/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/07/supreme-court-.jpg)
৩১ ডিসেম্বর, ২০১০-এর মধ্যে যেসব পিটিটিআই প্রশিক্ষণ প্রাপ্তরা হাইকোর্ট অথবা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন, কেবল তাঁরাই চাকরি পাবেন।
৩৭৭ ধারা নিয়ে আগামিকাল সুপ্রিম কোর্টে যে শুনানি রয়েছে তা পিছোচ্ছে না। এ নিয়ে কেন্দ্রের আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন শীর্ষ আদালত। ২০১৩ সালে সুপ্রিম কোর্ট সমকামী যৌনতাকে অপরাধ বলে রায় দিয়েছিলেন। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কেন্দ্র যে আবেদন করেছিল, সেই সংক্রান্ত মামলার শুনানির দিন ধার্য রয়েছে আগামিকাল, মঙ্গলবার। কেন্দ্রের তরফ থেকে একটি আবেদনে জানানো হয়, এ ব্যাপারে তাদের বক্তব্য ফাইল করতে আরও কিছু সময় লাগব, ফলে আগামিকালের নির্ধারিত শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হোক। সে আবেদন শীর্ষ আদালতে সোমবার খারিজ হয়ে গেল।
প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ কেন্দ্রের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। ওই বেঞ্চে প্রধান বিচারপতি ছাড়াও সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিচারপতি এ এম খানউইলকর ও বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ও।
২০০৯ সালে দিল্লি হাইকোর্ট প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেকার সম্মতিসূচক সমলিঙ্গের যৌনতাকে অপরাধ নয় বলে জানিয়েছিলেন। দিল্লি হাইকোর্টের সেই রায়কে খারিজ করে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারানুসারে এ ধরনের যৌনতাকে ‘বেআইনি’ বলে আখ্যা দেন শীর্ষ আদালত। এরপর এই রায় খতিয়ে দেখার আবেদন জানিয়ে রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়।
ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা অনুযায়ী সমকামী যৌনতাকে অপ্রাকৃতিক বলে চিহ্নিত করে তাকে শাস্তিমূলক অপরাধ বলে গণ্য করা হয়েছে। এ জন্য ১০ বছর পর্যন্ত কারাবাস এবং জরিমানারও বিধি রয়েছে।