বিধানসভা ভোটে বিপর্যয়ের পরেই বিদ্রোহ শুরু কমল হাসানের দলে। এমএনএম-এর একাধিক নেতা পদত্যাগ করেছেন। যে তালিকায় নাম আছে দলের সহ-সভাপতি আর মহেন্দ্রণের। জানা গিয়েছে, সদ্যসমাপ্ত তামিলনাড়ু বিধানসভা ভোটে একদম ‘লাস্ট বয়’ এমএনএম। এবার তারা মাত্র ২.৫% ভোট পেয়েছে। গত লোকসসভার তুলনায় আরও কমেছে শতাংশ। সেবার কমল হাসানের দল পেয়েছিল ৩.৭%। এই বিধানসভায় এমএনএম থেকে একজনও বিধায়ক নির্বাচিত হয়নি। এমনকি, কোয়েম্বাটুর (দক্ষিণ) থেকে পরাজিত খোদ কমল হাসান। তিনি হেরেছেন নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির বনতি শ্রীনিবাসনের কাছে। যদিও তাঁর পরাজয়ের মার্জিন খুব কম (১৭২৮)।
এই বিপর্যয়ের কারণ বিশ্লেষণে দলের পদত্যাগী সহ-সভাপতি আর মহেন্দ্রণ বলেছেন, ‘কয়েকজন শীর্ষ নেতার ভুল সিদ্ধান্ত ভরাডুবির কারণ।‘ এমনকি, দলে কোনও গণতন্ত্র নেই। এমন অভিযোগ কমল হাসানকে লেখা চিঠিতে করেছেন মহেন্দ্রণ। রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের বাইরে ফ্যান ক্লাবে পরিণত করা হয়েছিল এমএনএম-কে। যার নেপথ্যে সংখ্যা সল্যুশন। এমন অভিযোগ এনেছেন পদত্যাগী সহ-সভাপতি।
এই সংখ্যা সল্যুশন এবার ভোটে এমএনএম-এর ভোট কুশলী হিসেবে কাজ করেছে।