উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যে সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির এক ছাত্রকে হোস্টেলের বাকিরা মারধর করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নবী হজরত মোহাম্মদের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য এবং ইন্টারনেটে পোস্ট করার অভিযোগে এই ঘটনা বলে জানা গিয়েছে। স্কুলের তরফে, ইতিমধ্যেই অভিযুক্তকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। ওই ছাত্রের 'কু-মন্তব্য' নিয়ে তদন্তেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্কুল সূত্রে খবর, ইজরায়েল হামাস যুদ্ধ নিয়ে তর্কাতর্কি চলছিল। সেই সময়ই নবীর বিরুদ্ধে ওই ছাত্র কুমন্তব্য করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে। স্কুলের এক আধিকারিক বলেছেন, 'আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ওই ছাত্রের বহিষ্কার এবং এফআইআরের দাবি জানিয়েছে। কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ করেনি।' স্কুল কর্তার কথায়, হস্টেলের অন্যান্য আবাসিকরা অভিযুক্ত ছাত্রটিকে একটি ঘরে আটকে রেখে মারধর করেছে। পাশাপাশি, নবি সম্পর্কে আপত্তিকর পোস্ট বাতিলের জন্যও জোরাজোরি করে।
মারধরের পর কোনও মতে প্রহৃত ছাত্রটি যখন প্রকটারের দফতরের দিকে ছুটে যাচ্ছিল তখনই তাঁকে ধরে ফেলে নিরাপত্তারক্ষীরা। অভিযুক্ত ছাত্রের অভিভাবকদের খবর দেওয়া হলে গত রাতে তাঁকে বাড়িতে নিয়ে যায় অভিভাবকরা। তবে অভিযুক্ত ছাত্রের অভিভাবকরাও এই ইস্যুতে কোনও অভিযোগ করেনি।
নবীকে নিয়ে অশালীন কথা, হস্টেলে হুলস্থূল, বেধড়ক মার ছাত্রকে
ইজরায়েল হামাস যুদ্ধ নিয়ে তর্কাতর্কি চলাকালীন ভয়ঙ্কর কাণ্ড।
Follow Us
উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যে সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির এক ছাত্রকে হোস্টেলের বাকিরা মারধর করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নবী হজরত মোহাম্মদের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য এবং ইন্টারনেটে পোস্ট করার অভিযোগে এই ঘটনা বলে জানা গিয়েছে। স্কুলের তরফে, ইতিমধ্যেই অভিযুক্তকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। ওই ছাত্রের 'কু-মন্তব্য' নিয়ে তদন্তেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্কুল সূত্রে খবর, ইজরায়েল হামাস যুদ্ধ নিয়ে তর্কাতর্কি চলছিল। সেই সময়ই নবীর বিরুদ্ধে ওই ছাত্র কুমন্তব্য করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে। স্কুলের এক আধিকারিক বলেছেন, 'আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ওই ছাত্রের বহিষ্কার এবং এফআইআরের দাবি জানিয়েছে। কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ করেনি।' স্কুল কর্তার কথায়, হস্টেলের অন্যান্য আবাসিকরা অভিযুক্ত ছাত্রটিকে একটি ঘরে আটকে রেখে মারধর করেছে। পাশাপাশি, নবি সম্পর্কে আপত্তিকর পোস্ট বাতিলের জন্যও জোরাজোরি করে।
মারধরের পর কোনও মতে প্রহৃত ছাত্রটি যখন প্রকটারের দফতরের দিকে ছুটে যাচ্ছিল তখনই তাঁকে ধরে ফেলে নিরাপত্তারক্ষীরা। অভিযুক্ত ছাত্রের অভিভাবকদের খবর দেওয়া হলে গত রাতে তাঁকে বাড়িতে নিয়ে যায় অভিভাবকরা। তবে অভিযুক্ত ছাত্রের অভিভাবকরাও এই ইস্যুতে কোনও অভিযোগ করেনি।