশঙ্কিত। শুনছিলাম যে মানুষ বলাবলি করছে যে, অপহরণ এ রাজ্যের মানুষের পেশা হয়ে গিয়েছে ও খুনও বলে বলে হয়ে চলেছে। বিভিন্ন শহর লুঠ ও ধর্ষণের ভয়ে কাঁটা হয়ে রয়েছে। কিন্তু অপরাধীরা নির্ভয়ে প্রকাশ্যে ঘুরছে।'
'আমি আবার আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, বিভিন্ন ঘটনাই প্রমাণ করছে যে উত্তরপ্রদেশে আই-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটেছে। গত ৩০ জুলাই সম্বলের চান্দাউসুতে এক সারের দোকানের মালিক ও তাঁর পুত্র বাড়ি ফেরছিলেন। মাঝপথে প্রৌঢ়কে গুলি করে খুন করেছে দুষ্কৃতীরা। আমার আবেদন খুনীদের দ্রুত পাকড়াও করা হোক ও হতভাগ্য পরিবারটিকে ন্যায্য বিচার পেতে সহায়তা করুক সরকার। এছাড়া গরীব পরিবারটিকে অর্থ সাহায্য দিক রাজ্য সরকার।' চিঠিতে উল্লেখ করেছেন প্রিয়াঙ্কা।
রাজ্যের মহিলা, শিশু, ব্যবসায়ীরা খুবই আতঙ্কে রয়েছেন বলেও দাবি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদকের। ভয়মুক্ত পরিবেশের জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা জোরদার করতে অনুরোধ করেছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। Read in English
দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে