/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/03/corona-6.jpg)
ফাইল চিত্র
কোভিড আক্রান্ত থেকে সুস্থ হয়ে উঠছেন এমন অনেকেই কোভিড আক্রান্তদের প্লাজমা দিচ্ছেন। কিন্তু তাই বলে ১৪ বার প্লাজমা দান? পুনের বছর ৫০ এর এক ব্যক্তি যদিও এই কাজ করার আগে দু'বার ভাবেননি। ১৪ বার প্লাজমা দান করে ইতিমধ্যেই রেকর্ড তৈরি করেছেন তিনি।
ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস কর্তৃক প্রদত্ত একটি শংসাপত্র দেখিয়ে অজয় ​​মুনোট দাবি করেন, "আমি দেশের প্রথম ব্যক্তি যিনি আমার প্লাজমা ১৪ বার দান করেছি।" সার্টিফিকেটটিতে লেখা রয়েছে, "অভিনন্দন, আপনাকে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস, ২০২২ এর অধীনে একজন ব্যক্তি যিনি সর্বোচ্চ সংখ্যকবার প্লাজমা দান করেছেন। আপনার প্রচেষ্টা ও ধৈর্যের প্রশংসা করি আমরা। আপনার দক্ষতা স্বীকার করে তা অনুমোদিত করা হল। ”
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/05/ajay.jpg)
গত বছর জুনে কোভিড আক্রান্ত হয়ে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন অজয়। তারপর কোভিড রোগীদের জন্য শুরু করলেন প্লাজমা দান। অজয় বলেন, "আমি সুস্থ হয়ে ওঠার ২৮ দিন পর প্রথম প্লাজমা দিয়েছি গুরুতর অবস্থায় থাকা এক রোগীকে।" সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর পরিবার কৃতজ্ঞ অজয়ের কাছে। তাঁরা জানান অজয় মুনোট যদি তাড়াতাড়ি না এগিয়ে যেতেন, তবে মায়ের জীবন বাঁচানো কঠিন হত।
অজয় অবশ্য বলেছেন, "আমি ১৪ দিনের জন্য প্লাজমা দান করেছি, আমি কখনই দুর্বল বা অস্বস্তি বোধ করিনি। মানুষের ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যে রক্তরস রক্তদানের সময় রক্ত বের করা হয়। রক্ত থেকে প্লাজমা আলাদা হয়। প্লাজমায় অ্যান্টিবডি থাকে। প্লাজমা দান রক্তদান নয়। প্লাজমা দানের পরে কেউ দুর্বল বোধ করে বা অসুস্থ হয়ে পড়ে না। নয় মাস পরও আমার রক্তে পর্যাপ্ত অ্যান্টিবডি রয়েছে। আরও দান করতে হলে করব।"
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us