মানুষের শরীরে রোগের সমাগম। ডায়াবেটিস হোক কিংবা pcos, সেই থেকে কিন্তু নানা রোগের সূত্রপাত। আর pcos মানেই হরমোনাল সমস্যার সূত্রপাত, এর থেকে পরবর্তী সময়ে নানা সমস্যা হতে পারে যদি না সঠিকভাবে নজর রাখা হয়। ব্যায়ামের সঙ্গেই সঠিক ডায়েট হওয়া প্রয়োজন।
Advertisment
ক্যাফেইন কিংবা কফি খাওয়া বিশেষ করে সূর্য ডোবার পর খুব একটা ভাল প্রমাণিত হয় না। যদিও বা অনেকেই বলে থাকেন বেশি মাত্রায় কফি খেলে বায়ুচরা কিংবা ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিন্তু PCOS থাকলে কফি খাওয়া আদৌ উচিত কি না, সেই নিয়ে জেনে নেওয়া দরকার। প্রতিটি খাবারের ভাল এবং খারাপ বিষয় রয়েছেই। যেমন ;
Pcos থাকলে কফি খাওয়া খুব একটা খারাপ নয়। প্রসঙ্গে, জানা যাচ্ছে দিন দুই থেকে তিনবার খেলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। বিশেষ করে যাদের জেগে থাকার ব্যাপার থাকে তাদের মধ্যে এটি বেশিই দেখা যায়। তবে এর ভাল এবং খারাপ দিক বিচার করতে গেলে :-
ভাল দিক :-
এতে ভাল পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে, তাই শরীরের প্রদাহ দুর করে।
মেটাবোলিজম বৃদ্ধি করে, ফলেই শরীরের ফ্যাট কমতে থাকে।
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে তাই নিউরো জাতীয় সমস্যা খুব একটা হয় না।
হার্টের সমস্যা দুর করে, ফলেই মানুষের শরীর অসুস্থ থাকে।
খারাপ দিক :-
অন্যদিকে এটি আবার হার্টের গতিও বাড়িয়ে দিতে পারে ফলে মানুষের চিন্তা শক্তি বেড়ে যায়।
মিস্ক্যারেজ কিংবা গর্ভপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যায় সুতরাং না খাওয়াই ভাল।
স্ট্রেস বাড়িয়ে তোলে, ফলেই মানসিক চাপ ঊর্ধ্বমুখী থাকে।
রইল কিছু টিপস :-
যদি সারাদিনে অনেকবার কফি খান, তবে সেটিকে কমিয়ে দিন নইলে মুশকিল।
অনেক সময় এটি খেলেও এনার্জি বেড়ে যায় না, তাই সেইদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
সকালের দিকে কফি খাওয়া উচিত, রাত হলেই এর প্রভাব বাড়তে থাকে।
যতটা পারবেন এর সঙ্গে চিনি খাওয়া কমিয়ে দিন, নয়তো সুগার লেভেল ধরে রাখা যাবে না।