মায়েদের জন্য যেমন একটা দিন হয় না, বাবাদের জন্যেও না। গোটা জীবনটাই যাঁদের জন্য, তাঁদের জন্য বরাদ্দ বছরের একটা দিন? তাই আবার হয় নাকি? কিন্তু আমাদের জীবনে উদযাপনের কিছু বিশেষ দিন থাকাও দরকার। সেই ছুতোয় মানুষগুলোকে একবার জানান দেওয়া যায় যে তাঁরা আমাদের কাছে কতটা স্পেশাল, কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
হ্যাপি ফাদার্স ডে। অলংকরণ অভিজিৎ বিশ্বাস
জুন মাসের তৃতীয় রবিবারকে বাবা-দিবস হিসাবে উদযাপনের সূচনা মার্কিন মুলুকে। এর নেপথ্যে রয়েছে একাধিক গল্প। সবচেয়ে জনপ্রিয় মত হল, ১৯১০ সালে ওয়াশিংটনে প্রথম পালিত হয় ফাদার্স ডে। জুন মাসের ১৯ তারিখে।
আরও পড়ুন: কবে থেকে এল ফাদার্স ডে-র ভাবনা, কী এর প্রাসঙ্গিকতা?
হ্যাপি ফাদার্স ডে। অলংকরণ: অভিজিৎ বিশ্বাস
এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে সোনোরা স্মার্ট ডড নামে এক মহিলার নাম। সোনোরা খুব কম বয়সে মাতৃহারা হন। তাঁর বাবা ছিলেন সৈনিক। খুব কষ্ট করে ওই বিপত্নীক মানুষটি সোনোরা আর তাঁর ভাইবোনদের বড় করেছিলেন। এহেন বাবাকে সম্মান জানাতে সোনোরা ঠিক করলেন, রীতিমতো জাঁকজমক করে ফাদার্স ডে পালন করতে হবে।
হ্যাপি ফাদার্স ডে। অলংকরণ: অভিজিৎ বিশ্বাস
হ্যাপি ফাদার্স ডে। অলংকরণ: অভিজিৎ বিশ্বাস
আরও অনেকগুলি দেশ জুন মাসের তৃতীয় রবিবার ফাদার্স ডে উদযাপন করে। এদের মধ্যে আছে ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, জাপান, চিলি, মায়ানমার, পাকিস্তান, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভিয়েতনাম, ভেনেজুয়েলা, প্রভৃতি। কিন্তু বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফাদার্স ডে উদযাপনের দিনক্ষণ মোটেই এক নয়।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন