আরটিআই-এর আওতায় সুপ্রিম কোর্ট-প্রধান বিচারপতিও? চূড়ান্ত রায় আজ

২০১০ সালে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হন দেশের শীর্ষ আদালতের সেক্রেটারি জেনারেল ও সেন্ট্রাল পাবলিক ইনফরমেশন অফিসার। চলতি বছরের এপ্রিলে এ মামলায় রায় ‘রিজার্ভ’ রাখে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ।

২০১০ সালে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হন দেশের শীর্ষ আদালতের সেক্রেটারি জেনারেল ও সেন্ট্রাল পাবলিক ইনফরমেশন অফিসার। চলতি বছরের এপ্রিলে এ মামলায় রায় ‘রিজার্ভ’ রাখে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
supreme court, সুপ্রিম কোর্ট

সুপ্রিম কোর্ট।

তথ্যের অধিকার আইনের (আরটিআই) আওতায় কি আসবে সুপ্রিম কোর্ট? আরটিআই-এর অধীনে কি পড়বেন দেশের প্রধান বিচারপতি? বুধবারই এ নিয়ে চূড়ান্ত রায় দিতে চলেছে দেশের শীর্ষ আদালত। দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জমা পড়েছিল। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই দেশের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি এনভি রামানা, বিচারপতি সঞ্জীব খন্না ও বিচারপতি দীপক গুপ্তার বেঞ্চে বুধবার দুপুর ২টোয় রায় পাঠ করবে।

Advertisment

আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে জারি রাষ্ট্রপতি শাসন

উল্লেখ্য, প্রায় ১০ বছর আগে ২০০৯ সালে একটি মামলায় দিল্লি হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল, আরটিআই আইনে তথ্য প্রকাশে প্রধান বিচারপতির দফতর ও সুপ্রিম কোর্টও দায়বদ্ধ। ২০১০ সালে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন দেশের শীর্ষ আদালতের সেক্রেটারি জেনারেল ও সেন্ট্রাল পাবলিক ইনফরমেশন অফিসার। চলতি বছরের এপ্রিলে এই মামলায় রায় ‘রিজার্ভ’ রাখে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ।

আরও পড়ুন: কে বানাবে রাম মন্দির? অযোধ্যায় তুমুল বাক-বিতণ্ডা

Advertisment

প্রসঙ্গত, বিচারকদের সম্পত্তির বিবরণ জানতে চেয়ে ২০০৭ সালে আরটিআই আবেদন দাখিল করেন সুভাষচন্দ্র আগরওয়াল নামের এক সমাজকর্মী। কিন্তু তথ্য প্রকাশ না করায় সেন্ট্রাল ইনফরমেশন কমিশনের (সিআইসি) দ্বারস্থ হন তিনি। এই আবেদনের প্রেক্ষিতে তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দেয় সেন্ট্রাল ইনফরমেশন কমিশন। সিআইসি-র এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানানো হয় দিল্লি আদালতে।

Read the full story in English

supreme court