/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/05/ie-manipur-RR.jpg)
নিরাপত্তা কর্মীদের ভিড় ছত্রভঙ্গ করার জন্য গুলি চালাতে হয়েছিল কিন্তু নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক ব্যক্তিদের আন্দোলনকারীরা "ছিনিয়ে নেয়"। (প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি)
মণিপুরে অব্যাহত হিংসার রেশ। সোমবার গভীর রাতে, মণিপুরের বিষ্ণুপুরে নিরাপত্তা বাহিনী ১১ জন দূষ্কৃতিকে অস্ত্রসহ আটক করে। কিন্তু এরপরই মেইতি সম্প্রদায়ের মহিলারা একে একে জোড়ো হতে শুরু করেন। সেনা-মহিলা সংঘর্ষের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। নিরাপত্তা বাহিনীর হাত থেকে সকল দুষ্কৃতীকে ছিনতাই করা হয়। মেইতি সম্প্রদায়ের মহিলাদের একটি সংগঠন এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল বলেই খবর।
রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে সেনাবাহিনী পুলিশের ইউনিফর্ম পরা ১১ জন দুষ্কৃতিকে অস্ত্র সহ আটক করে। এরপর আটক ১১ জনকে মুক্তি ও বাজেয়াপ্ত অস্ত্র ফেরত দেওয়ার দাবি জানান আন্দোলনকারী মহিলারা। এর পর জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তা বাহিনী শূন্যে গুলি ছোঁড়ে । বিক্ষুব্ধ জনতা আটক ১১ জনকে সেনার হাত থেকে ছিনতাই করে যায়।
ঘটনার পর ঘটনাস্থলে র্যাপিড অ্যাকশন ফোর্সকে ডাকা হয়। বিষ্ণুপুরের এসপি রবিকুমার এবং স্থানীয় বিধায়ক টি রবিন্দ্রও ঘটনাস্থলে পৌঁছান। অন্যদিকে, মণিপুরে, গত বছর দুই মহিলাকে নগ্ন প্যারেডের ঘটনায় একটি নতুন তথ্য সামনে এসেছে। এই মামলায় চার্জশিট দাখিল করেছে সিবিআই।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, সিবিআই চার্জশিটে বলা হয়েছে, এই মহিলারা পুলিশের গাড়িতে আশ্রয় চেয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ ওই দুই মহিলাকে ভিড়ের মাঝে ছেড়ে দেয়। এরপর উত্তেজিত জনতা তাদের নগ্ন করে যৌন হয়রানি করে।