শীতের লাদাখেও পুরোদমে যুদ্ধের জন্য় প্রস্তুত ভারতীয় সেনা, বুধবার সেনার তরফে এমন হুঙ্কারই দেওয়া হয়েছে। এদিকে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলায় রায় ঘোষণা হতে চলেছে। অন্য়দিকে, উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে হিংসার ঘটনায় ১৫ জনের বিরুদ্ধে বুধবার চার্জশিট পেশ করল দিল্লি পুলিশ। দেশের এমনই সব খবর পড়ে নিন এক এক করে...
পূর্ব লাদাখে যুদ্ধের জন্য় পুরোদমে প্রস্তুত ভারতীয় সেনা: নর্দার্ন কমান্ড
রীতিমতো যুদ্ধের বার্তা দিয়ে চিনকে হুঁশিয়ারি দিল ভারত। শীতের লাদাখেও পুরোদমে যুদ্ধের জন্য় প্রস্তুত ভারতীয় সেনা, বুধবার সেনার তরফে এমন হুঙ্কারই দেওয়া হয়েছে। চিন যদি যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি করে, তাহলে তারা দারুণভাবে প্রশিক্ষিত, দক্ষ, মানসিকভাবে দৃঢ় ভারতীয় সেনার মুখোমুখি হবে, লাদাখে সংঘাতের আবহে এমন বার্তাই দিল ভারতীয় সেনা।
*উল্লেখ্য়, সম্প্রতি চিনা সরকারের মুখপাত্র গ্লোবাল টাইমসের এক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে ভারতের বাহিনী সেভাবে দক্ষ নয়, শীতকালে লড়াই চালাতে পারবে না। তারই পাল্টা জবাব দিয়েছে সেনার নর্দার্ন কমান্ড। এদিন নর্দার্ন কমান্ডের মুখপাত্র বলেছেন, ''উপেক্ষা করাই ভাল। ভারতীয় সেনা পুরোদমে প্রস্তুত এবং পূর্ব লাদাখে শীতেও পুরোদমে যুদ্ধের জন্য় সক্ষম''।
*তিনি আরও বলেছেন, ''ভারত শান্তিপ্রিয় দেশ এবং পড়শি দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে আগ্রহী। কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্য়মে সমস্য়া সমাধান চায় ভারত। পূর্ব লাদাখে চিনের সঙ্গে সীমান্ত বিবাদ মেটাতে যখন আলাপ-আলোচনা চলছে, সেসময়ই সামরিক স্তরে সবরকম প্রস্তুতি রাখথা হচ্ছে এই দীর্ঘ অচলাবস্থার জন্য়''।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে
বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার রায় ৩০ সেপ্টেম্বর
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলায় রায় ঘোষণা হতে চলেছে। রায়দানের জন্য় ওই দিন ধার্য করল সিবিআই-এর বিশেষ আদালত।
*১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলায় অভিযুক্তের তালিকায় রয়েছেন প্রাক্তন উপ-প্রধানমন্ত্রী এল কে আডবানি, উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্য়মন্ত্রী কল্য়াণ সিং, বিজেপি-র বর্ষীয়ান নেতা মুরলী মনোহর যোশী, বিনয় কাটিয়ার, সাক্ষী মহারাজের মতো হেভিওয়েটরা। এ মামলায় মোট অভিযুক্ত ৩২ জন।
*সমস্ত অভিযুক্তকে আদালতে হাজির থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য়, বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার রায়দান প্রক্রিয়া ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্য়ে সম্পন্ন করতে হবে বলে সিবিআই-এর বিশেষ আদালতকে এমন নির্দেশই দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।
দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে
দিল্লি হিংসায় ১৫ জনের নামে ১০ হাজার পাতার চার্জশিট পেশ
উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে হিংসার ঘটনায় ১৫ জনের বিরুদ্ধে বুধবার চার্জশিট পেশ করল দিল্লি পুলিশ। গত ফেব্রুয়ারি মাসে উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে হিংসার ঘটনায় ওই ১৫ জনের বিরুদ্ধে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন(ইউএপিএ) ও আইপিসি-র বিভিন্ন ধারা লাগু করা হয়েছে।
*১০ হাজার পাতার চার্জশিটে ৭৪৭ জন সাক্ষীর নাম নথিভুক্ত করেছে পুলিশ। যাঁদের মধ্য়ে সিআরপিসি-র ১৬৪ ধারায় ৫১ জনের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে, সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর।
*সিডি-আর ও হোয়াটসঅ্য়াপ চ্য়াটের উপর ভিত্তি করে পেশ করা হয়েছে বলে আদালতে জানিয়েছে পুলিশ। দিল্লি পুলিশ গেজেটেড অফিসার্স অ্য়াসোসিয়েশন আয়োজিত একটি ওয়েবিনারে ডেপুটি কমিশনার (স্পেশাল সেল) প্রমোদ সিং কুশওয়াহাকে উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, সিএএ-এনআরসিপন্থী বিক্ষোভকারীদের জড়িত থাকার কোনও প্রমাণ এখনও পাননি তাঁরা।
*হিংসার আগে বিজেপি নেতা কপিল মিশ্রের উস্কানিমূলক ভাষণ প্রসঙ্গে ডেপুটি কমিশনার জানান, ''এটা বলা হয়েছিল যে সিএএ-এনআরসিপন্থীরাই এতে জড়িত, কিন্তু তদন্তে নেমে এখনওতা জানা যায়নি''।
দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে
'ভারতীয় সেনা না চিন, কার পাশে মোদী সরকার?', প্রশ্ন রাহুলের
ভারত-চিন সীমান্ত ইস্য়ুতে আবারও মোদী সরকারকে নিশানা করলেন রাহুল গান্ধী। এদিন, রাজ্য়সভায় এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্য়ানন্দ রাই গত ৬ মাসে চিনা অনুপ্রবেশের কথা অস্বীকার করেছেন। এ নিয়েই এবার প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতির কটাক্ষ, 'ভারতীয় সেনা না চিন, কার পাশে রয়েছে মোদী সরকার?'
* এদিন টুইটারে রাহুল লেখেন, ''প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কেউ সীমান্ত পেরোয়নি। তারপর, চিনা ব্য়াঙ্ক থেকে বিপুল ঋণ নিয়েছেন। তারপর, প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, চিন আমাদের ভূখণ্ড দখল করেছে। এখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলছেন, কোনও অনুপ্রবেশ হয়নি''।
* এরপরই রাহুল লিখেছেন, ''ভারতীয় সেনা না চিন, কার পাশে মোদী সরকার?''
* রাহুলের সংযোজন, ''মোদীজি, কেন এত ভয় পাচ্ছেন?' (Read in English)
দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে
ঝেনহুয়ার নজরে ভারতের ছোট-বড় ৬ হাজারের বেশি আর্থিক অপরাধী-সন্ত্রাসবাদী-মাদক-বেটিং চক্র
ছবি: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
অগাস্টা ওয়েল্যান্ড কেলেঙ্কারি, অর্থনৈতিক অপরাধ, সংঘঠিত অপরাধ, সন্ত্রাসবাদী হামলা থেকে ভারতের সোনা সহ নানা সামগ্রীর পাচারকারী, মাদক চক্র, নাবালক মোবাইল চুরি চক্র ঝেনহুয়া তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার নজরে রয়েছে। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের তদন্তমূলক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। অপরাধ তালিকায় নাম থাকা প্রায় ৬ হাজার ব্যক্তি-সংস্থার তথ্য রয়েছে ওই চিনা সংস্থার তথ্যভাণ্ডারে।
*নজরে রয়েছে সত্যম গ্রুপের চয়ারম্যান রামালিঙ্গম রাজুর পরিচিত বা আত্মীয়ের ১৯ সংস্থা। এদের বিরুদ্ধে আয়কর ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে। এছাড়াও নজরদারিতে রয়েছে ঝাড়খণ্ড কোষাগার কেলেঙ্কারি, পশু খাদ্য কেলেঙ্কারি ও ভ্যাপম কেলেঙ্কারির মত ঘটনাও।
*ঝেনহুয়ার তথ্যভাণ্ডের ধরা রয়েছে, সোনিয়া গান্ধীর জামাই রবার্ট বঢরার সংস্থা স্কাই লাইট হসপিটালিটি প্রাইভেট লিমিটেডের বিরুদ্ধে ইডির তদন্ত, ঝাড়কণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মধু কোড়ার বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের মামলা, কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামীর বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে আত্মীয়কে জমি হস্তান্তর মামলা। আর্থিক অপরাধ পর্যবেক্ষণের বিষয়টি দুর্নীতি, ঘুষ এবং জালিয়াতির ক্ষেত্রে প্রসারিত। এছাড়াও সেবি ৫০০টির বেশি সংস্থাকে নজরবন্দি করেছে। এই সংস্থাগুলোও রয়েছে ঝেনহুয়ার নজরদারিতে।
দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে
লকডাউন কীভাবে ১৪-২৯ লক্ষ সংক্রমণ আটকেছে, কেন্দ্রের কাছে ব্যাখ্যা চাইল কংগ্রেস
লকডাউনের ফলে ভারতে করোনার প্রকোপ অনেক কম। বিগত কয়েক মাস ধরেই এই দাবি করে আসছে মোদী সরকার। মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন দাবি করেছেন, করোনা লকডাউনের ফলে দেশে প্রায় ১৪ থেকে ২৯ লক্ষ সংক্রমণ আটকে দেওয়া গিয়েছে। মৃত্যু রোখা সম্ভব হয়েছে ৩৭ থেকে ৭৮ হাজার মানুষের। কিন্তু, এই দাবির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি কী? সংসদে কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে তারই ব্যাখ্যা চাইল কংগ্রেস।
সংসদে বাদল অধিবেশনের তৃতীয় দিনে রাজ্যসভায় কংগ্রেস সাংসদ আনন্দ শর্মা বলেন, 'গতকালই স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছিলেন লকডাউনের জন্যই ১৪-২৯ লাখ কোভিড সংক্রমণ আটকানো গিয়েছে। মৃত্যু রোখা গিয়েছে প্রায় ৩৭-৭৮ হাজার মানুষের। কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার ভিত্তিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন, সভার সদস্যদের অবশ্যই এ বিষয়ে জানানো উচিত।'
ভারতে লকডাউন সফল। এর জেরেই সংক্রমণ ও মৃত্যু হারের নিরিখে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের পরিস্থিতি কিছুটা ভাল। আগাগোড়াই এই দাবি করে আসছে ভারত। তবে, দেশের অর্থনীতি, বেকারত্ব, কর্মহীনতা নিয়ে সরব কংগ্রেস। সোমবার সংসদের বাদল অধিবেশনের প্রথম দিনে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ কুমার গাঙ্গোয়ার বলেছিলেন, লকডাউনের সময় যে পরিযায়ী শ্রমিকদের মারা যাওয়ার ব্যাপারে কোনও তথ্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে নেই। যা ঘিরে বিতর্ক দানা বাঁধে। কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রী মন্তব্যের ২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতেই পরিযায়ী ইস্যুতে মোদী সরকারকে টুইটে কটাক্ষ করলেন কংগ্রেসের সাংসদ রাহুল গান্ধী। তিনি বলেন, ‘সরকার গুনতি করনি বলেই কোনও পরিয়ায়ী শ্রমিক মারা যায়নি এমনটা নয়।’
তারও আগে, করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যর্থতাকে নিশানা করে সোমবার টুইটে রাহুল লিখেছিলেন, ‘নিজেদের জীবন নিজেরাই বাঁচান। কারণ, প্রধানমন্ত্রী ময়ূর নিয়ে ব্যস্ত।’ স্পষ্ট যে, সংসদ হোক বা বাইরে- কোভিড ইস্যুতে মোদী সরকারকে বিঁধতে মরিয়া হাত শিবির।
শাসক বিরোধী এই তরজার মাঝেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৯০ হাজার ১২৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। বর্তমানে ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ লাখ ২০ হাজার ৩৫৯ জন। করোনায় দেশে মোটে মৃতের সংখ্যা ৮২ হাজার ৬৬ জন। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে
নয়া সংসদ ভবন তৈরির বরাত টাটা গোষ্ঠীর হাতে
নতুন সংসদ ভবন তৈরির বরাত পেল টাটা প্রজেক্টস লিমিটেড। ৮৬১.৯০ কোটি টাকায় এই বরাত জিতেছে টাটা প্রজেক্টস লিমিটেড, একথা জানিয়েছেন এক সরকারি আধিকারিক।
*আগামী ২১ মাসের মধ্য়ে নয়া সংসদ ভবন তৈরির কাজ সম্পূর্ণ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
* নয়া সংসদ ভবন নির্মাণের জন্য় ৮৬৫ কোটি টাকার দরপত্র দিয়েছিল এল অ্য়ান্ড টি লিমিটেড।
দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে
প্রাক্তন সেনাকর্মীকে নিগ্রহ, বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর নির্দেশ অনিল দেশমুখের
সম্প্রতি কঙ্গনা বিবাদের পর নৌসেনার এক প্রাক্তন আধিকারিককে মারধরের অভিযোগ ওঠে শিবসেনা কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ ছিল, ওই নৌসেনা আধিকারিক মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের একটি বিতর্কিত কার্টুন শেয়ার করেছিলেন। ওই আধিকারিককে শারীরিক হেনস্থার ঘটনায় ইতিমধ্যেই ৬ শিবসেনা কর্মীকে গ্রেফতার করেছে মহারাষ্ট্র পুলিশ।
* এবার প্রাক্তন এক সেনাকর্মীকে মারধরের ঘটনায় বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে পুরনো অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা শুরু করার নির্দেশ দিলেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখ।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার অনিল দেশমুখ টুইটবার্তায় জানিয়েছেন, “২০১৬ সালে জলগাঁওয়ের বিজেপি সাংসদ উন্মেশ পাটিল এবং তাঁর অনুগামীরা সেনাকর্মী সোনু মহাজনের উপর হামলা চালায়। তৎকালীন বিজেপি সরকার নিগৃহীত সেনাকর্মীর সঙ্গে বিচার করেনি। আমি বহু অভিযোগ পেয়েছি এই বিষয়ে। তাই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি। ২০১৬ সালে সেই ঘটনা ঘটলেও তৎকালীন বিজেপি সরকারের ভয়ে কোনও এফআইআর দায়ের হয়নি। ২০১৯ সালে বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশে একটি এফআইআর দায়ের হয়। কিন্তু মহারাষ্ট্রের ফড়ণবিশ সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয়নি সাংসদ ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে।”
দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে
সংসদে জয়ার বক্তব্যের জের, ‘জলসা’র বাইরে নিরাপত্তা বাড়াল মহারাষ্ট্র সরকার
‘বিনোদন জগতেরই কিছু মানুষ যে থালায় খান সেই থালাতেই ফুটো করছেন।’ মঙ্গলবার সকালে জিরো আওয়ারে রাজসভ্যায় চলচ্চিত্র জগতের সম্মানহানি প্রসঙ্গে এভাবেই সরব হন সমাজবাদী পার্টির সাংসদ জয়া বচ্চন।
*তারপরই জয়ার বক্তব্যের পক্ষে-বিপক্ষে সোশাল মিডিয়ায় ঝড় ওঠে। এরপরই মুম্বইয়ের জুহুতে বচ্চনদের বাংলো ‘জলসা’র সামনে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করল মহারাষ্ট্র সরকার।
*ফিল্ম ইন্ডিস্ট্রিকে বদনাম করা হচ্ছে। গতকালই এই অভিযোগ তুলেছিলেন জয়া বচ্চন। বিজেপি সাংসদ রবি কিষেনকে নিশানা করে সমাজবাদী পার্টির সাংসদ বলেন, ‘বিনোদন জগতেরই কিছু মানুষ যে থালায় খান সেই থালাতেই ফুটো করছেন। কীভাবে বিজেপি সাংসদ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির লোক হয়েও সেখানকার মানুষদের বিরুদ্ধে খারাপ বলছেন?’
দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে