/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/12/sohrabuddin_sheikh.jpg)
সোহরাবুদ্দিন শেখ ও তাঁর স্ত্রী। ফাইল ছবি, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
সোহরাবুদ্দিন ভুয়ো সংঘর্ষ মামলায় নয়া মোড়। ২২ জন অভিযুক্তকেই বেকসুর খালাস করল মুম্বইয়ে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত। এ ঘটনার সঙ্গে অভিযুক্তদের কোনও যোগসূত্রের প্রমাণ না মেলায় তাঁদের শেষ পর্যন্ত বেকসুর খালাস করা হল বলে আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে। অভিযুক্তরা সকলেই পুলিশকর্মী। যাঁদের মধ্যে কয়েকজন অবসরগ্রহণ করেছেন। ২২ জনের বিরুদ্ধে খুন ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করা হয়েছিল। সোহরাবুদ্দিনের পাশাপাশি, তাঁর স্ত্রী ও ঘনিষ্ঠ তুলসীরাম প্রজাপতিকেও হত্যার অভিযোগ উঠেছিল।
২০০৫ সালের ২৬ নভেম্বর আহমেদাবাদে সোহরাবুদ্দিনকে হত্যা করা হয়। তিন দিন পর তাঁর স্ত্রীকে হত্যা করা হয়। ২০০৬ সালের ২৭ ডিসেম্বর গুজরাত-রাজস্থান সীমানায় প্রজাপতিকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় ২২ জনকে অভিযুক্ত করেছিল সিবিআই। ২০০৭ সালের নভেম্বরে এ মামলার বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়। ২১০ জন সাক্ষীর বক্তব্য খতিয়ে দেখে আদালত।
আরও পড়ুন, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই আত্মসমর্পণ করতে হবে সজ্জনকে
Sohrabuddin Shaikh, Tulsiram Prajapati alleged fake encounters & murder of Kausarbi: All 22 accused acquitted of all charges including murder, criminal conspiracy. Court says prosecution could not prove nexus of accused with the alleged offence @IndianExpress
— Sadaf Modak (@sadafmodak) December 21, 2018
উল্লেখ্য, দুষ্কৃতীদের ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় নাম ছিল সোহরাবুদ্দিনের। ২০০৫ সালের ২৩ নভেম্বর স্ত্রী কৌসেরবি ও তুলসীরাম প্রজাপতির সঙ্গে হায়দরাবাদ থেকে মহারাষ্ট্রের সাংলি যাচ্ছিলেন তাঁরা। সে পথেই তাঁদের অপহরণ করা হয় বলে অভিযোগ। সোহরাবুদ্দিন ও কৌসেরবিকে গুজরাতে নিয়ে যাওয়া হয়।
অন্যদিকে, রাজস্থানের ভিলওয়ারা থেকে গ্রেফতার করা হয় প্রজাপতিকে। সোহরাবুদ্দিন লস্কর-এ-তইবা দলের হয়ে কাজ করত বলে দাবি করেছিলেন অভিযুক্তরা। সেদিন এক বড় রাজনৈতিক দলের নেতাকে হত্যার ষড়যন্ত্রেই গুজরাত যাচ্ছিলেন সোহরাবুদ্দিন, এমনই দাবি তুলেছিলেন অভিযুক্তরা।
Read the full story in English