'করোনা আক্রান্ত নন, এমন রোগীর চিকিৎসায় জোর', হাইকোর্টে জানাল রাজ্য় ও কেন্দ্র

করোনা আক্রান্ত নন, এমন রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা যথাযথভাবে করার জন্য় ইতিমধ্য়েই সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালকে নির্দেশিকা জারি করেছে পাঞ্জাব সরকার।

করোনা আক্রান্ত নন, এমন রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা যথাযথভাবে করার জন্য় ইতিমধ্য়েই সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালকে নির্দেশিকা জারি করেছে পাঞ্জাব সরকার।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
ওলির ভাগ্য নির্ধারণে জরুরি বৈঠক স্থগিত-ভুটানেও আগ্রাসী চিন-নয়া আইনে প্রথম অভিযুক্তের জামিনের আর্জি নাকচ হংকংয়ে

প্রতীকী ছবি।

করোনা আক্রান্ত নন এমন রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবায় যাতে কোনও অযত্ন না হয় সে দিকে জোর দিল সরকার। করোনা বাদে অন্য়ান্য় রোগীদের চিকিৎসার জন্য় স্বাস্থ্য় পরিষেবা বাড়ানোর আর্জি জানিয়ে পিটিশন জমা পড়েছিল পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টে। সেই পিটিশন এদিন খারিজ করে দিল হাইকোর্ট। করোনা আক্রান্ত নন, এমন রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা যথাযথভাবে করার জন্য় ইতিমধ্য়েই সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালকে নির্দেশিকা জারি করেছে পাঞ্জাব সরকার। এই নির্দেশিকার পরই ওই পিটিশন খারিজ করে দেয় আদালত।

Advertisment

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নতুন নির্দেশিকা সম্পর্কেও আদালতকে এদিন অবগত করা হয়। সোমবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে নতুন নির্দেশিকায় বেসরকারি ক্লিনিক ও নার্সিংহোমে চিকিৎসা পরিষেবার গুরুত্বের কথা বলা হয়েছে। এদিন আদালতে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল সত্য়পাল জৈন জানিয়েছেন, ''এই নির্দেশিকার মাধ্য়মে কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রসচিব সব রাজ্য় ও কেন্দ্রশাসিত অ‍ঞ্চলের কাছে আর্জি জানিয়েছেন, কোনও অন্তরায় ছাড়া যাতে ক্লিনিক ও নার্সিংহোমে পরিষেবা চালু থাকে''।

আরও পড়ুন: কাল থেকে কোন ট্রেনগুলি চলবে? গন্তব্য় কোথায়? দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ তালিকা

Advertisment

অন্য়দিকে, এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে যে কোনও ব্যক্তির দেহে করোনার মৃদু উপসর্গ দেখা দিলে ১৭ দিনের হোম আইসোলেশনে থাকার পর এবং ১০ দিন জ্বর না এলে সেক্ষেত্রে তাঁকে আর করোনা পরীক্ষা করাতে হবে না। রবিবার জারি করা সংশোধিত নির্দেশিকা অনুসারে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পর মৃদু উপসর্গ রয়েছে এমন রোগীদের আর পরীক্ষা করার প্রয়োজন নেই। নির্দেশিকাতে আরও বলা হয়েছে, রোগীর স্বাস্থ্য পরিস্থিতির উপর নজর রাখবে জেলা প্রশাসন। রোগীর শারীরিক অবস্থার খবরও জানাতে হবে তাঁদেরকে।

Read the full story in English

national news coronavirus