ভ্যাকসিন অনুমোদন করা হলেও ভারতে করোনার বিলিতি স্ট্রেনের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। মঙ্গলবার প্রায় ২০ জনের দেহে পাওয়া গেল এই ভাইরাসের উপস্থিতি। এখনও পর্যন্ত দেশে এই স্ট্রেনে আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে ৫৮।
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, "যাঁদের দেহ এই ভাইরাসের স্ট্রেনের উপস্থিতি রয়েছে তাঁদের সিঙ্গল রুমে আইসোলেট করে রাখা হয়েছে। প্রতিটি রাজ্য সরকার এই স্বাস্থ্য কাঠামো রেখেছে এই স্ট্রেনের জন্য। যারা এই রোগীদের সংস্পর্শে এসেছেন তাঁদেরকেও আইসোলেট এবং পর্যবেক্ষণে রাখা হচ্ছে। তবে এখন যে পরিস্থিতি সেখানে বাকি সমস্ত যাত্রীদেরও খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে, করোনার নয়া স্ট্রেনের হদিশ পাওয়ার পর থেকে আতঙ্কে ভুগছে ব্রিটেন। বহু মানুষের শরীরে মিলেছে এই স্ট্রেন। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে সোমবার নতুন করে ব্রিটেনে লকডাউন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। করোনার দাপট রুখতে এই পদক্ষেপ করেছে ব্রিটিশ সরকার। জনসন জানিয়েছেন, করোনাভাইরাসের নয়া স্ট্রেন দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। আর এই সংক্রমণের গতি রুখতে দ্রুত পদক্ষেপ প্রয়োজন ছিল।
ব্রিটেনে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত এই লকডাউন কার্যকর থাকবে।অন্যদিকে, মোদী বলেন, “আমরা বিশ্বের বৃহত্তম টিকা কর্মসূচীর সামনে রয়েছি। পুরো দেশের বিজ্ঞানী এবং গবেষকদের কাছে আমরা ঋণী। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা দুটি কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরি করেছেন। দেশ আজ বিজ্ঞানীদের জন্য গর্বিত।”
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন