New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/07/cats-27.jpg)
নো ফ্লাইং জোনে কারা ড্রোনটি উড়িয়েছিল বা কীভাবে এই ড্রোন এই এলাকায় এল তা নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
নো ফ্লাইং জোনে কারা ড্রোনটি উড়িয়েছিল বা কীভাবে এই ড্রোন এই এলাকায় এল তা নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
নো ফ্লাইং জোনে কারা ড্রোনটি উড়িয়েছিল বা কীভাবে এই ড্রোন এই এলাকায় এল তা নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
‘কিছুই পাওয়া যায়নি’, মোদীর বাসবভনের ওপর দিয়ে ড্রোন উড়ে যাওয়ার তদন্তে নেমে এমনটাই জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ। স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপের তরফে নো-ফ্লাই জোনে ড্রোন দেখতে পেয়ে দিল্লি পুলিশকে সতর্ক করা হয়। এরপরই তল্লাশি শুরু করে দিল্লি পুলিশের বিশেষ দল। দিল্লি পুলিশের এক কর্তা জানিয়েছে, ‘চিরুনি তল্লাশির পর ও কিছুই পাওয়া যায় নি। আশেপাশের এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়। তবে এমন কোনও বস্তুর সন্ধান মেলেনি’। ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ (দিল্লি) প্রণব তায়াল বলেছেন যে ‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছিল কিন্তু তারাও প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের কাছে এমন কোনও উড়ন্ত বস্তুর সন্ধান পায় নি’।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর বাসভবনের ওপর দিয়ে উড়ে গেল ড্রোন। এসপিজির তরফে এমন অভিযোগ পেয়েই তদন্তে নামে দিল্লি পুলিশ। জানা গিয়েছে সোমবার ভোর ৫টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় মোতায়েন এসপিজি দিল্লি পুলিশকে বিষয়টি জানায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে দিল্লি পুলিশের স্পেশ্যাল টিম। যদিও তদন্তে নেমে সন্দেহজনক কোন বস্তুরই হদিশ পায় নি দিল্লি পুলিশ।
প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের ওপর দিয়ে ড্রোন উড়ে যাওয়ার খবরে রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এদিন ভোর ৫টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় মোতায়েন এসপিজি দিল্লি পুলিশকে বিষয়টি জানায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখে, ড্রোনটি আর দেখা যাচ্ছে না। পিএম হাউস নো ফ্লাইং জোনের আওতায় রয়েছে। নো ফ্লাইং জোনে কারা ড্রোনটি উড়িয়েছিল বা কীভাবে এই ড্রোন এই এলাকায় এল তা নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
ঘটনার তদন্তে নেমে দিল্লি পুলিশ ড্রোনটিকে ট্র্যাক করতে অনুসন্ধান অভিযান শুরু করেছে। তবে এখন পর্যন্ত কোন ড্রোনের সন্ধান পাওয়া যায়নি বলেই জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাসভবন নো-ফ্লাই জোনের অধীনে, সেখানে কীভাবে বা কোথা থেকে ড্রোন এল তা খতিয়ে দেখছে দিল্লি পুলিশ। এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই এটিসি'র সঙ্গে যোগাযোগ করেছে দিল্লি পুলিশ।