সাত মাস পর আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ফের ছুটবে আইআরসিটিসির উদ্যোগে চলা দুটি তেজস এক্সপ্রেস। লকডাউনের শুরু থেকেই থেকে লখনউ-দিল্লি ও আমেদাবাদ-মুম্বই রুটে তেজস এক্সপ্রেসের চলাচল বন্ধ রয়েছে।
এক্ষেত্রে যাত্রীদের মানতে হবে করোনা স্বাস্থ্য বিধি। মেট্রোর মত দুই যাত্রীর আসনের মাঝে একটি আসন খালি রাখতে হবে। স্টেশনের প্রবেশের মুখে যাত্রীদের থার্মাল স্ক্রিনিং করা হবে। ট্রেনে ওঠার আগেই যাত্রীদের মাস্ক, গ্লাভস, স্যানিটাইজারের বোতল, ফেস শিল্ড সম্বলিত একটি কিট দেওয়া হবে। নির্দিষ্ট সময় অন্তর প্যান্ট্রি ও ল্যাভেটোরিস জীবাণুমুক্ত করা হবে। যাত্রীদের সামগ্রীও জীবাণুমুক্ত করা হবে।
ভারতীয় রেলের ইতিহাসে নজির তেজস এক্সপ্রেস। প্রাথমিক ভাবে তিন বছরের জন্য দুটি রুটে এই ট্রেন পরিচালনার ভার তুলে দেওয়া হয়েছে আইআরসিটিসির হাতে। রেলে কর্পোরেটের ছোঁয়া আনতেই এই উদ্যোগ। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রথম থেকে অভিযোগ রেলে বেসরকারিকরণের প্রথম ধাপ আইআরসিটিকে নিজস্ব উদ্যোগে তেজস চালানোর অনুমতি প্রদান। ১৫০ রুটে বেসরকারি উদ্যোগের ট্রেন চলাতে আগ্রহী রেল।
আপাতত যে দুই রুটে তেজস এক্সপ্রেস চলছে সেখানে টিকিটের চাহিদা ভালোই রয়েছে। এই দুই ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছতে দেরি করলে যাত্রীদের নির্দিষ্ট হারে অর্থ ফেরৎ দেওয়া হয়।
Read in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন