Advertisment

মেয়ের কথা খুব মনে পড়ে: কাঠুয়া কাণ্ডে ধর্ষিতার অভিভাবক

সাজার খবরে কাঠুয়ার ধর্ষিতার মায়ের প্রতিক্রিয়া, "আমি আমার মেয়ের ন্যায়বিচার চাই। একমাত্র সমস্ত অপরাধীকে ফাঁসিতে চড়ালেই তা সম্ভব।"

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

সোমবার পাঠানকোট আদালত চত্বরে কড়া নিরাপত্তা

কাঠুয়া ধর্ষণ-খুন মামলায় সোমবার সাজা শুনিয়েছে আদালত। ৩ প্রধান দোষীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বাকি তিনজনের পাঁচ বছরের জেলবাসের নির্দেশ দিয়েছে পাঠানকোট আদালত। সোমবার কাঠুয়া ধর্ষণ মামলায় ৭ জন অভিযুক্তের মধ্যে ৬ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে  বিশাল নামে এক নাবালক অভিযুক্তকে বেকসুর খালাস করা হয়েছে। আট বছরের ধর্ষিতা মেয়ের বাবা মায়ের কাছেও পৌঁছেছে সেই খবর। ২০১৮ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিল বালিকা। সপ্তাহ খানেক পর তাঁর দেহ উদ্ধার হয় এক জঙ্গল থেকে।

Advertisment

অপরাধীদের সাজা ঘোষণার পর নিহতের বাবা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, "এমন একটা দিন আসে না, যখন ওর কথা মনে পড়ে না। সবসময় চোখের সামনে ওর চেহারা ভাসে। খুব মনে পড়ে"।

আরও পড়ুন, “বিদেশি তকমা পাওয়ার দিন জেলে ঢুকে শুধুই কেঁদেছিলাম”

সোমবার সাজা ঘোষণার দিন, আগেই জানতেন ধর্ষিতার বাবা। বললেন, "বীভৎস ঘটনার কথা বারবার শোনার জন্য আদালতে উপস্থিত থাকতে পারিনি"। নাবালক অভিযুক্তের বেকসুর খালাস হওয়ার খবরে বেশ খানিকটা অসন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, "সবাই শাস্তি পেলে তবেই আমার মেয়ে ন্যায়বিচার পেত"।

সাজার খবরে কাঠুয়ার ধর্ষিতার মায়ের প্রতিক্রিয়া, "আমি আমার মেয়ের ন্যায়বিচার চাই। একমাত্র সমস্ত অপরাধীকে ফাঁসিতে চড়ালেই তা সম্ভব।"

মা বললেন , " মাস দুয়েক আগে ওর সমাধিতে গিয়েছিলাম। খুব মনে পড়ে ওর কথা। এখনও চোখে জল আসে। ধর্ষিতার অভিভাবক জম্মু কাশ্মীরের বাকারওয়াল যাযাবর আদিবাসী সম্প্রদায়ভুক্ত।

Read the full story in English

Kathua supreme court
Advertisment