দেপসাং-গোগরা-উষ্ণ প্রস্রবণ থেকে বাহিনী সরাতে হবে, সেনা বৈঠকে চিনকে চাপ ভারতের

প্যাংগং হ্রদ থেকে উভয় দেশের সেনা সরেছে। তারপরই দেপসাং থেকে চিনা বাহিনীকে সরাতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে ভারত।

প্যাংগং হ্রদ থেকে উভয় দেশের সেনা সরেছে। তারপরই দেপসাং থেকে চিনা বাহিনীকে সরাতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে ভারত।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

দেপসাং, গোগরা এবং উষ্ণ প্রস্রবণ এলাকা থেকে সম্পূর্ণ ভাবে বাহিনী প্রত্যাহার করতে হবে। চিনা সেনার সঙ্গে ১৬ ঘন্টার ম্যারথন বৈঠকে এই দাবি জানিয়েছে ভারত। প্যাংগং হ্রদ থেকে উভয় দেশের সেনা সরেছে। তারপরই দেপসাং থেকে চিনা বাহিনীকে সরাতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে ভারত।

Advertisment

লাদাখের দেপসাং, গোগরা এবং উষ্ণ প্রস্রবণ এলাকা খালি করতে শনিবার সকাল ১০টা থেকে ভারত-চিন সেনা কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক শুরু হয়। তাতে ভারতের তরফে নেতৃত্ব দেন লেহ্-র ২৪ কর্পস-এর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল পিজিকে মেনন। চিনের তরফে ছিলেন দক্ষিণ শিনজিয়াং প্রদেশের কম্যান্ডার মেজর জেনারেল লিউ লিন।

প্যাংগং নিয়ে সমঝোতার পর দুই দেশের মধ্যে তিক্ততার রেশ অনেকটাই নিম্নমুখী। যদিও অতীত অভিজ্ঞতার নিরিখে সতর্ক নয়াদিল্লি। কথা ছিল প্যাংগংকের পর ভারত-চিন নিয়ন্ত্রণরেখায় বিরোধের বাকি অঞ্চলগুলো নিয়ে আলোচনা হবে। সেইমতই কথা এগোয়। দেপসাং, গোগরা এবং উষ্ণ প্রস্রবণ এলাকা থেকেলাল-ফৌজকে সরানোর দাবি করে ভারত। তবে, আলোচনা হলেও এ সম্পর্কে এখনও দুই দেশ কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছায়নি বলে জানা গিয়েছে।

গালওয়ান সংঘর্ষের ৯ মাস পরেও দেপসাং, গোগরা অঞ্চলে এখনও মুখোমুখি অবস্থান করছে ভারত ও চিনা সেনা। গত জুলাই এইসব এলাকা থেকে সেনা সরানোর কথা চললেও চিনের জন্য তা সম্বভ হয়নি বলে অভিযোগ নয়াদিল্লির। দেপসাংয়ের বটল নেকে ভারতীয় বাহিনীকে টচহলে বাধে দেয় লাল-ফৌজ। এছাড়াও পিপি-১০, পিপি-১১, পিপি-১১ এ, পিপি-১২ ও ১৩ তে যেতেও বাধা দেওয়া হয়। কারাকোরাম পাসের কাচে দৌলত বেগ ওল্ডির জন্য এই অঞ্চল ভারতের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Advertisment

Read in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

Indian army india china standoff