/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/06/corona-vaccine.jpg)
নিম্নমুখী দেশের দৈনিক সংক্রমণও।
তৃতীয় ঢেউ সামলাতে কেন্দ্রীয় সরকার সকল দেশবাসীক টিকাকরণের আওতায় আনতে উদ্যোগী। তবে অধিক জনসংখ্যার এই দেশে সকলকে প্রতিষেধক দিতে কার্যত হিমশিম অবস্থা প্রশাসনের। পাশাপাশি সরকারের চালু করা কো-উইন পোর্টাল এবং আরোগ্যসেতু অ্যাপেও টিকার স্লট বুক করতে গিয়েও বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এই অবস্থায় বেশকিছু থার্ড পাটি অ্যাপ অনলাইন কোভিড -১৯ ভ্যাকসিন বুকিং সরবরাহের জন্য সরকারের কাছে অনুমোদন চেয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে পেটিএম, ইনফোসিস, মেক মাই ট্রিপের মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলিও।
প্রায় ১৫ টি রাষ্ট্রীয় সংস্থা এবং বেসরকারি সংস্থা টিকার স্লট বুকিং এর জন্য সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষা করছে। এর মধ্যে রয়েছে উল্লেখযোগ্য হল, অ্যাপোলো , ম্যাক্স এবং অনলাইন ফার্মেসি ১ এমজি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স-কে জানিয়েছে কোউইন পোর্টালের পরিচালনা প্যানেলের প্রধান আর এস শর্মা।
শর্মা বলেছেন, বেসরকারি মাধ্যমগুলিকে অনুমতি দেওয়া হলে তা দেশের পক্ষে ভালো। আর্থিক লেনদেনের ডিজিটাল ব্যাঙ্ক পেটিএম এর সক্রিয় গ্রাহক সংখ্যা রয়েছে ১০০ মিলিয়ন। অন্যদিকে মেক মাই ট্রিপের এই সংখ্যাটা প্রায় ১২ মিলিয়ন। অনেকেই এইসব অ্যাপের মাধ্যমে স্লট বুক করতে স্বচ্ছন্দ বোধ করবেন।
মেক মাই ট্রিপের কর্ণধর রাজেশ মেগাও বলেছেন, 'আমরা দেশের মানুষের স্বার্থে কাজ করতে ইচ্ছুক। সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছিষ।' এ প্রসঙ্গে নিজেদের মতামত জানায়নি পেটিএম, ইনফোসিস।
এক স্বাস্থ্য আধিকারিক সূত্রে খবর, ভারতের ৩.৫ শতাংশ মানুষের মধ্যে টিকা পেয়েছে ১.৩ মিলিয়ন মানুষ। তবে আগামীদিনে করোনা আরও মারাত্মক হয়ে ওঠার আগেই অধিক জনসখ্যাকে টিকাকরণের আওতায় আনতে চাইছে সরকার।
Read in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন