ত্রিপুরায় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস থেকে গ্রেফতার সাত রোহিঙ্গা

রেল নিরাপত্তা বাহিনীর অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর লক্ষণ দেব বর্মণ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানিয়েছেন, ধর্মনগর স্টেশন চত্বরে কয়েকজনের আচরণ এবং কার্যকলাপ সন্দেহজনক মনে হওয়ায় নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁদের আটক করেন।

রেল নিরাপত্তা বাহিনীর অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর লক্ষণ দেব বর্মণ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানিয়েছেন, ধর্মনগর স্টেশন চত্বরে কয়েকজনের আচরণ এবং কার্যকলাপ সন্দেহজনক মনে হওয়ায় নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁদের আটক করেন।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
rohingya

রবিবার ত্রিপুরাতে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস থেকে সাতজন রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার করল পুলিশ। আসামে যাচ্ছিলেন গ্রেফতার হওয়া সাত রোহিঙ্গা। উত্তর ত্রিপুরার ধর্মনগর রেল স্টেশন থেকে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

Advertisment

রেল নিরাপত্তা বাহিনীর অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর লক্ষণ দেব বর্মণ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানিয়েছেন, ধর্মনগর স্টেশন চত্বরে কয়েকজনের আচরণ এবং কার্যকলাপ সন্দেহজনক মনে হওয়ায় নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁদের আটক করেন।

গ্রেফতার হওয়া ৬টি মেয়ে এবং একটি ছেলে, প্রত্যেকেরই বয়স ১৮-এর নীচে।

Advertisment

লক্ষণ দেব বর্মণ জানিয়েছেন, "ওরা সবাই জেনারেল ক্যাটেগরির টিকিটে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে উঠেছিল। আসামের বদরপুর জংশন পর্যন্ত টিকিট ছিল ওদের। স্টেশনে ওদের আচরণ সন্দেহজনক লেগেছিল। তাই আটক করা হয়েছিল। পরে জানা যায় ওরা মায়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা"।

আরও পড়ুন, রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে কেন প্রশ্নের মুখে ভারত?

রবিবার বিকেলেই গ্রেফতার হয়া সাতজনকে ধর্মনগর মহিলা থানার জিম্মায় দিয়ে দেওয়া হয়। উত্তর ত্রিপুরার জেলা পুলিশের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ভানুপদা চক্রবর্তী জানিয়েছেন আটক করা রোহিঙ্গাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

চলতি বছরের শুরুতেই ত্রিপুরা থেকে ৬৭ জন রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এদের মধ্যে ৩১ জন টানা ৪ দিন ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমানায় আটকা পড়েছিলেন। বাংলাদেশ থেকে প্রবেশানুমতি মেলেনি। পরে ত্রিপুরা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয় এদের।

Rohingya