Advertisment

বর্ষবরণের পার্টির হ্যাংওভার কাটেনি? এই টোটকাগুলিতে কাজ দেবে

কাজে ফিরতে হবে তাই, সুস্থ থাকুন

author-image
IE Bangla Lifestyle Desk
New Update
NULL

প্রতীকী ছবি

৩১' এর রাত মানে আলাদাই উল্লাস আর পার্টির ধুম! যে যার মত করে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ব্যস্ত ছিলেন। এবং তার সঙ্গেই তরল পানীয় তো স্বাভাবিক ব্যাপার। সুতরাং তার সঙ্গে সঙ্গে সকাল সকাল হ্যাংওভার থাকাও বেশ স্বাভাবিক। সুতরাং যে বিষয়টি আক্ষরিক অর্থে বোঝবার সেটি হল নিজেকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা এবং শরীরকে ভারমুক্ত করা। যদিও বা ১ জানুয়ারিতে একেবারেই কম যান না মানুষ। সকাল বেলা উঠেই মাথা ধরা এবং বমি ভাব খুব স্বাভাবিক। তাহলে কীভাবে উপকার পেতে পারেন? 

Advertisment

প্রথম কথা, পরের দিন ডিহাইড্রেশন শরীরের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে দাঁড়ায়। ভিটামিন এবং মিনারেলস এর ঘাটতি দেখা যায়! তাই এই সময় নিজেকে খাবার দাবারের সঙ্গেই প্রচুর জল খাওয়া খুব দরকারী। সকাল বেলা উঠেই লেবুর সরবত খাবেন তবে চিনি ছাড়া! এবং সঙ্গেই যেকোনও লেবু, কিংবা তরমুজ অথবা সবেদা জাতীয় ফল খান। 

পুষ্টিবিদ মুনমুন গেরেওয়াল বেশ কিছু ফল এবং খাবারের ধারণা দিয়েই বলেন এই সময় শরীরে জলের ভাব বজায় রাখা খুব দরকারি! তার মধ্যে আখের রস, বেদানা, কলা এবং কালো খেজুর কে শনাক্ত করেছেন তিনি। সঙ্গেই বেশ কিছু ডিটক্স জল যেমন পুদিনা জল এবং আমলকীর রস বেশ কার্যকরী। তবে ছোট্ট কতগুলি টিপস কিন্তু আপনার পরবর্তীতে মেনে চলা উচিত। যেমন: 

সময় করে খাওয়া বন্ধ করলে কিন্তু চলবে না! অর্থাৎ হালকা স্যুপ হলেও খেতে হবে। এতে শরীর হাইড্রেটেড থাকবে এবং পেট হালকা ভর্তি থাকবে। 

এই সময় বিশেষ করে এই দিন ক্যাফেইন থেকে দূরত্ব রাখুন। কফি আপনার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক হতে পারে। পারলে চাও খাবেন না, এর থেকে বমি হতে পারে। 

দুপুরবেলা হালকা পাতলা খাবার আপনার খাওয়া উচিত। বিশেষ করে দই ভাত কিংবা টমেটো ভাত এবং সাবুর খিচুরি আপনার ভাল অপশন হতে পারে। 

যতক্ষণ পারবেন বিশ্রাম নিন। এতে শরীর চাঙ্গা হবে তাড়াতাড়ি। 

এই বিষয়টি নিশ্চই জানেন যে পরপর অ্যালকোহল সেবন করা আপনার জন্য খারাপ হতে পারে। তাই কম করে ৭ দিনের বিরতি দেওয়া উচিত। লিভারকে বাঁচাতে হলে বেনে চিন্তেই খান। 

আনন্দের মরশুমে শরীরকে ব্যস্ত করবেননা, মাত্রা বুঝেই সামিল হন।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

health hangover party mode
Advertisment