/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/vaccine-lead.jpg)
করোনা ভাইরাসের ফের শক্তিবৃদ্ধির মাঝেই বিশ্বজুড়ে একের পর ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়ালের খবর সামনে এসেছিল। অক্সফোর্ড, মডার্ণা থেকে ভারত বায়োটেক সকল সংস্থাই জানায় যে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে জোরকদমে। করোনা প্রতিষেধকের বাজারে আসা এখন কেবল সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু এবার সম্পূর্ণ অন্য সুর শোনা গেল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু)।
বুধআরই হু-এর বিশেষজ্ঞ দলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন সংস্থা ভ্যাকসিন তৈরির তৃতীয় ধাপে পৌঁছে গেলেও ২০২১ সালের আগে এই ভ্যাকসিন পাওয়ার আশাই নেই। হু-র এমারজেন্সি প্রোগামের প্রধান মাইক রায়ান জানান, হু-এর তরফে চেষ্টা করা হচ্ছে ভ্যাকসিনের বিতরণ প্রক্রিয়া যেন সঠিকভাবে হয়। সকলের কাছেই যেন পৌঁছতে পারে এই ভ্যাকসিন।
আরও পড়ুন, করোনায় অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের কামাল! জানুন ঠিক কী করবে এই ভ্যাকসিন
তিনি বলেন, "আমাদের কাজের অগ্রগতি বেশ ভাল। অনেক ভ্যাকসিন তৃতীয় ধাপে পৌঁছে গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত ভ্যাকসিনের হেরে যাওয়ার কোনও খবর নেই। পরীক্ষা পদ্ধতি যেভাবে চলছে সেখানে রোগীর দেহে প্রতিরধ ক্ষমতা তৈরি করতে পারছে ভ্যাকসিনগুলি।" সোশাল মিডিয়ার একটি ইভেন্টে মাইক রায়ান বলেন, "মানুষের কাছে এক ভ্যাকসিন পৌঁছতে আগামী বছর হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, করোনা অতিমারীতে এই ভ্যাকসিনের গুরুত্ব অনেকটা। হু-র বিজ্ঞানীর কথায়, "এই ভ্যাকসিন শুধুমাত্র ধনীদের জন্যও নয়, শুধু গরীবদের জন্যও নয়। ভ্যাকসিন বিশ্বের প্রতিটি মানুষের জন্য তৈরি করা হচ্ছে।"
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন