আজকালকার কাজের যা ধরণ, অধিকাংশই রাতভর কাজ করেন। বাবা মায়েদের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ডেডলাইন, আর সন্তানদের সঙ্গী হোমওয়র্ক। ঘুমের সময় বদলে যাচ্ছে সবার। রাতের খাবার ভরপেট খেয়েই কাজ শুরু করলেন, তাও কিছু সময় যেতে না যেতেই খিদেয় পেট চুঁইচুঁই। দফায় দফায় চলছে ফ্রিজ খুলে তল্লাশি। অথচ পরের সকালে অফিসে আসার জন্য তৈরি হতে গিয়েই বুঝলেন গেল হপ্তায়ও যে কামিজটা অনায়াসে গলানো যেত, পরতে গিয়ে রীতিমত জিমনাস্টিক করতে হচ্ছে আপনাকে। কিন্তু উপায়, কাজের যা সময়, খুব বেশি শরীরচর্চার ফুরসত নেই এখন। এবার আপনার চোখে ভিলেন হবে সেই রাত দুপুরের পেট চুইইচুঁই।
মন ভরবে, খিদে কমবে আবার সঙ্গে মেদও, এমন উপায় নিশ্চয়ই আছে। আহা, গোটা দুনিয়াটাই ‘জালিম’ নয়। আসুন, একবার চোখ রাখা যাক সে ধরণের কিছু খাবার দাবারে।
লো ক্যালরির মাখনা খান। পেট ভরবে, আবার মেদও বাড়বে না। একটু সুস্বাদু করতে চাইলে মাখনার ওপর নুন গোলমরিচ মাখিয়ে নিন।
আমন্ড এবং ওয়ালনাট দুইই স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব উপকারী। আমন্ডে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ওয়ালনাট হাড় এবং মস্তিষ্কের গঠনে সাহায্য করে।
বাটার মিল্ক বা পাতি বাংলায় যাকে বলে ঘোল। হজম শক্তি ভালো করে। আবার পেটও দারু ভরা থাকে। রাজস্থান, গুজরাতের মতো অঞ্চলে দিন রাতের খাবারের পর ঘোল খাওয়ার চল রয়েছে।
চানা রোস্টেও প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। পেট ভর্তিও থাকে অনেকক্ষণ। ঘনঘন খিদে পাওয়া বন্ধ হবে।o