Advertisment

কৃষক বিক্ষোভ ইস্যুতে কেন্দ্রের উপর চাপ বাড়াচ্ছে বিরোধীরা, গাজিপুরে সৌগতদের আটকাল পুলিশ

১৫ জন সাংসদ গাজিপুরে অবস্থানরত কৃষকদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে পুলিশ তাঁদের আটকায়

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

কৃষক আন্দোলন দমননীতির তীব্র সমালোচনায় সরব সংসদের বিরোধী দলগুলো। পিটিআই সূত্রে, বিরোধীদের কটাক্ষ রাস্তায় পেরেক না পুঁতে বরং সেতু নির্মাণ করুক। উন্নয়ন দিয়েই কৃষকদের মন জয় সম্ভব। এভাবেই পরামর্শের সুরে মোদী সরকারকে আক্রমণ করেছে কংগ্রেস, টিএমসি, ডিএমকে-সহ অন্য দলগুলো। তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন বলেন, 'নানাভাবে সরকারব্যর্থ। সংসদের মর্যাদা রক্ষায় সরকার ব্যর্থ শুধু একগুঁয়েমির জন্য।'

Advertisment

এদিন সকালে ১০টি দলের ১৫ জন সাংসদ গাজিপুরে অবস্থানরত কৃষকদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে পুলিশ তাঁদের আটকায়। সেই দলে ছিলেন ডেরেক ও ব্রায়েন, সৌগত রায়, সুপ্রিয়া সুলে, কানিমোঝি, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরসিমরৎ কৌর বাদল-সহ অন্যরা। এদিন গাজিপুর যাওয়ার আগে এনসিপি সাংসদ সুপ্রিয়া সুলে বলেন, 'আমরা সবাই এই আন্দোলনের পাশে, কৃষকদের সমর্থনে, সরকারের কাছে অনুরোধ কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক করে ওদের ন্যায় দিতে উদ্যোগী হোক।' পুলিশ সাংসদদের সীমান্তে আটকে দিলেও শিরোমণি অকালি দল সাংসদ হরসিমরৎ কৌর বাদল বলেন, 'এই আলোচনা আমরা সংসদে করতেই পারতাম। কিন্তু অধ্যক্ষ করতে দিচ্ছেন না। তাই এখাকনার চিত্র আমরা সংসদে তুলে ধরতে চাই।'

এদিকে, নেটদুনিয়ায় হিংসা ছড়াচ্ছেন! এই অভিযোগে টুইটার কর্তৃপক্ষ আগেভাগেই কঙ্গনা রানাউতের (Kangana Ranaut) অ্যাকাউন্টের উপর কড়া নজরদারি করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিল। কিন্তু বলিউডের স্বঘোষিত 'ঝাঁসি কি রানি' তো বিন্দুমাত্র দমবার পাত্রী নন। তাই দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে একের পর এক বেফাঁস মন্তব্য করে চলেছেন। চলতি কৃষক আন্দোলনকে কখনও 'সন্ত্রাসবাদ' বলে কটাক্ষ করেছেন, তো আবার কখনও বা বিক্ষোভকারীদের সমর্থনে টুইট করায় মার্কিনী পপস্টার রিহানাকে 'পর্ন গায়িকা' বলে আক্রমণ করেছেন। আর অভিনেত্রীর এই 'লাগামহীন' কথাবার্তার জন্যই টুইটার কর্তৃপক্ষ ফের ময়দানে অবতরন করেছে। হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে মুছে দেওয়া হয়েছে কঙ্গনার করা দুটি টুইট।

Farm Law Farmers Movement
Advertisment