লাল শাক দিয়ে কুচো চিংড়ি
উপকরণ:
লাল শাক – ১টা বড় আঁটি
কুচো চিংড়ি – ২৫০ গ্রাম
কাঁচালঙ্কা – ৪টে
নুন – স্বাদমতো
শুকনো লঙ্কা – ২টি
রসুনকুচি – ১ টেবিলচামচ
চিনি – ১/২ চা-চামচ
কালোজিরে – ১ চা-চামচ
সর্ষের তেল – ২ টেবিলচামচ
যে কোনও আচারের তেল – ১ টেবিলচামচ
হলুদগুঁড়ো – ১/২ চা-চামচ
প্রণালী: শাক খুব মিহি করে কুচিয়ে ভাপিয়ে নিয়ে জল ঝরিয়ে নিন। মাছ ধুয়ে নুন-হলুদ মাখিয়ে রাখুন। কড়াইতে দু’রকম তেল দিয়ে গরম করুন। তেল গরম হলে তাতে রসুন, কালোজিরে ও শুকনো লঙ্কা চিরে ফোড়ন দিন। রসুন হাল্কা রং ধরলে নুন মাখানো চিংড়ি দিন ও দু’মিনিট রান্না করুন। এইবার ভাপানো শাক, নুন, চিনি ও সব দিয়ে মাঝারি আঁচে রান্না করুন। বেশ ভাজা ভাজা হয়ে গেলে চেরা কাঁচালঙ্কা দিয়ে নামিয়ে নিন। গরম ভাতে প্রথম পাতে দারুণ লাগবে।

কাজলি কলি
উপকরণ:
কাজলি মাছ – ৪০০ গ্রাম
নতুন আলু – ২টো (পাতলা করে কাটা)
পেঁয়াজকলি – ১০০ গ্রাম (লম্বা করে কাটা)
টম্য়াটো – ১টা বড় স্লাইস করা
কাঁচালঙ্কা – ৫টা চেরা
নুন – স্বাদমতো
কালো জিরে – ১ চা-চামচ
নুন – স্বাদমতো
ধনেপাতা কুচি – অল্প
সর্ষের তেল – ১/২ কাপ
প্রণালী: মাছ ধুয়ে নুন-হলুদ মাখিয়ে ছাঁকা তেলে ভেজে নিন। কড়াইতে পরিষ্কার তেল দিন ৬ টেবিল-চামচ। কালো জিরে ফোড়ন দিন। ফোড়নের পর আলু দিন। মাঝারি আঁচে আলু ভেজে নিয়ে টম্য়াটো, হলুদগুঁড়ো, লঙ্কাগুঁড়ো, নুন ও পেঁয়াজকলি দিন। পরিমাণ মতো জল দিন। ফুটে উঠলে মাছ, ধনেপাতা ও কাঁচালঙ্কা দিন। রান্না ঢাকা দিয়ে করবেন না, তাতে পেঁয়াজকলির সবুজ রং থাকে না। নামানোর সময় দুই টেবিলচামচ কাঁচা সর্ষের তেল দিয়ে নামিয়ে নিন। এই রান্নাটিতে বেশি ঝোল থাকে না। একটু গা-মাখামাখা, তেলতেলে হয়। গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।