Earthquake in Japan: জাপানের দক্ষিণে অবস্থিত কিউশু দ্বীপে ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পের কারণে কিউশু দ্বীপের পূর্ব ও দক্ষিণ উপকূলের পাশাপাশি শিকোকুর দক্ষিণ উপকূলে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ কিউশুতে একের পর এক দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছে। প্রথম ভূমিকম্পটি ছিল ৬.৯ মাত্রার। এর কিছুক্ষণ পরেই দ্বিতীয় ভূমিকম্প হয়, যার তীব্রতা ছিল ৭.১।
আবারও ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জাপান, সুনামির সতর্কতা জারি। ভূমিকম্পের মাত্রা এতটাই শক্তিশালী ছিল যে শপিংমলের চেয়ার, ফ্যান, টেবিল ব্যাগের মতো জিনিসপত্র কাঁপতে শুরু করে। সুনামির সতর্কতার পর পুরো জাপানে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
প্রবল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জাপানের কিউশু দ্বীপ। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.১। আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্পের কবলে জাপান। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ জাপানের কিউশু দ্বীপে ৭.১ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়। প্রাথমিক রিপোর্ট অনুসারে, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল নিচিনানের ২০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে ২৫ কিলোমিটার গভীরে। ভূমিকম্পের পর সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন - < Buddhadeb Bhattacharya Death: চোখের জলে শেষ বিদায়, কখন-কোথায় শ্রদ্ধা জানাবেন প্রিয় নেতাকে? >
জাপানের আবহাওয়া সংস্থার মতে, ভূমিকম্পের প্রাথমিক মাত্রা ছিল ৭.১ এবং এর কেন্দ্রস্থল ছিল জাপানের দক্ষিণের প্রধান দ্বীপ কিউশুর পূর্ব উপকূল থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার গভীরে। দুটি ভূমিকম্পের কারণে কিউশুর দক্ষিণ উপকূল এবং নিকটবর্তী শিকোকু দ্বীপে ১ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত ঢেউয়ের পূর্বাভাস দিয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
জাপান সরকার উদ্ধার অভিযানের জন্য একটি বিশেষ টাস্কফোর্সও গঠন করেছে। জাপান প্রশান্ত মহাসাগরের রিং অফ ফায়ারের কাছে অবস্থিত, এটি বিশ্বের সবচেয়ে ভূমিকম্প-প্রবণ অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি । মার্চ ২০১১, তে ৯.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প এবং পরবর্তী সুনামি জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূলের বিশাল এলাকাকে ধ্বংস করে দেয়। বিপর্যয়ে ২০হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল।