কলকাতার বাগরি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, দেড়দিন অতিক্রান্ত। ধোঁয়ার ঘনত্ব বেড়ে চলেছে। গতকাল যে জায়গায় আগুন ছিল না আজ সকালে সেখানেও আগুন ছড়িয়ে গেছে। সূত্রের খবর, পুজোর আগে বহুল পরিমাণে পেট্রোপণ্য জাত দ্রব্য মজুত করা ছিল বাগরি মার্কটে। যে কারণে আগুনের লেলিহান শিখাকে দমন করতে নাজেহাল অবস্থায় দমকর্মীরা। ঘটনাস্থলে দমকলের ৩৫ টি ইঞ্জিন উপস্থিত। শনিবার রাত আড়াইটে থেকে জ্বলছে আগুন। আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান কলকাতা পুলিশ কমিশনার এবং মেয়র, তৎসহ উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা, এবং কলকাতা পুলিশের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট টিম। আগুন নেভাতে এখনও অনেক সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন দমকল আধিকারিকরা।
9.54 AM: সকালে আগুন ছড়িয়ে যায়, তিন তলার প্রসাধনীর দোকানে দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন। দোকানে শাটার ভেঙে চলছে জল দেওয়ার প্রক্রিয়া।
9.10 AM: সম্পূর্ণভাবে ভষ্মীভূত সমস্ত দোকান। বাগরি মার্কেটের ভিতরে দোকানের ভিতরগুলোতে এখনও জ্বলছে আগুন। অবশিষ্ট জিনিস সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। গোটা বাড়িতে দেখা দিয়েছে বড় বড় ফাটল, যেকোনো সময়ে বাড়িটি ভেঙে পরতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
8.55 AM: এখনও অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন দমকল কর্মীরা। কিন্তু বেয়াদপ আগুনকে এখনও বাগে আনা যায় নি। কারণ প্রচুর পরিমানে মজুত আছে পেট্রোপন্য জাতীয় দ্রব্য। সকাল থেকে নতুন করে আগুন ধরে বাগরি মার্কেটে।
8. 30 AM:
৩০ ঘণ্টা পার, নিয়ন্ত্রণে আনা গেলেও এখনও জ্বলছে আগুন#BagriMarket #bagrimarketfirehttps://t.co/MkeLvZ5ZtZ pic.twitter.com/SxnTy6iDaw
— IE Bangla (@ieBangla) September 17, 2018
8.10 AM: হঠাৎই বিস্ফোরণ ঘটে। জানা যায় , তিন তলার শীততাপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রে এই বিস্ফোরণ ঘটে।
7.21 PM: ফের বিস্ফোরণ, এবার আগুন পিছনের দিকে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিস্ফোরণে ছাদ ফুঁড়ে কালো ধোঁয়া ও আগুনের স্ফুলিঙ্গ বেড়িয়ে আসে।
6.38 PM: বিল্ডিংএর সামনের দিকে আগুন আপাতত কিছুটা নিয়ন্ত্রনে। ভেতরে ঢুকে আগুন নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করছে পুলিশ আধিকারিক জয়েন্ট সিপি জাভেদ শামিম ও তার দল। ১৫ ঘণ্টা পর বিল্ডিংয়ে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা দমকল কর্মীদের। ফের আনা হচ্ছে হাইট্রোলিক ল্যাডার ও আনার সম্ভাবনা রয়েছে স্কাই ল্যাডার। তবে তা যে কতটা কাজে লাগানো যাবে তা নিয়ে সংশয়।
কী বলছেন ব্যবসায়ীরা ? #BagriMarket pic.twitter.com/FAClIltfP7
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
6.08 PM: ৫৫ ফুট, ৪০ ও ৩০ ফুটের ল্যাডার রয়েছে কলকাতা শহরে। কোটি কোটি টাকা দিয়ে কেনা হাইড্রোলিক ল্যাডার দর্শকের মত পরে রইল পার্কস্ট্রিটের দমকল হেড কোয়ার্টারে। রবিবার চেষ্টা করলেও খোলা যায় নি ওই ল্যাডার। দমকলকর্মীরা জানিয়েছেন ঘিঞ্জি জায়গার কারণেই ব্যার্থ হয়েছে তারা। কিন্তু কার্যত আসল কারণ কি তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।
6.02 PM: আবার বিস্ফোরণ। ভিতর থেকে আসছে একের পর এক জোরাল শব্দ।
কিছুতেই আয়ত্তে আনা যাচ্ছেনা বাগরির আগুন #BagriMarket pic.twitter.com/FCH1IN6oS3
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
5.57 PM: একের পর এক বিস্ফোরণে যে ফাটল দেখা গিয়েছিল, সেই ফাটলের পরিমাণ বেড়েছে। যে কারণে যে কোনো সময় ভেঙে পরতে পারে ভষ্মীভূত বাগরি মার্কেট।
আগুনের রংবদল, দাউদাউ করে জ্বলছে আগুনের লেলিহান শিখা #BagriMarket pic.twitter.com/7IuScUAjHo
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
5.49 PM: ধোঁয়ার রংবদল। এখনও দাউ দাউ করে জ্বলছে বাগরি মার্কেট। ছাদ ফুঁড়ে উঠছে গলগলে ধোঁয়া। নেভানোর থেকে অগ্রাধিকার এখন নিয়ন্ত্রনে আনা।
5.43 PM: তিনতলার আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা চলছে , এদিকে হঠাত্ৎই চারতলায় ঝলসে উঠল আগুন।
চারতলায় ঝলসে উঠল আগুন#BagriMarketFire pic.twitter.com/Z7fC7JGJiv
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
5.41PM: অন্ধকার নেমে আসছে নগর কলকাতায়। কিন্তু আগুনের লেলিহান শিখা নিয়ন্ত্রনে আনা সম্ভব হয়নি। এদিকে এলাকায় বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে বিদ্যুত্ৎ সংযোগ। যে কারণে আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে জেনারেটর মাধ্যমে। সমস্যার মুখে দমকল কর্মীরা।
5.32 PM: হাইড্রোলিক ল্যাডার না পাওয়ার কারণে এখনও সম্ভব হয় নি আগুন নেভানো। তিনতলার আগুন সবচেয়ে নাছোড়বান্দা। এলাকা জুড়ে দাড়িয়ে আছেন বাগরি মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। ১৫ ঘণ্টা ধরে তারা ইতিউতি দাড়িয়ে আছেন। তারা ভাবচ্ছেন আগুন নিভলে ভিতরে ঢুকে দেখবেন তাদের মালপত্র আদৌ কিছু বেঁচে আছে কিনা। কিন্তু পুলিশ তাদের সরে যেতে অনুরোধ করছেন। কারণ যে ভাবে আগুন ছড়িয়ে পরেছে। একের পর এক বিস্ফোরণ ঘটে চলেছে, তাতে আর কিছু বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই।
মিলিটারি নামানোর পরামর্শ কিছু মানুষের#BagriMarketFire pic.twitter.com/fZDvPS0rAO
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
5.23 PM: সমস্ত ঘটনার সাক্ষী থাকতে অনেকেই ভীড় জমিয়েছেন ঘটনাস্থলে। ঘটনা আরও ভয়াবহ হতে পারে, সেই কারণেই পুলিশ জায়গা খালি করতে তত্ৎপর হয়ে উঠেছেন। এলাকা থেকে স্থানীয় বাসিন্দা ও দোকানী, ব্যবসায়ী, দোকানের কর্মচারীদের সরিয়ে দিচ্ছেন। এমন অচলাবস্থায় কিছু বিক্ষুব্ধ স্থানীয়দের সঙ্গে মৃদু হাতাহাতিও হয় পুলিশের।
5.15 PM: আগুনের স্ফুলিঙ্গ ওড়া শুরু হয়েছে এলাকা জুড়ে। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে সমস্যা ।
5.10 PM: দ্বিতীয় তলে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনা সম্ভব হলে , দমকল কর্মীরা সবে মাত্র জানালা কেটে ভিতরে ঢুকেছেন। কিন্তু এখনও অবধি আগুনের উত্ৎস স্থলে পৌছানো সম্ভব হয়নি। হোস পাইপে জলের গতি কম থাকায় শুধুমাত্র জানালা দিয়ে ঢুকছে জল, কিন্তু তা দিয়ে আগুনের লেলিহান শিখাকে দমানো সম্ভব হয়নি।
5.05 PM: পুজোর আগে চার তলা বাগরি মার্কেট ভরা ছিল হোলসেলের জিনিস। আগুনের দাপটে সব এই মূহুর্তে পুরে ছারখার হয়ে গেছে। ডিও ড্রেন থেকে বড় রাসায়নিক দ্রব্যের ড্রাম ও প্লাস্টিকের দ্রব্য থাকার কারণে কোনো ভাবেই নেভানো সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন দমকর্মীরা।
4.54 PM: আগুন যখন কিছু ক্ষেত্রে আর নেভানো সম্ভব হচ্ছে না । তখন আগুন কে জ্বলে নিঃশেষ হয়ে যেতে দেওয়া হচ্ছে।
4.50 PM: যে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনা সম্ভব হয়েছিল , তা আবারও অনিয়ন্ত্রনে চলে যায়। এক জায়গায় আগুন নেভাতে গিয়ে অন্য জায়গায় বাড়ছে আগুনের দাপট। বাগরির ছাদ ফুটো হয়ে ধোয়া অাকাশ ছেয়েছে।
4.39 PM: আগুন এখনও তরতাজা। নতুন প্রাণ পাচ্ছে আগুন, প্লাস্টিক পোড়ার তীব্র গন্ধ চারদিকে।
4.27 PM: ব্রেবর্ন রোডে সইফি মসজিদ থেকে বিনামূল্যে চা এবং জল বিতরণ করছেন মহম্মদ ভাই, আসগর উকানি। তবে এতেই শেষ নয়, দমকল কর্মী এবং স্থানীয় বাসিন্দা যারা হাত লাগিয়েছেন আগুন নেভানোর কাজে তাদেরকে বিকেলে ভেজ পোলাও খাওয়ানোর ব্যবস্থা করবেন এনারা।
4.17 pm: যুদ্ধকালীন ততপরতায় চলছে আগুন নেভানোর কাজ। গ্যাস কাটার দিয়ে কেচে দোতলা পর্যন্ত পৌঁছতে পেরেছে দমকল। তবে বাকি তিনটে তলায় আয়ত্তে আনা যায়নি আগুন।
4.11 pm: পুজোর আগে স্বর্বশান্ত বহু ব্যবসায়ী। পুড়ে খাক বাগরি মার্কেট। ১৩ ঘণ্টা পরেও জ্বলছে আগুন।
আগুন নেভানোর মরিয়া চেষ্টা দমকল কর্মীদের#BagriMarketFire pic.twitter.com/fgQBSFXKIh
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
4.03 pm: ষড়যন্ত্রের অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় বড়সড় বিপদের আশঙ্কা। ঘটনাস্থলে দমকলের ৩৫টি ইঞ্জিন। একের পর এক সিলিন্ডার ফেটে অবস্থা আরও জটিল।
3.56 pm: আগুনের গ্রাসে ৬টি তোলা। ব্যবসায়ীরা বাটিতে করে জল নিয়েই আগুন নেভাতে ব্যস্ত। পুজোর আগে মজুত ছিল বহু সরঞ্জাম।
3.05 pm: যথাযোগ্য অগ্নি নির্বাপক থাকলে আজ এই অবস্থা হতো না, বললেন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। কার্যত অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা না রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের দোষী করলেন তিনি।
2.55 pm: এখন পর্যন্ত যা বোঝা যাচ্ছে, আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে অধিকাংশ দোকান।
2.50 pm: ভেতরে প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থ, যেমন প্লাস্টিক এবং রাসায়নিক থাকার ফলে আগুন ছড়াচ্ছে দ্রুত।
মুখ্যমন্ত্রী বিদেশ সফরের মুখে বাগরি মার্কেট অগ্নিকাণ্ড নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন#BagriMarket #BagriMarketFire pic.twitter.com/SizwnIQsCk
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
2.35 pm: শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, ধোঁয়ার প্রকোপে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চারজন দমকল কর্মী এবং দুজন স্থানীয় বাসিন্দা। মেডিক্যাল কলেজে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাঁদের।
2.16 pm: ভস্মীভূত দোকানগুলির মালিকদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে, দাবি তুলছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এখনো একাংশের দাবি, অগ্নি নির্বাপন এবং উদ্ধারকার্য তুলে দেওয়া হোক সেনাবাহিনীর হাতে।
ঘটনাস্থলে এলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায় ও রাহুল সিনহা#BagriMarket pic.twitter.com/U7OvflBv0S
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
2.09 pm: বাইরে থেকে দেখা যাচ্ছে না আগুনের ঝলক, তবে ভিতরে আগুন রয়েছে দোকানগুলিতে। ভিতরের আগুন নেভানোই এখন দমকলের আসল চ্যালেঞ্জ।
1.58 pm: কলকাতার পুরনো বাজারগুলিতে অগ্নিকাণ্ড নতুন নয়। এই অগ্নিকাণ্ডের দায় নিতে হবে রাজ্য সরকারকেই, তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। দুই বিজেপি নেতা মুকুল রায় এবং রাহুল সিনহা ঘটনাস্থলে আসছেন বলে দলীয় সূত্রে খবর।
1.55 pm: শনিবার রাতেই কেন আগুন? অন্তর্ঘাতের অভিযোগ উঠছে ব্যবসায়ীদের একাংশের মধ্য থেকে।
1.46 pm: রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার এবং মল্লিকঘাট, দুই পাম্পিং স্টেশন থেকে জল সরবরাহের কাজ চলছে লাগাতার। উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন এলাকায়, ব্যারিকেড করে রাখা হয়েছে এলাকা। মার্কেটের থেকে দূরে রাখা হচ্ছে কৌতূহলী জনতাকে।
বিক্ষুব্ধ স্থানীয়দের দাবি, ঘটনার দায় তুলে দেওয়া হোক সেনাবাহিনীর হাতে#BagriMarketFire #BagriMarket pic.twitter.com/mps1p7ToV0
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
1.45 pm: আগুন নেভাতে এখনও অন্তত ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা, বললেন দমকলের ডিজি জগমোহন। এখনও বিস্ফোরণের শব্দ আসছে মার্কেটের ভেতর থেকে। আতঙ্কিত স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
1.20 pm: ভস্মীভূত অসংখ্য দোকান, এখনও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা অসম্ভব। ধোঁয়ার তীব্র কটু গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে অন্তত এক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে।
বাগরি মার্কেটে অবস্থিত একটি খেলনার দোকান পুরে ছাই। বিক্রেতাদের মাথায় হাত।#BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/ufzE7MKVpe
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
1.15 pm: স্থানীয় বাসিন্দাদের এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ। পুজোর মুখে চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়লেন যাঁরা, এলাকায় ভিড় জমিয়েছেন সেই ব্যবসায়ীরা। চোখেমুখে অবিশ্বাস আর আতঙ্ক নিয়ে।
স্থানীয় বাসিন্দারাও হাত লাগিয়েছে আগুন নেভানোর কাজে#BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/0qrwaVQUtG
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
12.50 pm: বাগরি মার্কেটের ঘটনা ফের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল শহরের পুরনো বাজারগুলির অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থার শোচনীয় দশা। দিনের বেলা এই অগ্নিকাণ্ড ঘটলে হতাহত হতেন অসংখ্য মানুষ। প্রশ্ন উঠছে, দায় কার?
রাতের বেলাতেই কেন আগুন লাগে ? প্রশ্ন তুলে ক্ষোভ প্রকাশ প্রত্যক্ষদর্শীর#BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/rSLpxKXeZc
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
12.40 pm: নগরপাল দমকলের আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে ঢুকলেন বাগরি মার্কেটের ভিতর।আগুনের তেজ এখন তুলনায় কম।
12.35 pm: বাগরি মার্কেট সংলগ্ন একটি রাসায়নিক পদার্থের গুদাম খালি করে দিল পুলিশ।
নিচের তলায় এখনও জ্বলছে আগুন, ঝুকি নিয়ে চলছে উদ্ধার#BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/vvRQi1h1uC
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
12.30 pm: এখনো ঘটনাস্থলে উপস্থিত নগরপাল রাজীব কুমার এবং মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়
12.20 pm: প্রচুর দাহ্য পদার্থ থাকার ফলে আগুন নেভাতে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে দমকল কর্মীদের। আবারও মনে পড়ছে নন্দরাম মার্কেট, যেখানে ২০০৮ সালের ভয়াবহ আগুন নেভাতে সময় লেগেছিল তিন দিন।
12.15 pm: বাড়তি জলের ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নিকটবর্তী মল্লিকঘাট পাম্পিং স্টেশন থেকে, দমকলকর্মীরা যুদ্ধ চালাচ্ছেন আগুনের সঙ্গে।
11.56 am: গোটা এলাকা জুড়ে পুরনো বাড়ির সমাবেশ। বাগরি মার্কেটের বাড়ি ভেঙে পড়ে কী না, সেই আশঙ্কায় রয়েছেন স্থানীয়রা।
11.36 am: বাগরি মার্কেটের পিছন দিকে আগুন নতুন করে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা, জলের জোগান বাড়ানোর চেষ্টা চলছে।
আগুন ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জিনিষপত্র সরানো হচ্ছে অাশেপাশের দোকান থেকে। #BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/DgWL5v7pqc
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
11.30 am: ২০০৮-এর জানুয়ারিতে নন্দরাম মার্কেটের বিধ্বংসী আগুনের স্মৃতি ফিরিয়ে আনছে বাগরি মার্কেট। সেবার পুড়ে ছাই হয়ে গেছিল চার হাজার দোকান। এবারের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি, আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের।
গোটা এলাকা অত্যন্ত জনবহুল হওয়ায় আগুন ছড়ানোর ভয় থেকেই যাচ্ছে, যদিও দমকল বিভাগের ডিজি জগমোহন জানিয়েছেন, আগুন ছড়ানোর সম্ভাবনা নেই।#BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/cQz3f0NYtG
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
11.05 am: কলকাতা পুরসভার পক্ষ থেকে বিদ্যুতের তারগুলি কেটে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে, যাতে দমকলকর্মীরা নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারেন।
10.56 am: কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী এখনও এলাকা জুড়ে, মাঝে মাঝে মার্কেটের ভিতর থেকে দেখা যাচ্ছে আগুনের ঝলকও।
এখনো সম্পূর্ণ নেভেনি আগুন।#BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/IvUpypeqSD
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
10.45 am: আগুনের যা বহর, নিভতে সারাদিন লাগার সম্ভাবনা। দুর্ঘটনার আশঙ্কায় এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
10.35 am: দমকল কর্তাদের প্রাথমিক অনুমান, এটি ইলেকট্রিকাল আগুন। যদিও সম্পূর্ণ চিত্র জানা যাবে ফরেনসিক তদন্তের পরেই।
পাশের বাড়িগুলি থেকেও জল দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। #BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/w0gh8ctGcc
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
10.30 am: ঠিক কী কারণে আগুন লাগল তা নিয়ে বিভ্রান্তি। স্থানীয় বাসিন্দা এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, একটি ফিডার বক্স থেকে আগুন লেগেছে।
10.08 am: আশেপাশের বাড়ি থেকে জলের প্লাবন নেমে আসছে। ধোঁয়ায় ঢেকে যাওয়ার ফলে দমকল কর্মীদের দেখতে অসুবিধে হচ্ছে।
চলছে আগুন নেভানোর কাজ#BagriMarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/lZwieCJRvu
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
10.00 am: অবধারিতভাবে, শহরে প্রত্যেকটি বড় অগ্নিকাণ্ডের পর যা হয়, প্রশ্ন উঠছে এই ভবনের অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা এবং ফায়ার সেফটি ব্যবস্থা নিয়ে।
9.51 am: এখনো সম্পূর্ণ নেভেনি আগুন। তবে এখনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। সৌভাগ্যের বিষয়, রবিবার বলে আজ জনসমাগম কম।
9.34 am: কিছুক্ষণ আগে পাওয়া ট্রাফিকের খবর অনুযায়ী, মহাত্মা গান্ধী রোড থেকে পোদ্দার কোর্ট পর্যন্ত রবীন্দ্র সরণি, এবং ব্রেবোর্ন রোড থেকে রবীন্দ্র সরণি পর্যন্ত ক্যানিং স্ট্রিট আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। এলাকায় যান নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন করা হয়েছে বাড়তি ট্র্যাফিক পুলিশ।
9.23 am: আগুন ছড়াবার কোনো আশঙ্কা নেই, এরকমটাই আশ্বাস দিয়েছেন দমকলের ডিজি। যদিও মার্কেটের একটি দেওয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।
9.18 am: আগুন লাগার ঠিক পরের কিছু মুহূর্ত। তখনও শহর জানে না কী হয়েছে।
রাত আড়াইটে থেকে জ্বলছে আগুন, পুজোর আগে লক্ষ লক্ষ টাকার আর্থিক ক্ষতি। #bagrimarket https://t.co/MkeLvZnAlx pic.twitter.com/LtsVWmdtR3
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
9.10 am: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, মার্কেটের ভেতর কারোর আটকে থাকার খবর নেই। যদিও ভেতর থেকে মাঝে মাঝেই ভেসে আসছে বিস্ফোরণেের শব্দ।
8.57 am: ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে ছয়টি অ্যাম্বুলেন্স।
জ্বলছে বাগরি মার্কেট #fire pic.twitter.com/zGVmFEjaPB
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
8.53 am: এই মুহূর্তের খবর, এক দমকলকর্মী সহ চারজন ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
8.44 am: বাগরি কান্ডে ল্যাডার বিভ্রাট, তারের জঙ্গল ও সরু গলির কারণে খোলা যাচ্ছে না ল্যাডার।
8.41 am: ঘটনাস্থলে দমকলের ৩০টি ইঞ্জিন। পাশের মেহতা বিল্ডিংয়েও ছড়িয়ে পড়েছিল আগুন তা অবশ্য নিয়ন্ত্রনে এনেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশের বাড়িগুলি থেকেও জল দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। গোটা এলাকা ঢেকে গিয়েছে কালো ধোঁয়ায়।
8.40 am:
ভয়াবহ আগুন বাগরি মার্কেটে। নিয়ন্ত্রনে আসেনি আগুন #fire pic.twitter.com/60lcGKah7B
— IE Bangla (@ieBangla) September 16, 2018
8.36 am: আগুন নেভাতে হিমশিম খাচ্ছে দমকল। বাইরে থেকে জল দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা চলছে। গ্যাস কাটার দিয়ে কেটে বাইরে থেকে ভেতরে যাওয়ার রাস্তা তৈরি করছে দমকল কর্মীরা।
8.30 am: আগুন লাগার সঠিক কারণ জানা যায়নি। আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এক কোটি ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা। এখনো জ্বলছে মার্কেটের একতলায় এবং দোতলায় আগুন। বাড়িটির ভেতর প্রচুর দাহ্য পদার্থ থাকার ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।