ভারত-চিন সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সর্বদল বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সীমান্ত ইস্য়ুতে সরকারের পাশে থাকার বার্তা মমতা-সহ বিরোধী নেতাদের। এদিকে, রাজ্য়সভার নির্বাচনে মধ্য়প্রদেশে ২টি আসনে জয়ী বিজেপি। রাজস্থানের ১ আসনে জিতেছে পদ্মশিবির। অন্য়দিকে, অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত রাখা হল। আবার, জম্মু-কাশ্মীরে গত ২৪ ঘন্টায় পৃথক দুটি অভিযানে ৮ জঙ্গিকে
নিকেশ করা হয়েছে। দেশের এমনই সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ে নিন এক এক করে...
লাদাখ পরিস্থিতি নিয়ে মোদীর সর্বদল বৈঠক
ভারত-চিন সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে সর্বদল বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী । এদিন ভিডিও কনফারেন্সে সর্বদল বৈঠক করেন নরেন্দ্র মোদী। সর্বদল বৈঠকে যোগ দেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়, কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী-সহ বিরোধী নেতারা।
*সর্বদল বৈঠকে কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধী প্রশ্ন তোলেন, ”প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় অস্বাভাবিক কার্যকলাপ হচ্ছে, এ ব্য়াপারে কোনও গোয়েন্দা তথ্য় ছিল না আমাদের কাছে? সামরিক গোয়েন্দা সূত্রে থেকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় অনুপ্রবেশ নিয়ে সরকারকে কিছু জানানো হয়নি? সরকার কি গোয়েন্দা ব্য়র্থতা হিসেবে মনে করছে?”
*সংবাদসংস্থা এএনআই সূত্রে জানা যাচ্ছে, এদিনের সর্বদল বৈঠকে তৃণমূল সুপ্রিমো তথা বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় বলেন, ”চিনে গণতন্ত্র নেই, ওখানে একনায়কতন্ত্র। ওরা যেটা মনে করবে, সেটাই করতে পারে। আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। ভারত জিতবে, চিন হারবে। আমরা সরকারের সঙ্গে রয়েছি”।
*সর্বদল বৈঠকে যোগ দেয় বিজেপি, কংগ্রেস, তৃণমূল, এআইডিএমকে, ডিএমকে, টিআরএস, জেডিইউ, বিজেডি, এলজেপি, বসপা, সপা, শিবসেনা, এনসিপি-সহ বিরোধী দলগুলি।
*এদিনের সর্বদল বৈঠকে তাদের ডাকা হয়নি বলে দাবি করেছে আপ ও আরজেডি।
* অন্য়দিকে, লে, শ্রীনগরে ফের পরিদর্শন করলেন এয়ার চিফ মার্শাল আরকেএস ভাদুইরিয়া।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
রাজ্য়সভার ভোটে মধ্য়প্রদেশে ২ আসনে ও রাজস্থানে ১ আসনে জয়ী বিজেপি
রাজ্য়সভার নির্বাচনে মধ্য়প্রদেশে ২টি আসনে জয়ী বিজেপি। রাজস্থানের ১ আসনে জিতেছে পদ্মশিবির। অন্য়দিকে, রাজস্থানে ২টি আসনে জিতেছে কংগ্রেস। মধ্য়প্রদেশে ১ আসনে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। অন্ধ্রপ্রগেশের ৪ আসনেই জয়ী ওয়াইএসআরসিপি। এদিন, গুজরাটের ৪টি করে আসনেও ভোট হয়। এছাড়াও ৩টি করে আসনে ভোট হয় মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানে৷ ঝাড়খণ্ডে ২টি আসনে ও মণিপুর, মেঘালয়ের ১টি করে আসনে ভোট হয়।
রাজ্যসভা ভোটে নজর রয়েছে গুজরাট ও মধ্যপ্রদেশের দিকে। গত মার্চে গুজরাটের ৮ কংগ্রেস বিধায়ক দল ছেড়েছেন। গুজরাটের ৪ টি আসনের জন্য বিজেপি ৩ জন প্রার্থীর নাম নথিভুক্ত করেছে। কংগ্রেস নথিভুক্ত করেছে ২ জন প্রার্থীর নাম। গুজরাটে জয় পেতে একজন প্রার্থীর ৩৪ টি ভোটের প্রয়োজন। গুজরাট বিধানসভায় কংগ্রেসের ৬৫ জন বিধায়ক রয়েছেন, যাদের বেশিরভাগকেই গত দলীয় নিয়ন্ত্রণে আলাদা আলাদা কয়েকটি রিসর্টে রাখা হয়। গুজরাটের ১৮২ সদস্যের বিধানসভায় বিজেপির ১০৩ জন সদস্য রয়েছে।
* ফেব্রুয়ারিতে ১৭ রাজ্যে মোট ৫৫ আসনে ভোটগ্রহণের কথা ঘোষণা করা হয়।
* মার্চ মাসেই, ১০ রাজ্যের ৩৭ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
* ২৬ মার্চ যে রাজ্যসভার যে আসনগুলির নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল করোনা পরিস্থিতির কারণে তা পিছিয়ে দেওয়া হয়।
সংসদের উচ্চকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে মরিয়া এনডিএর শিবির। এই পরিস্থিতিতে এদিনের রাজ্যসভার ঘিরে উৎসাহ-উদ্দীপনা তুঙ্গে। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
কঠোর সমঝোতায় অবশেষে চিনা কবল মুক্ত ১০ ভারতীয় সেনাকর্মী
তাদের হেফাজতে থাকা ১০ ভারতীয় সেনাকর্মীকে মুক্ত করল চিনা সেনাবাহিনী। এদের মধ্যে ভারতীয় সেনার দুই অফিসারও রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গত সোমবার রাতে গালওয়ান উপত্যকায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ইন্দো-চিন সেনা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সেই সময়ই এই ভারতীয় সেনাদের বন্দি করেছিল ‘ড্রাগন’ বাহিনী।
সেনা সূত্রে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানতে পরেছে যে, দু’দেশের বাহিনীর মধ্যে কঠোর সমঝোতার মাধ্যমেই ভারতীয় সেনাদের হেফাজতমুক্ত করেছে চিনা বাহিনী। গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত উভয় তরফের মেজর জেনারেল পর্যায়ে আলোচনা চলে। যার ভিত্তিতে ভারতীয় সেনাদের মুক্ত করতে রাজি হয় চিন।
* ১৯৬২ সালের ইন্দো-চিন যুদ্ধের পর এই প্রথম ভারতীয় সেনাদের বন্দি করেছে চিনা সেনাবাহিনী।
* ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয় যে, গালওয়ান সংঘর্ষে কোনও ভারতীয় সেনাকর্মী নিখোঁজ নেই।
* তবে, চিনা সেনার হেফাজতে থাকা এ দেশের সেনাদের কোনও বিবরণ বা তথ্য সেই বিবৃতিতে দেওয়া হয়নি।
প্রথা মাফিক চিনা সেনাদের হেফাজত থেকে ফিরে আসা ভারতীয় সেনাদের শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে ও রিপোর্টও জমা পড়েছে।
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
গালওয়ান নিয়ে চিনের দাবি অতিরঞ্জিত-অচল: বিদেশমন্ত্রক
গালওয়ান নিয়ে চিনের দাবি ‘অতিরঞ্জিত ও অচল’। বেজিংকে স্পষ্ট করে জানিয়েছে নয়াদিল্লি। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, ‘স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, ভারতের তরফে সব পদক্ষেপ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার এপারেই করা হয়ে থাকে। আশা করব চিন ও তাদের যাবতীয় কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণরেখার ওপারেই করবে।’ তাঁর কথায়, ‘চিন একতরফাভাবে স্থিতাবস্থা বদলের চেষ্টা করছে। এই হামলা পূর্ব নির্ধারিত ও পরিকল্পিত। দু’তরফের সেনার মৃত্যুর জন্য দায়ী চিন। দু’তরফের নেতৃত্ব যে সন্ধি করেছে তা সতর্কতার সঙ্গে চিন মেনে চললেই এই পরিস্থিতি এড়ানো যেত।’ গালওয়ান উপত্যকায় সংঘর্ষের ঘটনার পর ভারতীয় সেনাকর্মী নিখোঁজ প্রসঙ্গে এই মন্তব্য করেন অনুরাগ শ্রীবাস্তব। তবে, বিদেশ মন্ত্রকের দাবি, সংঘর্ষে কোনও ভারতীয় সেনাকর্মী নিখোঁজ নেই।
* গত সোমবার রাতে লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় ইন্দো-চিন সেনা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
* সংঘর্ষে ২০ জন ভারতীয় সেনাকর্মীর মৃত্যু হয়।
* ভারতীয় সেনা দাবি করে, ওই সংঘর্ষে একাধিক চিনা সেনাও নিহত হয়েছে।
* এরপরই সীমান্তে উত্তেজনা আরও তীব্র হয়।
* উত্তেজনা প্রশমণে দু’দেশের সেনা পর্যায়ে আলোচনা চলে।
তবে, স্থিতাবস্তা বজায় রাখাই একমাত্র পথ নাকি, বিকল্প পথে পদক্ষেপ জরুরী তা নিয়ে সরকারের মধ্যেই বিতর্ক রয়েছে বলে সূত্র মারফত জানতে পেরেছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। এই চ্যালেঞ্জ সামলানো মোটেই যে সহজ নয় তা স্পষ্ট। প্রতিটি পদক্ষেপকে কেন্দ্র করেই নর্থ ও সাউথ বল্কের মধ্যে আলোচনা চলছে বলে জানা গিয়েছে। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
ইন্দো-চিন উত্তেজনা: অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ পরিকল্পনা স্থগিত
ভারত-চিন সীমান্ত উত্তজনা চরমে। এই পরিস্থিতিতে অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত রাখা হল। শুক্রবার এক বিবৃতি দিয়ে একথা জানিয়েছে রাম মন্দির ট্রাস্ট। লাদাখ সীমান্তের পরিস্থিতিকে 'গুরুতর' বলে আখ্যায়িত করে ট্রাস্ট জানিয়েছে, 'এই অবস্থায় দেশকে রক্ষা করাই সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ।'
‘দেশের পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে মন্দির নির্মাণ শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং সরকারিভাবে তা জানানো হবে।’ ট্রাস্টের সদস্য অনিল মিশ্র সংবাদসংস্থা পিটিআইকে একথা বলেছেন।
* গত সোমবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর গালওয়ান উপত্যকায় দু'দেশের সেনার সংঘর্ষে মৃত্যু হয় ২০ জন ভারতীয় সেনাকর্মীর।
* সেনা হত্যার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে রাম মন্দির ট্রাস্ট।
* মৃত সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে ট্রাস্ট।
* গত বছর অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলার নিষ্পত্তি ঘটে।
* অযোধ্যায় রাম মন্দির গঠনের নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।
এর মধ্যেই সীমান্তে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে চিনের বিরুদ্ধে অযোধ্যায় একাধিক হিন্দু সংগঠন বিক্ষোভ দেখিয়েছে। চিনা পতাকা পুড়িয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে হিন্দু মহাসভার কর্মীরা। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফে চিনা প্রেসিডেন্ট শিং জিনপিংয়ের কুশপুতুল পোড়ানোর সঙ্গেই সেদেশের পণ্য ভাঙচুর করা হয়। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
জম্মু-কাশ্মীরে পৃথক এনকাউন্টারে ২৪ ঘণ্টায় খতম ৮ জঙ্গি
নিরাপত্তা বাহিনীর বড়সড় সাফল্য। জম্মু-কাশ্মীরে গত ২৪ ঘন্টায় পৃথক দুটি অভিযানে ৮ জঙ্গিকে খতম হয়েছে। সোপিয়ানে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে প্রাণ গিয়েছে ৫ জঙ্গির। বাকি তিন জঙ্গিকে অবন্তীপোরায় নিকেশ করা হয়েছে।
বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল রাজেশ কালিয়া জানিয়েছেন, দক্ষিণ কাশ্মীরের অবন্তীপোরার পাম্পোরে তিন জঙ্গিকে মারা হয়েছে। মসজিদের ভিতরে লুকিয়ে ছিল এই জঙ্গিরা। তাঁর কথায়, 'মসজিদের পবিত্রতা বজায় রেখে ভিতরে লুকিয়ে থাকা দু'জন জঙ্গিকে নির্মূল করা হয়েছিল। অভিযানে মসজিদের যাতে ক্ষতি না হয় তা দেখা হয়েছে। যৌথ বাহিনী এই অভিযান চালিয়েছে।'
* জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে এই খবর পেয়ে গত কয়েকদিন ধরেই অভিযান চালাচ্ছে যৌথ বাহিনী।
* গত কয়েকদিনে একাধিকবার সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে পাকিস্তান, পাল্টা জবাব দিয়েছে ভারত।
* জঙ্গিদের সুবিধা করে দিতেই পাক বাহিনীর ক্রমাগত সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে বলে মনে করে সেনা।
কাশ্মীর পুলিশের আইজি বিজয় কুমার বলেছেন, পুরো অভিয়ান ধৈর্য্য ও পেশাদারিত্বে মোড়া ছিল। মসজিদের যাতে কোনও ক্ষতি না হয় তাই আইইডি বা গোলাগুলির প্রয়োগ করেনি সেনাবাহিনী। সোপিয়ানে ও পাম্পোরে আরও জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে কিনা তা জানতে তল্লাশি জারি রাখা হয়েছে। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
তবলিঘি জামাতকাণ্ড: ৪১ বিদেশির বিরুদ্ধে আরও ১২ চার্জশিট দিল্লি পুলিশের
তবলিঘি জামাত যোগে ৪১ জন বিদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে আরও ১২টি চার্জশিট আনতে চলেছে দিল্লি পুলিশ। শুক্রবার এ কথা জানানো হয়েছে। দিল্লি পুলিশের অপরাধ দমন শাখা ইতিমধ্যেই ৯০০ বিদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে ৪৭টি অভিযোগ দায়ের করেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মহামারী আইন লংঘনের অভিযোগ উল্লেখ থাকবে ওই চার্জশিটে।
৩১ মার্চ হজরত নিজামুদ্দিন থানার তরফে দিল্লির অতিরিক্ত কমিশনারকে (অপরাধ দমন শাখা) যে অভিযোগপত্র জমা করা হয় তাতে উল্লেখ ছিল, 'সরকারি নির্দেশিকা অমান্য করেছেন নিজামুদ্দিনের মার্কাজের পরিচালকরা।' এর ফলে দিল্লির ওই অংশ ও সংলগ্ন অঞ্চলে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছিল, বিদেশিরা অংশ গ্রহণকারীরা বেআইনিভাবে জমায়েতে অংশ নিয়েছিলেন। অভিযুক্তদের বিদেশিদের ভিসা বাতিল করেছে কেন্দ্র। তাদের সব তথ্য বাজেয়াপ্ত করে দিল্লি পুলিশ। যারা পর্যটন ভিসায় ভারতে এসেছিলেন তাদের কালো তালিকাভুক্ত করা হয়।
* মার্চে দিল্লির নিজামুদ্দিনে তবলিঘি জামাতের অনেকেই করোনা আক্রান্ত হন, যা ঘিরে দেশজুড়ে শোরগোল পড়ে যায়।
* প্রায় ২ হাজারেরও বেশি তবলিঘি বিদেশি পর্যটন ভিসায় ভারতে এসেছিলেন।
* ভিসা নীতি লঙ্ঘনের দায়ে ১৭০০ জনেরও বেশি সদস্যকে কালোতালিকাভুক্ত করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।
* তবলিঘি জামাতের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের মামলা দায়ের ইডি-র।
পুলিশ জানিয়েছে তবলিঘির ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি। অভিযুক্তদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আদালত জুনের ২৫ ও জুলাইয়ের শেষের দিকে এই মামলা শুনতে পারে। জমায়েতে ৩৬ দেশ থেকে পূণ্যার্থীরা এসেছিলেন। এই ঘটনায় জামাত প্রধান মৌলানা সাদের নাম উঠে আসে, তাঁর পুত্রকে জিজ্ঞাসাবাদ চালায় পুলিশ। তদন্তের স্বার্থে তবলিঘিকাণ্ডের মামলায় ৩০৪, ৩০৮ ও ৩৩৬ ধারা যোগ করেছে পুলিশ। Read in English
দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে