/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/01/kanakdurgabindu.jpg)
শতাব্দী প্রচীন লিঙ্গ বৈষম্যের বেড়াজাল ভেঙে পর্বত সঙ্কুল শবরীমালা মন্দিরে পৌঁছেছিলেন মধ্য চল্লিশের কণকদুর্গা এবং বিন্দু আম্মিনি।
স্বামীর পরিবারের হাতে নিগৃহীত হওয়ার অভিযোগ করলেন কেরালার শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশকারী দুই মহিলার অন্যতম কণকদুর্গা। মালপ্পুরম জেলার পেরিনথালমান্না থানায় শাশুড়ির বিরুদ্ধে তাঁকে লাঠি দিয়ে আঘাত করার অভিযোগ দায়ের করেছেন কণকদুর্গা। পুলিশ সূত্রে খবর, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৪১ এবং ৩২৪ ধারায় মমলা রজু হয়েছে। ওই সূত্রের আরও দাবি, 'আহত' কণকদুর্গাকে হাসপাতালেও ভর্তি করা হয়েছিল, এখন তিনি ভাল আছেন।
শতাব্দী প্রচীন লিঙ্গ বৈষম্যের বেড়াজাল ভেঙে পর্বত সঙ্কুল শবরীমালা মন্দিরে পৌঁছেছিলেন মধ্য চল্লিশের কণকদুর্গা এবং বিন্দু আম্মিনি। দক্ষিণপন্থীদের একাংশের হুমকির মুখে এরপর কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় একাধিক 'নিরাপদ' আস্তানায় থেকেছেন তাঁরা। মঙ্গলবার তাঁদের নিজেদের বাসস্থানে পৌঁছে দেওয়া হয়। আর ঠিক এরপরই কণকদুর্গার অভিযোগ সামনে এসেছে। কণকদুর্গার পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, তাঁর শবরীমালায় যাওয়ার সিদ্ধান্তে সম্মতি ছিল না পরিবারের। বরং, পরিবার শতাব্দী প্রাচীন রীতিতেই আস্থাশীল। এমনকী, তিনি শবরীমালায় যাওয়ার পর, পরিবারকে পুলিশ 'নিরাপদ' আশ্রয়ে স্থানান্তরিত করেছিল।
আরও পড়ুন- জাতের ভিত্তিতে কেন রাষ্ট্রপতির দেহরক্ষী নিয়োগ, প্রশ্ন আদালতের
এদিকে আরেক সূত্রের খবর, কণকদুর্গার শাশুড়িও তাঁর হাতে প্রহৃত হয়েছেন এবং হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তবে, এই খবরে নিশ্চয়তা দেয়নি পুলিশ।
Read the full story in English