Advertisment

ফাইজার ভ্যাকসিন ব্যবহারে অনুমতি, বিশ্বকে বাঁচাতে বড় সিদ্ধান্ত WHO-এর

২০২০-এর পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তাই ২০২১কে সুরক্ষিত রাখতে ফাইজার ভ্যাকসিন ব্যবহারের জরুরিকালীন অনুমোদন দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

২০২০ সাল পুরোটাই কেটেছে করোনা হানায়। এদিকে, নতুন বছরেও স্বস্তি নেই। ব্রিটেনের করোনা স্ট্রেনে চিন্তা বাড়ছে গোটা বিশ্বে। সংক্রমণ রুখতে সবরকম পদক্ষেপ নেওয়া হলেও এড়ানো গেল না। ইউরোপ, ভারত, চিন-সহ একাধিক দেশে পাওয়া গিয়েছে এই নয়া ভাইরাস। ২০২০-এর পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তাই ২০২১কে সুরক্ষিত রাখতে ফাইজার ভ্যাকসিন ব্যবহারের জরুরিকালীন অনুমোদন দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO).

Advertisment

হু-এর এই অনুমোদনের ফলে অনেক দেশই উপকৃত হবে। ইতিমধ্যেই ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকায় এই ভ্যাকসিন উপলব্ধ করার ব্যবস্থা চলছে। বৃহস্পতিবার এই ভ্যাকসিন ব্যবহারে অনুমতি দেওয়ার পর সব দেশ যাতে অনুমোদন দিতে পারে তাই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে হু, এমনটাই জানান হয়েছে।

আরও পড়ুন, ২০২১-র শুরুতেই সুস্বাস্থ্য প্রার্থনা মোদীর, কৃষকদের পাশে থাকার আশ্বাস রাহুলের

অন্যদিকে ভারতে ওষুধ নিয়ন্ত্রক প্রস্তুতকারী সংস্থা শুক্রবার বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে বৈঠক সেরেছে। সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া এবং ভারত বায়োটেককে জরুরিকালীন টিকাকরণের অনুমোদন দেওয়া হবে কি না সেই বিষয়টি নিয়ে। নতুন বছরের সূচনা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশে করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে প্রস্তুতি তুঙ্গে। ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২ জানুয়ারি থেকে দেশের প্রতিটি রাজ্যে করোনা ভ্যাকসিনের ড্রাই-রান শুরু করা হবে।

আরও পড়ুন, নয়া করোনা স্ট্রেন মিলল চিনেও, নতুন বছরে বাড়ল চিন্তা

প্রতিষেধক দেওয়ার জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি পরিকাঠামোগত দিক দিয়ে কতটা তৈরি, সেটা দেখে নেওয়াই ড্রাই রানের লক্ষ্য৷ ভারতে প্রাথমিক ভাবে ৩০ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে৷

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

WHO
Advertisment