New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/06/swiss-bank-modi.jpg)
মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে যে এই পরিবর্তনের সম্ভাব্য কারণ নিয়ে তারা সুইস কর্তৃপক্ষের কাছে প্রাসঙ্গিক তথ্যের বিশদ বিবরণ চেয়েছে।
Indians’ funds in Swiss banks: এই তথ্য অস্বীকার করে ভারত সরকার। অর্থমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, এই আমানত সম্পর্কে বিশদ যাচাই করতে সুইস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে যে এই পরিবর্তনের সম্ভাব্য কারণ নিয়ে তারা সুইস কর্তৃপক্ষের কাছে প্রাসঙ্গিক তথ্যের বিশদ বিবরণ চেয়েছে।
Swiss banks: শুক্রবারই প্রকাশ্যে আসে একটি তথ্য, যেখানে বলা হয়েছে গত এক বছরে সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কে ভারতীয়দের কালো টাকার পরিমাণ বেড়েছে ২৮৬ শতাংশ। যদিও শনিবার এই তথ্য অস্বীকার করে ভারত সরকার। অর্থমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, এই আমানত সম্পর্কে বিশদ যাচাই করতে সুইস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
এক বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক জানিয়েছে, "১৮ জুন মিডিয়াতে কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে ২০২০ সালে সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয়দের টাকা বেড়ে হয়েছে ২০,৭০০ কোটি, ২০১৯ সালের শেষে যা ছিল ৬,৬২৫ কোটি টাকা। যেখানে আগের ২ বছর টাকার পরিমাণ কমেছিল। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, গত ১৩ বছরে এটাই সর্বোচ্চ আমানত।"
আরও পড়ুন, ‘তৃতীয় ঢেউ অনিবার্য ধরেই হটস্পট চিহ্নিত করুক রাজ্যগুলো’, পরামর্শ এইমস প্রধানের
মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে যে এই পরিবর্তনের সম্ভাব্য কারণ নিয়ে তারা সুইস কর্তৃপক্ষের কাছে প্রাসঙ্গিক তথ্যের বিশদ বিবরণ চেয়েছে। সুইৎজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২০ সালে তা ২০,৭০০ কোটি টাকায় পৌঁছেছে সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয়দের গচ্ছিত জমা টাকার পরিমাণ।
সুইস ব্যাঙ্কের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গ্রাহকদের অ্যাকাউন্টে জমা অর্থ কমলেও বন্ড, সিকিউরিটিজ় ও অন্যান্য ভাবে সুইস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত অর্থ বিপুল ভাবে বেড়েছে। অর্থমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, যে অঙ্কের টাকা বৃদ্ধির কথা বলা হয় তা সুইস ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক কর্তৃক প্রকাশিত পরিসংখ্যান কিন্তু আদৌ তা হিসেব বহির্ভূত টাকা কি না, কিংবা কত টাকা রয়েছে, সেই তথ্য রিপোর্টে উল্লেখ নেই।
আরও পড়ুন, আকাশপথে ‘অজেয়’ হবে ভারত, ঢেলে সাজানো হচ্ছে বায়ুসেনাকে
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের প্রচারে মোদী বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে তিন বছরে বিদেশে গচ্ছিত সমস্ত কালো টাকা দেশে ফিরিয়ে এনে গরিবদের মধ্যে বিলি করে দেবেন। সাড়ে ৬ বছর পেরিয়ে গেলেও সে বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। এরই মধ্যে এমন রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসায় তৈরি হয়েছে নয়া বিতর্কের।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন