করোনায় যখন ত্রস্ত দিল্লি, তখন রাস্তায় কোথায় বিজেপির নেতা-কর্মীরা! এই প্রশ্ন করে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন আরএসএস নেতা রাজীব তুলি। বুধবার তাঁর বিস্ফোরক মন্তব্যের পরই বৃহস্পতিবারই পাল্টা সাফাই দিল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ। সংগঠনের নেতার মন্তব্য থেকে দূরত্ব বজায় রাখল আরএসএস।
এদিন সংঘের অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর পাল্টা জানান, "এখন দোষারোপের পালা নয়, বরং এখন সময় হল কীভাবে দুস্থদের সাহায্য করা যায়। এই বিপর্যয়ের মধ্যে থেকে কীভাবে মানুষকে সাহায্য করা যায় সেটাই দেখতে হবে। সব দল-সরকার নির্বিশেষে নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত। কীভাবে তাঁদের সহযোগিতা করা যায় সেটা দেখতে হবে। যদি কেউ দোষারোপ করে তাহলে সেটা তাঁর ব্যক্তিগত মত, সংঘের সঙ্গে যোগ নেই।"
প্রসঙ্গত, আরএসএসের দিল্লি কার্যকরী সমিতির সদস্য রাজীব তুলি হিন্দিতে টুইট করেন, "যখন দিল্লিতে সর্বত্র আগুন জ্বলছে তখন দিল্লিওয়ালা বিজেপি কোথায়? দিল্লির রাজ্য বিজেপির কোনও দেখা নেই! সংগঠন কি উঠে গেল?" এই টুইটে বিতর্কের পরই এদিন আম্বেদকর বলেন, "স্বয়ংসেবকরা প্রত্যেককে সাহায্য করছেন। আমাদের সামর্থ্য হয়তো কম মনে হচ্ছে, কিন্তু বিপর্যয় মোকাবিলায় আমরা সাহায্য করে চলেছি। যেখানে সমাজের সমস্ত শ্রেণির মানুষ নিজের জীবন বিপন্ন করে একে অপরের সাহায্য করছেন, সেখানে এই চেষ্টাই আমাদের জয় আনবে।"
তিনি জানিয়েছেন, গোটা দেশে ৪৩টি কোভিড কেয়ার সেন্টার চালাচ্ছে সংঘ। স্বয়ংসেবকরা সেখানে কোভিড রোগী এবং তাঁদের পরিবারকে সাহায্য করছেন। সরকারি হাসপাতালে স্বয়ংসেবকরা মাস্ক বিতরণ করছেন। করোনা রোগীদের কাউন্সেলিং থেকে শুরু করে সেরে উঠতে সাহায্য করছেন। প্লাজমা দান শিবিরও করছে সংঘ, দাবি তাঁর।
"দিল্লি বিজেপি কি উঠে গেল?" আরএসএস নেতার মন্তব্যে অস্বস্তিতে গেরুয়া শিবির
বিস্ফোরক মন্তব্যের পরই বৃহস্পতিবারই পাল্টা সাফাই দিল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ।
Follow Us
করোনায় যখন ত্রস্ত দিল্লি, তখন রাস্তায় কোথায় বিজেপির নেতা-কর্মীরা! এই প্রশ্ন করে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন আরএসএস নেতা রাজীব তুলি। বুধবার তাঁর বিস্ফোরক মন্তব্যের পরই বৃহস্পতিবারই পাল্টা সাফাই দিল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ। সংগঠনের নেতার মন্তব্য থেকে দূরত্ব বজায় রাখল আরএসএস।
এদিন সংঘের অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর পাল্টা জানান, "এখন দোষারোপের পালা নয়, বরং এখন সময় হল কীভাবে দুস্থদের সাহায্য করা যায়। এই বিপর্যয়ের মধ্যে থেকে কীভাবে মানুষকে সাহায্য করা যায় সেটাই দেখতে হবে। সব দল-সরকার নির্বিশেষে নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত। কীভাবে তাঁদের সহযোগিতা করা যায় সেটা দেখতে হবে। যদি কেউ দোষারোপ করে তাহলে সেটা তাঁর ব্যক্তিগত মত, সংঘের সঙ্গে যোগ নেই।"
প্রসঙ্গত, আরএসএসের দিল্লি কার্যকরী সমিতির সদস্য রাজীব তুলি হিন্দিতে টুইট করেন, "যখন দিল্লিতে সর্বত্র আগুন জ্বলছে তখন দিল্লিওয়ালা বিজেপি কোথায়? দিল্লির রাজ্য বিজেপির কোনও দেখা নেই! সংগঠন কি উঠে গেল?" এই টুইটে বিতর্কের পরই এদিন আম্বেদকর বলেন, "স্বয়ংসেবকরা প্রত্যেককে সাহায্য করছেন। আমাদের সামর্থ্য হয়তো কম মনে হচ্ছে, কিন্তু বিপর্যয় মোকাবিলায় আমরা সাহায্য করে চলেছি। যেখানে সমাজের সমস্ত শ্রেণির মানুষ নিজের জীবন বিপন্ন করে একে অপরের সাহায্য করছেন, সেখানে এই চেষ্টাই আমাদের জয় আনবে।"
তিনি জানিয়েছেন, গোটা দেশে ৪৩টি কোভিড কেয়ার সেন্টার চালাচ্ছে সংঘ। স্বয়ংসেবকরা সেখানে কোভিড রোগী এবং তাঁদের পরিবারকে সাহায্য করছেন। সরকারি হাসপাতালে স্বয়ংসেবকরা মাস্ক বিতরণ করছেন। করোনা রোগীদের কাউন্সেলিং থেকে শুরু করে সেরে উঠতে সাহায্য করছেন। প্লাজমা দান শিবিরও করছে সংঘ, দাবি তাঁর।