Advertisment

ডায়েট শুরুর আগে খেয়াল রাখুন এই দিকগুলো

সকালে ভারি ব্রেকফাস্ট করুন। না খেয়ে কখনও রোগা হওয়া সম্ভব নয়, এতে আরও ফুলে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। একজনের ডায়েট চার্ট অন্য জনের ওপর কার্যকর নাও হতে পারে, তাই যেকোনও ডায়েট প্ল্যান শুরু করার আগে কোনও ডায়েটিশিয়ানের সঙ্গে কথা বলে নিন।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

রোজ জিমে যাচ্ছেন, সাধের খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন রোগা হওয়ার তাগিদে, অথচ সেই একই জায়গায় আটকে আপনার ওজন, ভুঁড়িটিও বাড়ছে নিজের আনন্দে। তাহলে গলদ রয়েছে অন্য় জায়গাতেই। সঠিক নিয়ম না মানার কারণেই সমস্য়ার সমাধান হচ্ছে না হাজার চেষ্টার পরও। তাই রোগা হওয়ার আগে খেয়াল রাখুন এই দিকগুলো।

Advertisment

একজনের ডায়েট চার্ট অন্য জনের ওপর কার্যকর নাও হতে পারে, তাই যেকোনও ডায়েট প্ল্যান শুরু করার আগে কোনও ডায়েটিশিয়ানের সঙ্গে কথা বলে নিন। তাঁকে নিজের খাদ্যাভ্যাস জানিয়ে এবং আপনি  কী ওষুধ খান সেটা জানিয়ে তবেই ডায়েট চার্ট বানান।
সকালে ভারি ব্রেকফাস্ট করুন। না খেয়ে কখনও রোগা হওয়া সম্ভব নয়, এতে আরও ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই সব কিছুই খান কিন্তু দু’ঘণ্টা বিরতিতে আর কম পরিমাণে।
শরীরকে কষ্ট দিয়ে, না খেয়ে রোগা হওয়াটা একেবারেই বিজ্ঞানসম্মত নয়। একটা মোটিভেটিং ফ্যাক্টর সামনে রেখে ওজন কমান। টার্গেট সেট করে নিন।
সকালে মিনিট দশেক ফ্রি হ্য়ান্ড এক্সারসাইজ করুন। হাঁটুর সমস্যা থাকলে বা হাড় দুর্বল থাকলে একদম হাঁটবেন না বা ট্রেডমিল করবেন না। যে যাই বলুক না কেন, এতে ওজন কমানোর চেয়ে বেশি ক্ষতি হবে আপনার হাঁটুর।
ঘুমাতে যাওয়ার ১-২ ঘণ্টা আগে ডিনার সেরে নিন, পারলে রাত সাড়ে ন’টার মধ্যে। স্কিন ভাল হবেই যদি এক্সারসাইজ আর ডায়েট করেন।
হার্ড ড্রিঙ্কসের সঙ্গে বাদাম বা ভাজা জাতীয় খাবার খাবেন না।
ত্বকের সমস্যা হলে বিউটিশিয়ানের কাছে না গিয়ে চর্মরোগবিশেষজ্ঞ কাছে যান।
উপায় থাকলে দুপুরে একটা পাওয়ার ন্যাপ নিন। এতে শরীর এবং ত্বক দুই’ই ভাল থাকবে।

Advertisment