শক্তিশালী হচ্ছে ফণী। যার উৎস দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর। সেখানে গভীর নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। কোথায় কোথায় আছড়ে পড়বে তা নিয়ে এই মূহুর্তে নানা মুনির নানা মত রয়েছে। যেখানে এই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়বে, তছনছ হতে পারে সেসব এলাকা।
আবহাওয়া দফতর তরফে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলবর্তী এলাকা দিয়ে বয়ে যাবে ৭০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া। সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেশি হওয়ায় ঘূর্ণিঝড়টি প্রচণ্ড শক্তিশালী হয়ে উঠবে বলে একপ্রকার নিশ্চিত আবহাওয়াবিদরা।
আরও পড়ুন: ‘মার্কিন নাগরিক’কে দিয়ে ভোট প্রচার, বিজেপির বিরুদ্ধে কমিশনের দ্বারস্থ তৃণমূল
আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যে আছড়ে পড়বে ঝড়। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মারাত্মক আকার নেবে ঘূর্ণিঝড়। ৩০ এপ্রিলের পর থেকে আস্তে আস্তে উত্তর-পশ্চিম দিকে সরে যাবে। তারপরে উত্তর-পূর্ব দিকে প্রত্যাবর্তিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কেরলে ২৯ ও ৩০ এপ্রিল বজ্র বিদ্যুৎ সহ ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে জেরে এই একই দিনে উপকূলবর্তী এলাকাতেও হবে ভারী বৃষ্টিপাত। আবহবিদদের একাংশের মতে ১ মে তামিলনাড়ু বা অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে এই ঘূর্ণিঝড়। পশ্চিমবঙ্গের উপকূলের কাছ দিয়ে বয়ে যাবে ঘূর্ণিঝড়। যার ফলে ঝড়ের খানিক আঁচ পড়তে পারে কলকাতা-সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গে। ঘূর্ণিঝড় চলে গেলে ফের চড়বে তাপমাত্রার পারদ।
Read the full story in English