উত্তরাখণ্ড বিপর্যয়ের মধ্যেই ফের দুর্যোগ। বৃহস্পতিবার ধৌলি গঙ্গা নদীর জলের স্তর তীব্র আকার ধারণ করেছে। রীতিমতো বিপদ সীমার উপর দিয়ে ছুটে চলেছে নদী। এই পরিস্থিতিতে তপোবন সুড়ঙ্গের উদ্ধার কাজ অস্থায়ীভাবে স্থগিত করতে বাধ্য হল উদ্ধারকারী দল। এখনও পর্যন্ত জানান গিয়েছে ওই সুড়ঙ্গটিতে প্রায় ২৫ থেকে ৩৫ জন চার দিনেরও বেশি সময় ধরে আটকে আছেন।
নদীর জলস্তর ফের বাড়তেই সুড়ঙ্গের মধ্যে সে সমস্ত সুরক্ষাকর্মীরা কাজ করছিলেন তাঁরা বেরিয়ে আসেন। যদিও ভারী ভারী মেশিন বের করে আনা সম্ভব হয়নি। এখনও অনেক প্রয়োজনীয় সামগ্রী রয়ে গিয়েছে সেখানে। চামোলির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট স্বাতী এস বাহাদুরিয়া জানান, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে কাজ সাময়িকভাবে থামানো হয়েছে।
রবিবার, উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার জোশীমঠে একটি হিমবাহ ভেঙে অলকানন্দা নদীতে তুষারপাত সৃষ্টি করে যা বিপর্যয়ের আকার ধারণ করে। নির্মীয়মান জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিকে কার্যত ধুয়ে নিয়ে যায় জলস্রোত। একাধিক সংস্থাগুলির কর্মীরা সেই বিদ্যুৎ প্রকল্পের একটি টানেলের ভিতরে আটকা পড়ে যান। এখনও সেখানে ২৫-৩৫ শ্রমিক আটকে রয়েছেন। মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩৪-এ।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন