রাজস্থানে ঘোড়া কেনাবেচার মাধ্যমে গেহলট সরকার ফেলার চেষ্টা করছে বিজেপি, এ অভিযোগে তোলপাড় মরুরাজ্য়ের রাজনীতি। এদিকে, বিহারের করোনা পরিস্থিতিকে উল্লেখ করে নীতিশ কুমারকে কটাক্ষ করলেন ভৌটকুশলী প্রশান্ত কিশোর। অন্য়দিকে, ইন্দো-চিন সীমান্ত ইস্য়ুতে সেনা আলোচনায় এবার নজরে প্যাংগং-দেপসাং। আবার, গিনেস বুকে নাম লেখাল ভারতের বাঘ সুমারি। দেশের এমনই সব খবর পড়ে নিন এক এক করে...
সরকার ফেলতে টোপ দিচ্ছে বিজেপি, কংগ্রেসের দাবি নস্যাৎ পদ্ম বাহিনীর
রাজস্থানে ঘোড়া কেনাবেচার মাধ্যমে গেহলট সরকার ফেলার চেষ্টা করছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে গত শুক্রবারই এই মারাত্মক অভিযোগ তোলেন কংগ্রেসের জনা কুড়ি বিধায়ক। হাত শিবিরের এই অভিযোগ খণ্ডণ করেছে বিজেপি। পদ্ম বাহিনীর দাবি, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের অব্যবস্থা ঢাকতে ও শাসক দলের অন্দরের বিবাদ থেকে মানুষের দৃষ্টি ঘোরাতেই কংগ্রেস বিধায়করা এই 'ভিত্তিহীন' অভিযোগ করছেন।
রাজস্থান বিজেপির সভাপতি সতীশ পুনিয়া বলেছেন, 'গত দেড়বছর ধরে প্রশাসন পরিচালনায় সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ গেহলট সরকার। করোনা মোকাবিলায় চরম অব্যবস্থা রয়েছে। সেখান থেকে রাজ্যবাসীর দৃষ্টি ঘোরাতেই আমাদের দিকে ভিত্তিহীন অভিযোগ করছে কংগ্রেস। এর ফলে রাজ্যের শাসক দলের অভ্যন্তরীণ বিবাদ প্রকট হচ্ছে ও সবাই বুঝতে পারছে যে দলের বিধায়কদেরই কংগ্রেস বিশ্বাস করে না।'
* বিধায়ক কেনাবেচা করে কংগ্রেস সরকার পতনের চেষ্টা করছে বিজেপি। গত শুক্রবার এই অভিযোগ করেন হাত শিবিরের জনা কুড়ি বিধায়ক।
* 'বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত'
* 'কংগ্রেস বিধায়কদের ভুল বুঝিয়ে নানাভাবে টোপ দেওয়া হচ্ছে'
* 'কিন্তু, রাজ্যে কংগ্রেস ও নির্দল বিধায়করা ঐক্যবন্ধ থাকায় বিজেপির অসাধু উদ্দেশ্য সফল হয়নি', বিবৃতি দিয়ে জানান কংগ্রেস বিধায়করা
* গত মাসে রাজ্যসভা ভোটে বিজেপির অসাধু উদ্দেশ্য সফল হয়নি বলেও দাবি মরু রাজ্যের হাত শিবিরের বিধায়কদের।
* সূত্রের খবর, অভিযোগকারী কংগ্রেস বিধায়কদের মধ্যে বেশ কয়েকজন রাজস্থানের উপমুখ্যমন্ত্রী শচীন পাইলটের অনুগামী বলে পরিচিত।
২০২৩ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস রাজস্থানে সরকার চালাবে বলে আশাবাদী কংগ্রেস শিবির।
প্রসঙ্গত, রাজ্যসভা ভোটের আগে রাজস্থায় বিধানসভার চিফ হুইপ মহেশ যোশী অপরাধ দমন ব্যুরেতে চিঠি লিখে জানিয়েছিলেন যে, 'মধ্যপ্রদেশ, কর্নাটক গুজরাটের মতো রাজস্থানেও গণতান্ত্রিক পথে নির্বাচিত সরকারকে ফেলতে কংগ্রেস ও নির্দল বিধায়কদের টোপ দেওয়ার নোংরা চেষ্টা চলছে।' তবে, শচীন পাইলট জানিয়েছিলেন, রাজ্যসভা ভোটে কংগ্রেসের দুই প্রার্থীই প্রত্যাশা অনুযায়ী ভোট পেয়েছেন। রাজ্য বিজেপি সভাপতি পুনিয়া পুলিশের বিরুদ্ধে বিজেপি নেতাদের-কর্মীদের হেনস্থার অভিযোগ তুলেছেন। Read in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
গুজরাতে কংগ্রেসের ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট হার্দিক
গুজরাতের কংগ্রেস ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিযুক্ত করা হল পতিদার আন্দোলনের নেতা হার্দিক পটেলকে। ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট হিসেবে ২৬ বছর বয়সী হার্দিকের নিয়োগপত্র অনুমোদন করেছেন ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী।
* ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের মুখে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন হার্দিক।
* যদিও গুজরাত হাইকোর্টের রায়ের জেরে নির্বাচনে লড়তে পারেননি পটেল।
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
'ভোটের তাড়াহুড়োয় মানুষের জীবন বিপদে ফেলবেন না'
করোনার থাবা ক্রমশ গভীর হচ্ছে। তার মধ্যেও বিহারের ভোটের ঘুঁটি সাজাতে ব্যস্ত বিজেপি। ভোটের কথা বিবেচনা করে ভার্চুয়াল ব়্যালি করেছে গেরুয়া শিবির। এ জন্য ইতিমধ্যেই রাজ্যের শাসক জোটের শরিককে বিঁধেছে বিরোধী দলগুলো। এবার বিহারের করোনা পরিস্থিতিকে উল্লেখ করে নীতিশ কুমারকে কটাক্ষ করলেন ভৌট কৌশলী প্রশান্ত কিশোর।
প্রশান্ত কিশোর এদিন টুইটে লেখেন, 'নীতিশজী- ভোট নয়, এখন করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময়। নির্বাচনের তাড়াহুড়োয় মানুষের জীবন বিপদের মুখে ঠেলে দেবেন না। দেশের অনেক রাজ্যের মতোই বিহারের করোনা পরিস্থিতিও বেশ খারাপ। কিন্তু, সরকারের বেশিরভাগ ক্ষেত্রই ভোটের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত।'
* করোনার কারণে বিহারে বিধানসভা ভোট পিছনো উচিত, এর আগে আরজেডি, এনডিএ জোট শরিক এলজেপি এই দাবি তোলে।
* এদিন একই দাবি করেন ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোর।
* বিজেপি-জেডিইউ জানিয়েছে যেকোনও সময়ে ভোটের জন্য প্রস্তুত তারা।
* বিহার নির্বাচনকে মাথায় রেখে বিজেপি আনলক ওয়ানে ভার্চুয়াল ব়্যালিও করেছে।
চলতি বছর অক্টোবর-নভেম্বরে বিহারে বিধানসভা ভোট হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, ভোটের দিনক্ষণ নিয়ে নির্বাচন কমিশন এখনও কিছু জানায়নি। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
সেনা আলোচনায় এবার নজরে প্যাংগং-দেপসাং
সীমান্তে শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে সহমত ভারত-চিন। শুক্রবার দু’দেশের কূটনৈতিক পর্যায়ের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইতিমধ্যেই পেট্রোলিং পয়েন্ট ১৪, ১৫ ও ১৭-এ থেকে সরে গিয়েছে ইন্দো-চিন সেনা। কিন্তু, প্যাংগন ও দেপসাং থেকে লাল ফৌজের সরার কোনও লক্ষণই নেই। ফলে ওই এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। দু’দেশের সেনা পর্যায়ের আগামী বৈঠকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় অবস্থিত প্যাংগন ও দেপসাং থেকে চিনা সেনা প্রত্যাহার বিষটিকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে বিশেষ আগ্রাধিকার দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
* দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক অফিসার জানিয়েছেন যে, আগামী তিন-চার দিনের মধ্যে দু’দেসের সেনা পর্যায়ের আলোচনা হবে। শুক্রবারের বৈঠকে এই মর্মেই সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে, হটলাইনে দু’দেশের উচ্চ-পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত মিললেই সেনা পর্যায়ের বৈঠক চূড়ান্ত হবে।
* গালওয়ান, হট স্প্রিং বা গোগরা থেকে অনেকটাই সরেছে দু দেশের সেনা। উভয় দেশের সহমতের ভিত্তিতেই এই পদক্ষেপ করা হয়। তবে, ভারতীয় সেনার ক্ষেত্রে কৌশলগত দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্যাংগং ও দেবসাং। এই এলাকা থেকে এখনও পর্যন্ত চিনা বাহিনী সরতে নারাজ। মুখোমুখি দাঁড়িয়ে ইন্দো-চিন সেনাবাহিনীর জওয়ানরা। ফলে বাকি তিন জায়গার থেকে এই দুই জায়গাকে কেন্দ্র করে আলোচনা বেশ জটিল হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
* ভারতীয় সেনার এক অফিসার জানিয়েছেন যে, ‘চিনা সেনা দেপসাং-প্যাংগং থেকে ৩ কিমি সরলে ভারতীয় বাহিনীর পক্ষে সেই দূরত্ব পিছনে যাওয়া অসম্ভব। তাহলে ভারতীয় সেনা মোট ১১ কিমি পিছনে সরবে। এলাকাগত ও কৌশলগত দিক থেকে এটা আমাদের ক্ষেত্রে খুবই অসুবিধাজনক। তাই এখানে সেনা সরে যাওয়ার নীতি কিছুটা হলেও আলাদা হবে। তবে, যে করেই হোক এপ্রিলের যেমন শান্তি-স্থিতাবস্থা বজায় ছিল- প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় সেই অবস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।’
পিপি-১৪, ১৫ ও ১৭-এ থেকে আপাতত বেশ কয়েক কিমি করে পিছনে সরেছে ভারত-চিন সেনা। কিন্তু, ইতিমধ্যেই প্যাংগং ও দেপসাংয়ের প্রায ৮ কিমি ভিতরে এসে পড়েছে লাল ফৌজ। ফলে চিন এই দুই জায়গা থেকে সরতে রাজি হলেও একই দূরত্বে ভারতীয় সেনার পক্ষে সরে যাওয়া কার্যত অসম্ভব। যা নিয়ে দুই দেশের মতানৈক্য জিইয়ে থাকতে পারে। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
কেরালায় সোনাপাচারকাণ্ডে এনআইএ জালে স্বপ্না সুরেশ-সন্দীপ নায়ার
কেরালায় সোনাপাচারকাণ্ডে স্বপ্না সুরেশ ও সন্দীপ নায়ারকে শনিবার গ্রেফতার করল এনআইএ। বেঙ্গালুরু থেকে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে খবর। সোনা চোরাচালানের ঘটনায় এর আগে ধৃতদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারায় এফআইআর দায়ের করেছিল এনআইএ।
* এ ঘটনায় প্রথম অভিযুক্ত হিসেবে কনস্য়ুলেট অফিসের প্রাক্তন পিআরও সরিথ পিএসকে উল্লেখ করেছে এনআইএ। এছাড়াও প্রাক্তন কনস্য়ুলেট এগজিকিউটিভ সেক্রেটারি স্বপ্না সুরেশ, তাঁর বন্ধু সন্দীপ নায়ার ও ফজিল ফরিদকে অভিযুক্ত হিসেবে উল্লেখ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
*উল্লেখ্য়, গত রবিবার তিরুবনন্তপুরম বন্দর থেকে ৩০ কেজি সোনা বাজেয়াপ্ত করে শুল্ক দফতর। এই সোনার বাজার মূল্য প্রায় ১৫ কোটি।কূটনৈতিক জাহাজ সম্ভারে (ডিপ্লোমেটিক কার্গো) সোনা ভারতে আনা হয়। জানা যায় ইউএই-র দূতাবাস থেকে ওই সোনা ভারতে এসেছে। (Read in English)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
পুলিশ-রাজনীতিক মহলে গ্যাংস্টার বিকাশের হাত কতটা লম্বা ছিল?
গ্যাংস্টার, পুলিশ ও রাজনীতি। ৩রা জুলাই বিকাশ দুবেকে ধরতে পুলিশি অভিযানের পর থেকে এই তিনের যোগসাজশ ঘিরেই নানা প্রশ্ন উঠেছিল। কিন্তু, শুক্রবার এনকাউন্টারে কুখ্যাত গ্যাংস্টারের মৃত্যুর পর এ সংক্রান্ত একাধিক জটিল প্রশ্নের উত্তর অধরাই থেকে গেল।
* সোশাল মিডিয়া প্রচারিত এক ভিডিও ফুটেজে বিকাশকে দু’জন বিজেপি বিধায়কের নাম চেঁচিয়ে বলতে শোনা যাচ্ছে। বিকাশ ওই ভিডিওতে জানিয়েছিল, শাসক দলের দুই বিধায়ক ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গেও তাঁর ঘনিষ্টযোগ রয়েছে। এক শীর্ষ কংগ্রেস নেতৃত্বের সঙ্গে কানপুরের গ্যাংস্টারের ছবি ভাইরাল হয়েছে। এখানেই সেই তালিকা শেষ নয়। সোশাল মিডিয়ায় প্রকাশিত এক ছবিতে দেখা যাচ্ছে বিকাশের অতি ঘনিষ্ট কানপুরের স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে দাঁড়িয়ে রয়েছেন কানপুরের এসএসপি অনন্ত দেও তিওয়ারি। এই ব্যবসায়ী এক সময়ে চায়ের দোকান কিনেছিলেন। বর্তমানে জেলবন্দি।
* গত ৩রা জুলাই বিকাশের গ্রাম ডিক্রিতে অভিযান চালায় পুলিশ। দুষ্কৃতীদের ছোঁড়া গুলিতে প্রাণ যায় ৮ পুলিশকর্মীর। পরে গ্যাংস্টারের এক শাগরেদকে গ্রেফতার করতেই জানা যায় যে, পুলিশের অভ্যন্তরেই কেউ বিকাশকে অভিযানের খবর দিয়েছিল। ওই অভিয়ানের আগে বিকাশ দুবে সম্পর্কে এসএসপি অনন্ত দেও তিওয়ারিকে-কে চিঠি দিয়ে সাবধান করেছিলেন ঘটনার দিন নিহত ডিএসপি দেবেন্দ্র মিশ্র। চিঠিতে ডেপুটি পুলিশ সুপার লিখেছিলেন, ‘যে কোনও দিন বড় কোনও ঘটনা ঘটতে পারে।’ নিজে সংলগ্ন বিভিন্ন থানা থেকে অন্তত ৫০ জন অফিসার নিয়ে বিকাশকে ধরতে টিম বানিয়েছিলেন। কিন্তু অনন্ত দেও তিওয়ারি ওই চিঠিকে পাত্তা দেননি বলে অভিযোগ। সেই চিঠি প্রকাশ্যে চলে আসায় অস্বস্তি বেড়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের। তবে, এই চিঠির উল্লেখ অফিসিয়াল রেকর্ডে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ৭ই জুলাই তিওয়ারিকে মোরাদাবাদে প্রভিশনাল আর্মড কনস্টাব্যুলারি-তে বদলি করা হয়।
* বিকাশের সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগে ইতিমধ্যেই সাসপেন্ড ও গ্রেফতার করা হয়েছে চৌবেপুর থানার স্টেশন অফিসার বিনয় তিওয়ারি ও সাব ইন্সপেক্টর কৃষ্ণ কুমার শর্মাকে। এ সপ্তাহের শুরুতেই চৌবেপুর থানার ৬৮ পুলিশকর্মীকে বদলি করা হয়। চৌবেপুর ছাড়াও বিকাশ দুবের সঙ্গে শিবরাজপুর, বিলহার,শিবলি থানার একাধিক পুলিস কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল বলে জানা গিয়েছে।
২০০১ সালে বিজেপি নেতা ও রাজ্যের মন্ত্রী সন্তোষ শুক্লাকে শিবলি পুলিশ স্টেশনের মদ্যেই গুলি করে খুন করেছিলেন বিকাশ দুবেষ। সেই বন্কুকের লাইসেন্স এখনও পর্যন্ত বাতিল করা হয়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা দুবের পক্ষে বয়ান দেওয়ায় ঘটনার চার বছর পর দুবেকে সন্তোষ শুক্লা খুনের অভিযোগ থেকে মুক্ত করা হয়। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
গিনেস বুকে রেকর্ড ভারতের বাঘ সুমারির
গিনেস বুকে নাম লেখাল ভারতের বাঘ সুমারি। ২০১৮ সালে ভারতের বাঘ সুমারি গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ডে রেকর্ডে জায়গা করে নিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
* এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর টুইটে লিখেছেন, ''এটা একটা দারুণ মুহূর্ত। আত্মনির্ভর ভারতের একটা জ্বলন্ত উদাহরণ''।
* ২০১৮ সালে বাঘ সুমারিতে দেখা গিয়েছে , প্রায় ২ হাজার ৯৬৭টি বাঘ রয়েছে। বিশ্বের মোট বাঘ জনগোষ্ঠীর ৭৫ শতাংশই রয়েছে এ দেশে।
* গত বছর বিশ্ব বাঘ দিবসে এই পরিসংখ্য়ান ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। (Read in English)
বিকাশ দুবের শেষকৃত্য় সেরে লখনউ ফিরল পরিবার
কানপুরে গ্য়াংস্টার বিকাশ দুবের শেষকৃত্য়ের পর লখনউয়ের বাড়িতে ফিরলেন তাঁর স্ত্রী , পুত্র পরিচারিকা। এনকাউন্টারে বিকাশ দুবের মৃত্য়ুর পর, কানপুরের ডনের স্ত্রী, পুত্র, পরিচারিকাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য় নিয়ে আসে এসটিএফ।
* জানা যাচ্ছে, লখনউয়ের কৃষ্ণনগরের বাড়ি থেকে কানপুরে মহিলা থানায় তাঁদের রাখা হযেছিল।
*৫ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে বিকাশ দুবের স্ত্রী রিচা দুবে ও পরিচারিকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বলে পুলিশ সূত্রে খবর। (Read in English)
দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে