শবরীমালা কাণ্ডে প্ররোচনামূলক মন্তব্য করার অভিযোগে রাহুল ঈশ্বরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই এ খবর দিয়েছে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৫৩ ধারা অনুযায়ী রাহুলকে গ্রেফতার করে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার শবরীমালা পুরোহিত পরিবারের সদস্য রাহুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তিরুভনন্তপুরমের এক বাসিন্দা। ‘আয়াপ্পা ধর্ম সেনা’ সংগঠনের প্রেসিডেন্ট রাহুল বিক্ষোভ চলাকালীন বলেছিলেন, সব বয়সের মহিলাদের মন্দিরে প্রবেশ আটকাতে কিছু ভক্তের রক্ত ঝরিয়ে মন্দির বন্ধ করে দেওয়ার আপৎকালীন পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।
আরও পড়ুন, শবরীমালা: হিন্দু বিশ্বাস নিয়ে খেলছে সিপিএম সরকার- অমিত শাহ
রাহুলের দাবি ছিল, সব বয়সের মেয়েদের মন্দিরে প্রবেশের সিদ্ধান্তবিরোধী ২০ জন আয়াপ্পাভক্ত তাঁদের শরীরে ছুরিকাঘাত করে মন্দিরে রক্ত ঝরানোর জন্য প্রস্তুত ছিলেন, যাতে অশুচি হয়ে যাওয়ার কারণে মন্দিরের দরজা ৩ দিনের জন্য বন্ধ রাখতে হয়। তিনি বলেছিলেন, ‘‘যদি মন্দিরের মেঝেতে রক্ত ঝরত, তাহলে পুরোহিত শুচিকার্যের জন্য তিনদিন মন্দিরের দরজা বন্ধ রাখতে বাধ্য হতেন।’’
রাহুল ঈশ্বরের বক্তব্যের এক দিন আগেই কেরালা দেভোস্বম মন্ত্রী কাডাক্কামপল্লি সুরেন্দ্রন দাবি করেছিলেন যে আয়াপ্পা মন্দিরে অপবিত্র কারর চক্রান্ত যথা সময়ে পুলিশি হস্তক্ষেপে বন্ধ করা গেছে। তিনি বলেছেন, আয়াপ্পা ধর্মসেনা প্রেসিডেন্টের এই বক্তব্যের ফলে ভক্তদের ষড়যন্ত্র প্রকাশ্য এসে পড়ল।
গত সপ্তাহে শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ নিয়ে পরপর নাটকীয় ঘটনা ঘটে। সুপ্রিম কোর্টের সব বয়সের মহিলাদের শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশাধিকার নিয়ে রায়ের পরেও অন্তত এক ডজন মহিলাকে মন্দিরে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়। গত ২৮ সেপ্টেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ শবরীমালা মন্দিরে ঋতুযোগ্য বয়সের মহিলাদের প্রবেশাধিকার দেয়।
Read Full Story in English
শবরীমালায় রক্ত ঝরানো নিয়ে মন্তব্যের জেরে গ্রেফতার রাহুল ঈশ্বর
২০ জন আয়াপ্পাভক্ত তাঁদের শরীরে ছুরিকাঘাত করে মন্দিরে রক্ত ঝরানোর জন্য প্রস্তুত ছিলেন, যাতে অশুচি হয়ে যাওয়ার কারণে মন্দিরের দরজা ৩ দিনের জন্য বন্ধ রাখতে হয়।
Follow Us
শবরীমালা কাণ্ডে প্ররোচনামূলক মন্তব্য করার অভিযোগে রাহুল ঈশ্বরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই এ খবর দিয়েছে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৫৩ ধারা অনুযায়ী রাহুলকে গ্রেফতার করে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার শবরীমালা পুরোহিত পরিবারের সদস্য রাহুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তিরুভনন্তপুরমের এক বাসিন্দা। ‘আয়াপ্পা ধর্ম সেনা’ সংগঠনের প্রেসিডেন্ট রাহুল বিক্ষোভ চলাকালীন বলেছিলেন, সব বয়সের মহিলাদের মন্দিরে প্রবেশ আটকাতে কিছু ভক্তের রক্ত ঝরিয়ে মন্দির বন্ধ করে দেওয়ার আপৎকালীন পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।
আরও পড়ুন, শবরীমালা: হিন্দু বিশ্বাস নিয়ে খেলছে সিপিএম সরকার- অমিত শাহ
রাহুলের দাবি ছিল, সব বয়সের মেয়েদের মন্দিরে প্রবেশের সিদ্ধান্তবিরোধী ২০ জন আয়াপ্পাভক্ত তাঁদের শরীরে ছুরিকাঘাত করে মন্দিরে রক্ত ঝরানোর জন্য প্রস্তুত ছিলেন, যাতে অশুচি হয়ে যাওয়ার কারণে মন্দিরের দরজা ৩ দিনের জন্য বন্ধ রাখতে হয়। তিনি বলেছিলেন, ‘‘যদি মন্দিরের মেঝেতে রক্ত ঝরত, তাহলে পুরোহিত শুচিকার্যের জন্য তিনদিন মন্দিরের দরজা বন্ধ রাখতে বাধ্য হতেন।’’
রাহুল ঈশ্বরের বক্তব্যের এক দিন আগেই কেরালা দেভোস্বম মন্ত্রী কাডাক্কামপল্লি সুরেন্দ্রন দাবি করেছিলেন যে আয়াপ্পা মন্দিরে অপবিত্র কারর চক্রান্ত যথা সময়ে পুলিশি হস্তক্ষেপে বন্ধ করা গেছে। তিনি বলেছেন, আয়াপ্পা ধর্মসেনা প্রেসিডেন্টের এই বক্তব্যের ফলে ভক্তদের ষড়যন্ত্র প্রকাশ্য এসে পড়ল।
গত সপ্তাহে শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ নিয়ে পরপর নাটকীয় ঘটনা ঘটে। সুপ্রিম কোর্টের সব বয়সের মহিলাদের শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশাধিকার নিয়ে রায়ের পরেও অন্তত এক ডজন মহিলাকে মন্দিরে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়। গত ২৮ সেপ্টেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ শবরীমালা মন্দিরে ঋতুযোগ্য বয়সের মহিলাদের প্রবেশাধিকার দেয়।
Read Full Story in English