করোনা অতিমারী এবং অর্থনীতির সংকোচন সত্ত্বেও প্রথম দফায় ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে (আইআইটি) অফার এসেছে অনেক। ইনস্টিটিউটরা বলেছে যে ভার্চুয়াল প্লেসমেন্ট নিয়োগকারী এবং শিক্ষার্থীদের প্লেসমেন্ট সেল-এর মধ্যে ব্যবধান দূর করতে সাহায্য করেছে, বিশেষত এশীয় দেশগুলি থেকে অফারগুলি বৃদ্ধি পেয়েছে। আইআইটি-রুরকি এবং কানপুরের তরফে বলা হয় যে অনলাইন এবং অফলাইন মডেলে এই কাজ হয়েছে।
আইআইটি-কানপুরের চেয়ারম্যান ডঃ কন্তেশ বালানী বলেছেন “আমরা অনলাইন মোডে আরও ফোকাস করতে পারি। সংযোগের সমস্যা বা কলের-গুণমান কোনও যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগের সুযোগকে বাধা দিতে পারে না। তবুও, ভার্চুয়াল মোডটি ব্যবহার করে সংস্থাগুলি, বিশেষত আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি, যারা অন্যথায় ইনস্টিটিউটে এই প্লেসমেন্টে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তাদের উপকৃত করবে এই সিস্টেম।”
বেশিরভাগ আইআইটি-তে দেশীয় নিয়োগকারীদের বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। আইআইটি মাদ্রাজে চাকরি দেওয়ার প্রথম ১০ দিনের মধ্যে ৭৫৩টিরও বেশি অফার দেওয়া হয়েছে। তবে বিদেশী অফারের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে বলে জানিয়েছে আইআইটি-মাদ্রাজ ও কানপুর উভয়ই।
এর আগে, আমেরিকার একটি সংস্থা ১১ জন আইআইটি পড়ুয়াদের চাকরির সুযোগ বাতিল করেছেন, আইআইএম কলকাতাইয় বাতিল করেছে ৬ জনের নিশ্চিত চাকরির সুযোগ। দেশের প্রথম সারির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির এমন অবস্থায় চিন্তায় পড়েছে স্নাতক স্তরের শিক্ষার্থীরা। এরই মাঝে বিদেশি সংস্থাগুলির এমন সিদ্ধান্তে মাথায় হাত পড়েছিল আইআইটি, আইআইএম-এর কর্তৃপক্ষের।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন