Advertisment

কাশ্মীরের আটক নেতাদের মুক্তির দাবি শীর্ষ মার্কিন আধিকারিকের

নিষেধাজ্ঞা লঘু করে কাশ্মীরে সম্প্রতি বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ করেছে নয়া দিল্লি। যাতে আমেরিকা সন্তুষ্ট বলে দাবি করেছেন মার্কিন কূটনীতিক।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
40 Union ministers likely to visit J&K in March

মানুষের অভাব-অভিযোগের কথা শুনতে জম্মু-কাশ্মীর পরিদর্শনে যাবেন কেন্দ্রের ৪০ জন মন্ত্রী।

জম্মু-কাশ্মীরের আটক নেতাদের মুক্ত করা হোক। মোদী সরকারের কাছে এই দাবি করল আমেরিকা। এছাড়াও মার্কিন কূটনীতিকদের নিয়মিত উপত্যাকায় প্রবেশাধিকারের আবেদন জানানো হয়েছে। মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিন্সিপ্যাল ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অ্যালিস ওয়েলস এই দাবি জানিয়েছেন। নিষেধাজ্ঞা লঘু করে কাশ্মীরে সম্প্রতি বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ করেছে নয়া দিল্লি। যাতে আমেরিকা সন্তুষ্ট বলে দাবি করেছেন ওয়েলস।

Advertisment

গত মাসের প্রথমে রাইসিনা ডায়লগস-এ যোগ দিয়েছিলেন মার্কিন সচিব অ্যালিস ওয়েলসে। তিনি বলেন, 'ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করা হয়েছে কাশ্মীরে। যা জেনে আমি আমি সন্তিষ্ট। এই পদক্ষেপকে আমরা সদর্থক বলে মনে করছি। এছাড়াও, আমাদের দেশের কূটনীতিকদের যাতে কাশ্মীরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় তারও আর্জি জানাচ্ছি। যেসব কাশ্মীরি নেতাদের বিনা দোষে আটক কারা হয়েছে যেন তাদেরও মুক্ত করা হয়।' ওয়াশিংটন ডিসিতে স্পেশাল ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে একথা বলেন অ্যালিস ওয়েলস।

আরও পড়ুন: পাঁচ শীর্ষ নেতা বাদে জম্মু কাশ্মীরে আটক রাজনীতিকদের পর্যায়ক্রমে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রশাসনের

৫ আগস্টের পর থেকেই ভূস্বর্গে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট-মোবাইল পরিষেবা। সোশাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে এখনও সেই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকলেও গত বৃহস্পতিবারই জম্মু-কাশ্মীরে ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়েছে। তারপর দিনই মার্কিন আধিকারিকের এই মন্তব্য ভারতের উপর চাপ বৃদ্ধির কৌশল বলেই মনে করা হচ্ছে।

সিএএ ঘিরে উত্তাল গোটা দেশ। নয়া নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে পথে নেমেছে পড়ুয়ারা, সোচ্চার বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। এই পরিস্থিতিতে মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত মার্কিন সচিব অ্যালিস ওয়েলসে বলেন, 'এই মুহূর্তে ভারত গণতান্ত্রিক পরীক্ষা নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আইনের চোখে সবাই সমান ও সুরক্ষিত কিনা আমরা সেদিকে নজর রেখেছি।'

Read the full story in English

Advertisment