শবরীমালায় অশান্তি জারি, দুই মহিলাকে মন্দির চত্বরে প্রবেশে বাধা

বিপুল সংখ্যক আয়াপ্পা ভক্তের বিক্ষোভের সামনে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করার ব্যাপারে কোনো নির্দেশ দেয়নি কেরালা সরকার। ফলে বিক্ষভের সামনে আর এগোতে না পেরে বেস ক্যাম্পে ফিরে আসতে বাধ্য হন কনকদুর্গারা। 

বিপুল সংখ্যক আয়াপ্পা ভক্তের বিক্ষোভের সামনে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করার ব্যাপারে কোনো নির্দেশ দেয়নি কেরালা সরকার। ফলে বিক্ষভের সামনে আর এগোতে না পেরে বেস ক্যাম্পে ফিরে আসতে বাধ্য হন কনকদুর্গারা। 

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

কেরালার দুই মহিলা বিন্দু এবং কনকদুর্গা

মন্দির চত্বর থেকে ১ কিলোমিটার দূরে ছিলেন তাঁরা। কেরালার দুই ঋতুকালীন বয়সের মহিলা। কিন্তু মূল মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হল না তাঁদের। সোমবার সকালে আয়াপ্পা ভক্তদের বিক্ষোভের জেরে মহিলা দুজনকে ফিরে আসতে হল পাম্বা বেস ক্যাম্পে। এক দিন আগে রবিবার চেন্নাই-এর এক মানবাধিকার সংগঠনের ৬ জন সদস্যকেও বিগ্রহের দর্শন করতে না দিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

Advertisment

কেরালার কোঝিকোড় এবং মল্লপুরমের বিন্দু এবং কনকদুর্গা ট্রেক করে মারাকুট্টাম পৌঁছন। সঙ্গে পুলিশি নিরাপত্তা থাকা সত্ত্বেও তাঁদের আর এগোতে দেওয়া হয় না। বিন্দু পিটিআই-কে জানিয়েছেন, "আমরা দেবতার দর্শন করতে এসেছি। শীর্ষ আদালতের রায় মেনে আমাদের পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হোক"।

আরও পড়ুন, বাজপেয়ীর স্মৃতিতে ১০০ টাকার কয়েন প্রকাশ কেন্দ্রের

বিপুল সংখ্যক আয়াপ্পা ভক্তের বিক্ষোভের সামনে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করার ব্যাপারে কোনো নির্দেশ দেয়নি কেরালা সরকার। ফলে বিক্ষভের সামনে আর এগোতে না পেরে বেস ক্যাম্পে ফিরে আসতে বাধ্য হন কনকদুর্গারা।

Advertisment

গত ২৮ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতি নিয়ে গঠিত বিশেষ বেঞ্চ রায় দেয়, কেরালার শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন সব বয়সের মহিলারা। ঐতিহাসিক এই রায় নিয়ে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল রায়ের পর থেকেই। আয়াপ্পা ডিভোটিজ অ্যাসোসিয়েশন-এর পাশাপাশি নাইয়ার সোসাইটি এবং দিল্লির চেতনা কনশিয়েন্স অব উইমেন-এর পক্ষ থেকেও রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানানো হয়। তাদের মতে, শীর্ষ আদালতের রায় “অসমর্থনযোগ্য এবং বিরক্তিকর”।

Read the full story in English

Sabarimala