জাঠ, রাজপুত আর জাঠ শিখ, শুধু এই তিনটি জাতের প্রতিনিধি হলেই তিনি ভারতীয় রাষ্ট্রপতির দেহরক্ষী হতে পারেন। ওই তিনটি জাত ছাড়া অন্য সম্প্রদায়ের মানুষ রাষ্ট্রপতির দেহরক্ষী হওয়ার জন্য কেন আবেদনও করতে পারবেন না, সোমবার প্রতিরক্ষামন্ত্রক, এবং সেনাপ্রধানের কাছে তা জানতে চাইল পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট।
জবাব দেওয়ার জন্য তিন সপ্তাহ সময় দিয়েছে আদালত। বিচারপতি তেজিন্দর সিং ধিন্দসার বেঞ্চের সামনে হাজিরা দিয়ে ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল সত্য পাল জৈন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতির দেহরক্ষী নিয়োগের জন্য ১২ আগস্ট, ২০১৭-র বিজ্ঞপ্তিটি সত্য এবং যথাযথ। আদালতে বিচারপতি ধিন্দসার বেঞ্চ ভারত সরকারকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে জবাব দেওয়ার জন্য ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিয়েছিল।
আরও পড়ুন, গুলি চালানোর দরকার ছিল না, বললেন মাণিক সরকার
জাতের ভিত্তিতে হওয়া এই নিয়োগ পদ্ধতিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে গুরগাও-এর ১৮ বছরের তরুণ মনিশ দয়মা। ২০১৭-এর সেপ্টেম্বরের নিয়োগ পদ্ধতি বাতিল করা হোক, দাবি করেছেন মনিশ।
গত মাসে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা উচ্চ আদালত বিষয়টি নিয়ে নির্দেশ জারি করতে চায়নি। আদালতের বক্তব্য ছিল, বিজ্ঞপ্তির সত্যতা যাচাই করে তবেই জবাব চাওয়া হবে।
Read the full story in English