/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/03/greta.jpg)
গ্রেটা থুনবার্গ। বয়স ষোল। খবরের শিরনামে উঠে এল সুইডিশ কিশোরীর নাম। ২০১৯ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হলেন গ্রেটা। জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহতা মেয়েটা বুঝেছিল শৈশবেই। তারপর থেকে শুরু লড়াই। মালালা ইউসুফজাই-এর পর এই প্রথম এত অল্পবয়সি কারর নাম মনোনীত হল নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য।
নরওয়ের মনোনয়ন দলের সদস্য ফ্রেডি আন্দ্রে জানিয়েছেন, "গ্রেটা যে অসমান্য লড়াই লড়ছে বিশ্ব শান্তির ক্ষেত্রে তার অবদান উল্লেখযোগ্য"।
”This movement had to happen, we didn’t have a choice.”
8 of us write in 5 newspapers across Europe today. @Luisamneubauer@AnunaDe@AlexandriaV2005@HollyWildChild@kgantois@adelaidecharli2@AnnaUKSCN#FridayForFuture#SchoolStrike4climatehttps://t.co/AJALQclFT5
— Greta Thunberg (@GretaThunberg) March 15, 2019
আরও পড়ুন, ক্যালাইডোস্কোপ, ২০১৯: পরিবেশকে বন্ধু ভেবে ফ্যাশন ফিরুক অঙ্গে, বঙ্গে
নিজে প্রতিবাদ গড়ে তুলেছে, স্কুল ফাঁকি দিয়ে সেই প্রতিবাদে সামিল হওয়ার জন্য সহপাঠীদের উৎসাহও দিয়েছে গ্রেটা। দাবি ছিল জলবায়ু পরিবর্তন যাতে দ্রুত আটকানো যায়, অবিলম্বে সেরকম পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সুইডেনের সীমানা ছাড়িয়ে ইয়োরোপীয় নেশনের অন্য দেশেও পৌঁছে গিয়েছে সেই প্রতিবাদের ঢেউ।
Fridays for future. The school strike continues! #climatestrike#klimatstrejk#FridaysForFuturepic.twitter.com/5jej011Qtp
— Greta Thunberg (@GretaThunberg) September 16, 2018
"যুদ্ধ এবং দেশে দেশে অনৈক্যের পেছনে অন্যতম বর কারণ জলবায়ুর পরিবর্তন" এক সংবাদপত্রকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই বললেন ফ্রেডি আন্দ্রে।
গ্রেটার সপ্তাহিক প্রতিবাদ আন্দোলনের সূচনা ২০১৮-র অগস্টে। নিজেই নিজের বাইক চালিয়ে পৌঁছে যায় সুইডেনের পার্লামেন্টে। হাতে ব্যানার, 'স্কুল স্ট্রাইক ফর ক্লাইমেট।' । স্কুলের সহপাঠী থেকে স্বজন পড়শিদের মধ্যে গ্রেটা ছড়িয়ে দিতে থাকে পরিবেশ সচেতনতা। আন্দোলন পরিচিতি পায় #FridaysForFuture নামে।