সমাজবাদী পার্টির সাংসদ আজম খান, তাঁর স্ত্রী তানজিন ফতিমা ও ছেলে আবদুল্লা আজমকে বুধবার জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিল উত্তর প্রদেশের রামপুরের এক স্থানীয় আদালত। আবদুল্লার জন্মের শংসাপত্র জাল করার মামলায় তাঁদের জামিনে আবেদন খারিজ হয়ে যায় আদালতে। তারপরেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রামপুর (শহর)-এর সার্কেল অফিসার বিদ্যা কিশোর শর্মা বলেন, আজম খানদের আদালতেই গ্রেফতার করা হয়। সে সময়ে তাঁরা অতিরিক্ত ষষ্ঠ জেলা বিচারকের কাছে আত্মসমর্পণ করতে যাচ্ছিলেন।
বিদ্যা কিশোর শর্মা জানিয়েছেন, ওঁরা আদালতে আত্মসমর্পণ করতে এসেছিলেন, সে সময়ে তাঁদের আদালতের বাইরে গ্রেফতার করে বিচারকের সামনে হাজির করা হয়। ওঁদের ২ মার্চ পর্যন্ত জেল হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। আমরা অন্য মামলাতেও ওঁদের হেফাজতে নেবার চেষ্টা করছি। ওঁদের জাল বার্থ সার্টিফিকেটের এক মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে।
আজম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আরও বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। খোদ আজমের বিরুদ্ধে গত বছরের এপ্রিল মাস থেকে ৮৬টি মামলা দায়ের হয়েছে।
सत्ता का दुरुपयोग करने वालों का भ्रम टूट रहा है। @samajwadiparty नेता आजम खान का जेल जाना भ्रष्टाचार पर सरकार के जीरो टॉलरेंस का नतीजा है। यह संदेश साफ है कि दोषी चाहे जितना भी ताकतवर हो, योगी सरकार में उसके प्रति नरमी नहीं बरती जाएगी। @yadavakhilesh https://t.co/l7k88yFwkz
— Mrityunjay Kumar (@MrityunjayUP) February 26, 2020
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের মিডিয়া উপদেষ্টা মৃত্যুঞ্জয় কুমার বলেন, আজম খান সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির জেরে জেলে যাচ্ছেন।
গত বছর জুলাই মাসে পাসপোর্ট পাবার জন্য জাল নথি দায়ের করার অভিযোগে রামপুরের সিভিল লাইনস থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। এফআইআর দায়ের করেছিলেন স্থানীয় বিজেপি নেতা আকাশ সাক্সেনা।