/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/09/pak-minister-int.jpg)
"শাসক এলিট শ্রেণি দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে, দেশের নাম ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষ ভাবে আমরা কোনও দায়িত্বশীল দেশ নই।"
ইমরান খান নেতৃত্বাধীন সরকারকে লজ্জায় ফেলে দিলেন পাকিস্তানেরই এক মন্ত্রী। জম্মু কাশ্মীরে ৩৭০ ধারার আওতায় বিশেষ মর্যাদা রদ ইস্যুতে আন্তর্জাতিক দুনিয়ার প্রত্যাশিত সমর্থন না পাবার জন্য পাকিস্তানের নেতৃত্বকেই দায়ী করেছেন ওই মন্ত্রী।
পাকিস্তানি সংবাদের চ্যানেল হাম নিউজে বুধবার কথা বলার সময়ে পাকিস্তানের মন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার ইজাজ় আহমেদ শাহ অভিযোগ করেছেন শাসক এলিট শ্রেণি দেশের ভাবমূর্তি ধ্বংস করেছে।
আরও পড়ুন, রাষ্ট্র সংঘে যখন ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি
ব্রিগেডিয়ার শাহ বলেন, "আন্তর্জাতিক দুনিয়ায় মানুষ আমাদের বিশ্বাস করে না। আমরা বলছি ওরা (ভারত) কারফিউ জারি করেছে এবং জম্মু কাশ্মীরের মানুষকে ওষুধ পর্যন্ত দিচ্ছে না। মানুষ ওদের বিশ্বাস করছে, আমাদের নয়।"
টিভি আলোচনার একটি অংশ টুইট করেছেন একজন
people of the globe trust #India not #Pakistan.
and we failed to convince the international community on #Kashmir. now there is need of soul searching for #Paksitani's.
brig. Ijaz Ahmed shah on @humnewspakistan.@TarekFatah@gauravcsawant@Being_Vinitapic.twitter.com/RggPcFi4xp— Arshi Wani (@waniarshi) September 12, 2019
তিনি আরও বলেন, "শাসক এলিট শ্রেণি দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে, দেশের নাম ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষ ভাবে আমরা কোনও দায়িত্বশীল দেশ নই।"
পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টো, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশারফ এঁরা সবাই শাসক এলিট শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত কি না সে প্রশ্ন করা হলে প্রাক্তন গোয়েন্দা প্রধান বলেন, "সবাই দায়ী। পাকিস্তানের এবার আত্মানুসন্ধান করা উচিত।"
আরও পড়ুন, জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা আসলে কী? কোথা থেকে এল এই আইন?
পাক মন্ত্রীর এই বক্তব্যের একদিন আগেই পাক বিদেশমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি জেনিভায় রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার পরিষদের সভায় দাবি করেন, জম্মু কাশ্মীরকে বন্দি খাঁচায় পরিণত করে রেখেছে ভারত।
এর উত্তরে ভারত বলেছে জম্মু কাশ্মীর নিয়ে মিথ্যা বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের কেন্দ্র থেকে এবং তা দিচ্ছে এমন একটি দেশ যারা বিকল্প কূটনীতি হিসেবে সীমান্ত সন্ত্রাস চালিয়ে থাকে।
Read the Full Story in English